চিরিরবন্দর উপজেলার ৭নং আউলিয়াপুকুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মো. আব্দুর রহিমের বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুদক। গত বুধবার দুদক দিনাজপুর জেলা কার্যালয়ের উপ-সহকারী পরিচালক মো. আবুল কালাম আজাদ মামলাটি দায়ের করেন। মামলায় চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে হোল্ডিং ট্যাক্স বাবদ আদায় করা ৯ লাখ ৯১ হাজার ১৮৯ টাকা আত্মসাতের অভিযোগ আনা হয়েছে।
আব্দুর রহিম আউলিয়াপুকুর ইউনিয়নের গলাহার গ্রামের আজিজুল হকের ছেলে। অভিযোগ অনুযায়ী, আউলিয়াপুকুর ইউনিয়নে ২০২২-২০২৩ অর্থবছরে হোল্ডিং ট্যাক্স অ্যাসেসমেন্ট না করেই ৪৯টি কর ও রেইট আদায়ের বই প্রস্তুত করে চেয়ারম্যান নিজস্ব লোক দিয়ে ৯ লাখ ৯১ হাজার ১৮৯ টাকা আদায় করেন। নিয়ম অনুযায়ী ওই টাকা ইউনিয়ন পরিষদের ক্যাশ রেজিস্টারে লিপিবদ্ধ না করে এবং পরিষদের ব্যাংক হিসাবে জমা প্রদান না করে তা আত্মসাত করেন।
এ ছাড়া ইউনিয়ন পরিষদে ট্যাক্স ও ট্রেড লাইসেন্স ফি আদায়ের জন্য চুক্তিভিক্তিক কর্মচারী বিমল চন্দ্র দাস থাকার পরও তাকে দায়িত্ব না দিয়ে চেয়ারম্যান আব্দুর রহিম তার মনোনীত ৯ জন ব্যক্তির মাধ্যমে ৯ লাখ ১ হাজার ১৮৯ টাকা আদায় করেন, যা ইউনিয়ন পরিষদের নিজস্ব তহবিলে জমা না দিয়ে আত্মসাত করেন। এতে তিনি দ-বিধির ৪০৯ ও দুর্নীতি প্রতিরোধ আইন ১৯৪৭ এর ৫(২) অপরাধ করেছেন। তার বিরুদ্ধে মামলা রুজু করা হয়েছে।
দুদক দিনাজপুর কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক মো. নূর আলম মামলার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
রোববার, ২৯ জুন ২০২৫
চিরিরবন্দর উপজেলার ৭নং আউলিয়াপুকুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মো. আব্দুর রহিমের বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুদক। গত বুধবার দুদক দিনাজপুর জেলা কার্যালয়ের উপ-সহকারী পরিচালক মো. আবুল কালাম আজাদ মামলাটি দায়ের করেন। মামলায় চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে হোল্ডিং ট্যাক্স বাবদ আদায় করা ৯ লাখ ৯১ হাজার ১৮৯ টাকা আত্মসাতের অভিযোগ আনা হয়েছে।
আব্দুর রহিম আউলিয়াপুকুর ইউনিয়নের গলাহার গ্রামের আজিজুল হকের ছেলে। অভিযোগ অনুযায়ী, আউলিয়াপুকুর ইউনিয়নে ২০২২-২০২৩ অর্থবছরে হোল্ডিং ট্যাক্স অ্যাসেসমেন্ট না করেই ৪৯টি কর ও রেইট আদায়ের বই প্রস্তুত করে চেয়ারম্যান নিজস্ব লোক দিয়ে ৯ লাখ ৯১ হাজার ১৮৯ টাকা আদায় করেন। নিয়ম অনুযায়ী ওই টাকা ইউনিয়ন পরিষদের ক্যাশ রেজিস্টারে লিপিবদ্ধ না করে এবং পরিষদের ব্যাংক হিসাবে জমা প্রদান না করে তা আত্মসাত করেন।
এ ছাড়া ইউনিয়ন পরিষদে ট্যাক্স ও ট্রেড লাইসেন্স ফি আদায়ের জন্য চুক্তিভিক্তিক কর্মচারী বিমল চন্দ্র দাস থাকার পরও তাকে দায়িত্ব না দিয়ে চেয়ারম্যান আব্দুর রহিম তার মনোনীত ৯ জন ব্যক্তির মাধ্যমে ৯ লাখ ১ হাজার ১৮৯ টাকা আদায় করেন, যা ইউনিয়ন পরিষদের নিজস্ব তহবিলে জমা না দিয়ে আত্মসাত করেন। এতে তিনি দ-বিধির ৪০৯ ও দুর্নীতি প্রতিরোধ আইন ১৯৪৭ এর ৫(২) অপরাধ করেছেন। তার বিরুদ্ধে মামলা রুজু করা হয়েছে।
দুদক দিনাজপুর কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক মো. নূর আলম মামলার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।