জুলাই আন্দোলনের প্রথম শহীদ বেরোবি শিক্ষার্থী আবু সাইদ হত্যা মামলায় আর্ন্তজাতিক অপরাধ ট্রাইবুনাল গনশুনানী না করে প্রতধ্যাক্ষদর্শী ও আনে ্দালনের সহযোদ্ধাদের সাক্ষ্য না নিয়ে চার্জসীট দাখিলের প্রতিবাদে বেরোবি ক্যাম্পাস আজ শনিবার দ্বিতীয় দিনের মতো ছিলো মিছিলে বিক্ষোভে উত্তাল। দিনভর হয়েছে মানব বন্ধন ও বিক্ষোভ।
সকাল ১১ টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের মিডিয়া চত্বরে শত শত শিক্ষক ও শিক্ষার্থী মানব বন্ধন বিক্ষোভ ও অবস্থান কর্মসূচি শুরু করে। এ সময় দলে দলে শিক্ষার্থীরা সেখানে অংশ নেয়। শিক্ষার্থীরা আই ওয়ান্ট জাষ্টিস , আর্ন্তজাতিক আদালতের এক তরফা কর্মকান্ড মানিনা মানবোনা’সহ বিভিন্ন শ্লোগান দেয়।
সেখানে সমাবেশে বক্তব্য ম্যানেজম্যান্ট ও ষ্টাডিজ বিভাগের অধ্যাপক রফিউল আযম বলেন আমাদের প্রানপ্রিয় ছাত্র আবু সাইদকে কারা গুলি করে হত্যা করেছে এ দৃশ্য সারা বিশ্ব দেখেছে। আমরা চাই পুলিশ তাকে গুলি করে হত্যা করেছে এর সাথে মদদ দাতা ইন্ধন দাতা যারাই জড়িত সকলকে বিচারের আওতায় আনতে হবে। কোন নিরাপরাধ মানুষকে যেন মামলায় জড়িয়ে অযথা হয়রানি না করা হয় সেটা নিশ্চিত করতে হবে। কিন্তু দুঃখের বিষয় প্রায় এক বছর হতে চলছে এখন পর্যন্ত আবু সাইদ হত্যার মুল আসামীরা চাকুরীতে বহাল আছে তাদেরকে গ্রেফতার করে বিচারের আওতায় আনা হয়নাই। বরং তাদের বাঁচানোর অপচেষ্টা করা হচ্ছে।
সমাবেশে পরিসংখ্যান বিভাগের শিক্ষক ফারজানা জান্নাত তুষি বলেন আমাদের শিক্ষার্থী শহীদ আবু সাইদ হত্যা কান্ডের বিচার এক বছরেও শুরু করা গেলনা। মুল আসামীরা এখনও চাকুরীতে আছে তাদের গ্রেফতার করার উদ্যেগ আমরা দেখতে পাচ্ছিনা। অথচ নিরীহ ব্যাক্তিদের হয়রানি করার জন্য নাটক শুরু করা হয়েছে। তিনি খুনিদের সকলকে বিচারের আওতায় আনার দাবি জানান।
শিক্ষার্থীদের মধ্যে বক্তব্য দেন সাকিব , জেবিন অভিযোগ করেন জুলাই আন্দোলনের যোদ্ধা শিক্ষার্থী আবু সাইদকে পুলিশ নিষ্ঠুর ভাবে গুলি করে হত্যা করেছে। এ দৃশ্য আমাদের দেশ নয় সারা বিশ্ব দেখেছে। অথচ পুরো হত্যাকান্ডকে বিশ্ববিদ্যালয় কতৃপক্ষের দায়িত্ব হীনতা বলে চালিয়ে দেবার অপচেষ্টা করা হচ্ছে। আর্ন্তজাতিক অপরাধ ট্রাইবুনালে প্রসিকিউটররা মিথ্যা গল্প তৈরী করে পুরো ঘটনাকে ভিন্ন খাতে প্রবাহিত করার চেষ্টা করছে। আদালতে প্রতিবেদন দাখিল করার আগে ২৩ জুন বিশ্ববিদ্যালয়ে এসে গনশুনানী করার কথা ছিলো । কিন্তু প্রসিকিউটাররা না এসে মিথ্যা ভিত্তিহিন গল্প তৈরী করে ঘটনার সাথে প্রকৃত যারা জড়িত তাদের বাঁচানোর অপচেষ্টা করছে সেই সাথে নিরাপরাধ ব্যাক্তিদের জড়িত করার পায়তারা করছে। সে কারনে চার্জিসীট দাখিলের আগে গন শুনানী করার দাবি জানান তারা। অন্যথায় কঠোর আন্দোলন কর্মসূচি দেয়া হবে ঘোষনা করা হবে বলে জানানো হয়। ।
শনিবার, ২৮ জুন ২০২৫
জুলাই আন্দোলনের প্রথম শহীদ বেরোবি শিক্ষার্থী আবু সাইদ হত্যা মামলায় আর্ন্তজাতিক অপরাধ ট্রাইবুনাল গনশুনানী না করে প্রতধ্যাক্ষদর্শী ও আনে ্দালনের সহযোদ্ধাদের সাক্ষ্য না নিয়ে চার্জসীট দাখিলের প্রতিবাদে বেরোবি ক্যাম্পাস আজ শনিবার দ্বিতীয় দিনের মতো ছিলো মিছিলে বিক্ষোভে উত্তাল। দিনভর হয়েছে মানব বন্ধন ও বিক্ষোভ।
সকাল ১১ টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের মিডিয়া চত্বরে শত শত শিক্ষক ও শিক্ষার্থী মানব বন্ধন বিক্ষোভ ও অবস্থান কর্মসূচি শুরু করে। এ সময় দলে দলে শিক্ষার্থীরা সেখানে অংশ নেয়। শিক্ষার্থীরা আই ওয়ান্ট জাষ্টিস , আর্ন্তজাতিক আদালতের এক তরফা কর্মকান্ড মানিনা মানবোনা’সহ বিভিন্ন শ্লোগান দেয়।
সেখানে সমাবেশে বক্তব্য ম্যানেজম্যান্ট ও ষ্টাডিজ বিভাগের অধ্যাপক রফিউল আযম বলেন আমাদের প্রানপ্রিয় ছাত্র আবু সাইদকে কারা গুলি করে হত্যা করেছে এ দৃশ্য সারা বিশ্ব দেখেছে। আমরা চাই পুলিশ তাকে গুলি করে হত্যা করেছে এর সাথে মদদ দাতা ইন্ধন দাতা যারাই জড়িত সকলকে বিচারের আওতায় আনতে হবে। কোন নিরাপরাধ মানুষকে যেন মামলায় জড়িয়ে অযথা হয়রানি না করা হয় সেটা নিশ্চিত করতে হবে। কিন্তু দুঃখের বিষয় প্রায় এক বছর হতে চলছে এখন পর্যন্ত আবু সাইদ হত্যার মুল আসামীরা চাকুরীতে বহাল আছে তাদেরকে গ্রেফতার করে বিচারের আওতায় আনা হয়নাই। বরং তাদের বাঁচানোর অপচেষ্টা করা হচ্ছে।
সমাবেশে পরিসংখ্যান বিভাগের শিক্ষক ফারজানা জান্নাত তুষি বলেন আমাদের শিক্ষার্থী শহীদ আবু সাইদ হত্যা কান্ডের বিচার এক বছরেও শুরু করা গেলনা। মুল আসামীরা এখনও চাকুরীতে আছে তাদের গ্রেফতার করার উদ্যেগ আমরা দেখতে পাচ্ছিনা। অথচ নিরীহ ব্যাক্তিদের হয়রানি করার জন্য নাটক শুরু করা হয়েছে। তিনি খুনিদের সকলকে বিচারের আওতায় আনার দাবি জানান।
শিক্ষার্থীদের মধ্যে বক্তব্য দেন সাকিব , জেবিন অভিযোগ করেন জুলাই আন্দোলনের যোদ্ধা শিক্ষার্থী আবু সাইদকে পুলিশ নিষ্ঠুর ভাবে গুলি করে হত্যা করেছে। এ দৃশ্য আমাদের দেশ নয় সারা বিশ্ব দেখেছে। অথচ পুরো হত্যাকান্ডকে বিশ্ববিদ্যালয় কতৃপক্ষের দায়িত্ব হীনতা বলে চালিয়ে দেবার অপচেষ্টা করা হচ্ছে। আর্ন্তজাতিক অপরাধ ট্রাইবুনালে প্রসিকিউটররা মিথ্যা গল্প তৈরী করে পুরো ঘটনাকে ভিন্ন খাতে প্রবাহিত করার চেষ্টা করছে। আদালতে প্রতিবেদন দাখিল করার আগে ২৩ জুন বিশ্ববিদ্যালয়ে এসে গনশুনানী করার কথা ছিলো । কিন্তু প্রসিকিউটাররা না এসে মিথ্যা ভিত্তিহিন গল্প তৈরী করে ঘটনার সাথে প্রকৃত যারা জড়িত তাদের বাঁচানোর অপচেষ্টা করছে সেই সাথে নিরাপরাধ ব্যাক্তিদের জড়িত করার পায়তারা করছে। সে কারনে চার্জিসীট দাখিলের আগে গন শুনানী করার দাবি জানান তারা। অন্যথায় কঠোর আন্দোলন কর্মসূচি দেয়া হবে ঘোষনা করা হবে বলে জানানো হয়। ।