হবিগঞ্জের নবীগঞ্জ উপজেলার বড় ভাকৈর গ্রামে বিলের পাশ থেকে তিন সন্তানের জননীর মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। নিহত শেফালী বেগম (২৬) উপজেলার বড় ভাকৈর গ্রামের বাসিন্দা হেলাল মিয়ার স্ত্রী এবং তার পৈত্রিক নিবাস কুমিল্লা জেলায়। নিহতের স্বামী হেলাল মিয়া ঢাকায় কর্মরত রয়েছেন।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, গতকাল শনিবার সন্ধ্যায় গ্রামের পাশের একটি বিলে শেফালী বেগমকে অচেতন অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখেন স্বজনরা। পরবর্তীতে পুলিশ খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছে মরদেহ উদ্ধার করে নবীগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। প্রাথমিক সুরতহাল শেষে মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য হবিগঞ্জ সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে।
স্থানীয়দের মধ্যে এ মৃত্যু নিয়ে নানা গুঞ্জন চলছে। কেউ বলছেন পারিবারিক অভিমান থেকে তিনি আত্মহত্যা করতে পারেন, কেউবা সন্দেহ করছেন এটি একটি পরিকল্পিত হত্যাকা-। এসব সম্ভাবনা ঘিরে এলাকায় রহস্য ও উৎকণ্ঠা ছড়িয়ে পড়েছে।
এ বিষয়ে নবীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা শেখ মো. কামরুজ্জামান বলেন, মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে। রিপোর্ট না আসা পর্যন্ত মৃত্যুর প্রকৃত কারণ নিশ্চিতভাবে বলা সম্ভব নয়।’
রোববার, ২৯ জুন ২০২৫
হবিগঞ্জের নবীগঞ্জ উপজেলার বড় ভাকৈর গ্রামে বিলের পাশ থেকে তিন সন্তানের জননীর মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। নিহত শেফালী বেগম (২৬) উপজেলার বড় ভাকৈর গ্রামের বাসিন্দা হেলাল মিয়ার স্ত্রী এবং তার পৈত্রিক নিবাস কুমিল্লা জেলায়। নিহতের স্বামী হেলাল মিয়া ঢাকায় কর্মরত রয়েছেন।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, গতকাল শনিবার সন্ধ্যায় গ্রামের পাশের একটি বিলে শেফালী বেগমকে অচেতন অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখেন স্বজনরা। পরবর্তীতে পুলিশ খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছে মরদেহ উদ্ধার করে নবীগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। প্রাথমিক সুরতহাল শেষে মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য হবিগঞ্জ সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে।
স্থানীয়দের মধ্যে এ মৃত্যু নিয়ে নানা গুঞ্জন চলছে। কেউ বলছেন পারিবারিক অভিমান থেকে তিনি আত্মহত্যা করতে পারেন, কেউবা সন্দেহ করছেন এটি একটি পরিকল্পিত হত্যাকা-। এসব সম্ভাবনা ঘিরে এলাকায় রহস্য ও উৎকণ্ঠা ছড়িয়ে পড়েছে।
এ বিষয়ে নবীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা শেখ মো. কামরুজ্জামান বলেন, মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে। রিপোর্ট না আসা পর্যন্ত মৃত্যুর প্রকৃত কারণ নিশ্চিতভাবে বলা সম্ভব নয়।’