উত্তরপশ্চিম বঙ্গোপসাগর এবং তৎসংলগ্ন বাংলাদেশ ও পশ্চিমবঙ্গ উপকূলে লঘুচাপ সৃষ্টি হয়েছে। এর প্রভাবে গভীর সঞ্চারণশীল মেঘমালা তৈরি হচ্ছে এবং দমকা অথবা ঝোড়ো হাওয়ার আশঙ্কায় দেশের চারটি সমুদ্র বন্দরে ৩ নম্বর স্থানীয় সতর্কতা সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।
রোববার সকালে আবহাওয়াবিদ আফরোজা সুলতানা বলেন, লঘুচাপের কারণে চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা সমুদ্র বন্দরগুলোকে ৩ নম্বর সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে। পাশাপাশি উত্তর বঙ্গোপসাগরে অবস্থানরত মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলারগুলোকে উপকূলের কাছাকাছি থেকে সাবধানে চলাচলের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে, যা পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত বহাল থাকবে।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের নিয়মিত বুলেটিনে বলা হয়, রোববার সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের বেশির ভাগ এলাকায় এবং রংপুর, রাজশাহী, ঢাকা, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগের অনেক স্থানে অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। এছাড়া খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের কোথাও কোথাও মাঝারি থেকে ভারি বৃষ্টির সম্ভাবনাও রয়েছে।
গত ২৪ ঘণ্টায়, অর্থাৎ রোববার সকাল ৬টা পর্যন্ত দেশের মধ্যে সর্বোচ্চ ৬৮ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে কক্সবাজারে।
রোববার, ২৯ জুন ২০২৫
উত্তরপশ্চিম বঙ্গোপসাগর এবং তৎসংলগ্ন বাংলাদেশ ও পশ্চিমবঙ্গ উপকূলে লঘুচাপ সৃষ্টি হয়েছে। এর প্রভাবে গভীর সঞ্চারণশীল মেঘমালা তৈরি হচ্ছে এবং দমকা অথবা ঝোড়ো হাওয়ার আশঙ্কায় দেশের চারটি সমুদ্র বন্দরে ৩ নম্বর স্থানীয় সতর্কতা সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।
রোববার সকালে আবহাওয়াবিদ আফরোজা সুলতানা বলেন, লঘুচাপের কারণে চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা সমুদ্র বন্দরগুলোকে ৩ নম্বর সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে। পাশাপাশি উত্তর বঙ্গোপসাগরে অবস্থানরত মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলারগুলোকে উপকূলের কাছাকাছি থেকে সাবধানে চলাচলের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে, যা পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত বহাল থাকবে।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের নিয়মিত বুলেটিনে বলা হয়, রোববার সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের বেশির ভাগ এলাকায় এবং রংপুর, রাজশাহী, ঢাকা, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগের অনেক স্থানে অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। এছাড়া খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের কোথাও কোথাও মাঝারি থেকে ভারি বৃষ্টির সম্ভাবনাও রয়েছে।
গত ২৪ ঘণ্টায়, অর্থাৎ রোববার সকাল ৬টা পর্যন্ত দেশের মধ্যে সর্বোচ্চ ৬৮ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে কক্সবাজারে।