চট্টগ্রাম বন্দরের ব্যবস্থাপনায় বিদেশি কোম্পানিকে যুক্ত করাসহ সব ধরনের ‘দেশবিরোধী’ কর্মকাণ্ড থেকে সরকার সরে আসবে—এমন প্রত্যাশা জানিয়ে শেষ হয়েছে বন্দর অভিমুখে দুই দিনের রোড মার্চ।
শনিবার বিকেলে চট্টগ্রাম বন্দর ভবনের বিপরীতে ‘সাম্রাজ্যবাদ বিরোধী দেশপ্রেমিক জনগণ’ ব্যানারে আয়োজিত সমাপনী সমাবেশে বক্তারা এ আশা প্রকাশ করেন।
সমাবেশে বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক রুহিন হোসেন প্রিন্স বলেন, “আমরা বন্দর রক্ষায় এবং করিডোর ঠেকাতে ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম পর্যন্ত রোড মার্চ করেছি। পথে পথে সাধারণ মানুষের সমর্থন পেয়েছি, তারা আমাদের দাবির সঙ্গে একাত্মতা প্রকাশ করেছেন। চট্টগ্রাম বন্দর একটি লাভজনক প্রতিষ্ঠান, এটি কোনোভাবেই বিদেশিদের ইজারা দেওয়া যাবে না। আমরা সফলভাবে রোড মার্চ সম্পন্ন করেছি।”
তিনি বলেন, “সরকার দেশবিরোধী ও সার্বভৌমত্ববিরোধী সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসবে—এই প্রত্যাশা রাখি। তবে যদি বন্দর বিদেশিদের হাতে তুলে দেওয়ার সিদ্ধান্তে অটল থাকে, তাহলে ৫ আগস্টের পর আরও কঠোর কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে।”
সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন বাসদের সাধারণ সম্পাদক বজলুর রশীদ ফিরোজ, বাংলাদেশের সাম্যবাদী আন্দোলনের কেন্দ্রীয় সমন্বয়ক শুভ্রাংশু চক্রবর্তী, বিপ্লবী কমিউনিস্ট লীগের সাধারণ সম্পাদক ইকবাল কবীর জাহিদ, বিপ্লবী গণতান্ত্রিক পার্টির সাধারণ সম্পাদক মোশরেফা মিশু, সিপিবি চট্টগ্রাম জেলার সভাপতি অশোক সাহা এবং বাসদ চট্টগ্রামের সমন্বয়ক আল কাদেরী জয়।
এর আগে শনিবার বিকাল পৌনে ৫টার দিকে রোড মার্চটি চট্টগ্রাম বন্দর ভবনের সামনে পৌঁছায়। বন্দরের ব্যবস্থাপনায় বিদেশি কোম্পানিকে যুক্ত করা এবং রাখাইনের জন্য প্রস্তাবিত মানবিক করিডোরের উদ্যোগ বন্ধের দাবিতে এই রোড মার্চের আয়োজন করা হয়।
‘সাম্রাজ্যবাদ বিরোধী দেশপ্রেমিক জনগণ’ প্ল্যাটফর্মের নেতৃত্বে থাকা বিভিন্ন বামপন্থি সংগঠনের নেতারা গত ২১ জুন ঢাকায় রোড মার্চের ঘোষণা দেন। শুক্রবার ঢাকা থেকে যাত্রা শুরু করে রোড মার্চটি কুমিল্লা ও ফেনীতে সমাবেশ করে। শনিবার সকালে ফেনী থেকে রওনা দিয়ে মিরসরাই ও সীতাকুণ্ডে পথসভা করে। পরে বিকালে নগরীর বারিক বিল্ডিং মোড়ে জড়ো হয়ে বন্দর ভবনের দিকে যাত্রা করে।
শনিবার, ২৮ জুন ২০২৫
চট্টগ্রাম বন্দরের ব্যবস্থাপনায় বিদেশি কোম্পানিকে যুক্ত করাসহ সব ধরনের ‘দেশবিরোধী’ কর্মকাণ্ড থেকে সরকার সরে আসবে—এমন প্রত্যাশা জানিয়ে শেষ হয়েছে বন্দর অভিমুখে দুই দিনের রোড মার্চ।
শনিবার বিকেলে চট্টগ্রাম বন্দর ভবনের বিপরীতে ‘সাম্রাজ্যবাদ বিরোধী দেশপ্রেমিক জনগণ’ ব্যানারে আয়োজিত সমাপনী সমাবেশে বক্তারা এ আশা প্রকাশ করেন।
সমাবেশে বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক রুহিন হোসেন প্রিন্স বলেন, “আমরা বন্দর রক্ষায় এবং করিডোর ঠেকাতে ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম পর্যন্ত রোড মার্চ করেছি। পথে পথে সাধারণ মানুষের সমর্থন পেয়েছি, তারা আমাদের দাবির সঙ্গে একাত্মতা প্রকাশ করেছেন। চট্টগ্রাম বন্দর একটি লাভজনক প্রতিষ্ঠান, এটি কোনোভাবেই বিদেশিদের ইজারা দেওয়া যাবে না। আমরা সফলভাবে রোড মার্চ সম্পন্ন করেছি।”
তিনি বলেন, “সরকার দেশবিরোধী ও সার্বভৌমত্ববিরোধী সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসবে—এই প্রত্যাশা রাখি। তবে যদি বন্দর বিদেশিদের হাতে তুলে দেওয়ার সিদ্ধান্তে অটল থাকে, তাহলে ৫ আগস্টের পর আরও কঠোর কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে।”
সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন বাসদের সাধারণ সম্পাদক বজলুর রশীদ ফিরোজ, বাংলাদেশের সাম্যবাদী আন্দোলনের কেন্দ্রীয় সমন্বয়ক শুভ্রাংশু চক্রবর্তী, বিপ্লবী কমিউনিস্ট লীগের সাধারণ সম্পাদক ইকবাল কবীর জাহিদ, বিপ্লবী গণতান্ত্রিক পার্টির সাধারণ সম্পাদক মোশরেফা মিশু, সিপিবি চট্টগ্রাম জেলার সভাপতি অশোক সাহা এবং বাসদ চট্টগ্রামের সমন্বয়ক আল কাদেরী জয়।
এর আগে শনিবার বিকাল পৌনে ৫টার দিকে রোড মার্চটি চট্টগ্রাম বন্দর ভবনের সামনে পৌঁছায়। বন্দরের ব্যবস্থাপনায় বিদেশি কোম্পানিকে যুক্ত করা এবং রাখাইনের জন্য প্রস্তাবিত মানবিক করিডোরের উদ্যোগ বন্ধের দাবিতে এই রোড মার্চের আয়োজন করা হয়।
‘সাম্রাজ্যবাদ বিরোধী দেশপ্রেমিক জনগণ’ প্ল্যাটফর্মের নেতৃত্বে থাকা বিভিন্ন বামপন্থি সংগঠনের নেতারা গত ২১ জুন ঢাকায় রোড মার্চের ঘোষণা দেন। শুক্রবার ঢাকা থেকে যাত্রা শুরু করে রোড মার্চটি কুমিল্লা ও ফেনীতে সমাবেশ করে। শনিবার সকালে ফেনী থেকে রওনা দিয়ে মিরসরাই ও সীতাকুণ্ডে পথসভা করে। পরে বিকালে নগরীর বারিক বিল্ডিং মোড়ে জড়ো হয়ে বন্দর ভবনের দিকে যাত্রা করে।