টেন্ডার নিয়ে বিরোধের জেরে নারায়ণগঞ্জ মহানগর বিএনপির বহিষ্কৃত সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক ও বন্দর উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান আতাউর রহমান মুকুলকে (৬৮) বিবস্ত্র করে মারধরের ঘটনা ঘটেছে।
সোমবার(৩০-৬-২০২৫) দুপুর পৌনে ১টার দিকে বন্দর উপজেলার ২৭ নম্বর ওয়ার্ডের হরিপুর বিদ্যুৎকেন্দ্রের সামনে এই ঘটনা ঘটে।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এ ঘটনার একটি ভিডিও ছড়িয়ে পরলে সমালোচনা শুরু হয়। ভিডিওতে দেখা যায়, আওয়ামী লীগের দোসর আখ্যা দিয়ে আতাউর রহমান মুকুলকে মারধর করে বিবস্ত্র করা হয়।
ভুক্তভোগী বিএনপি নেতা মুকুলের অভিযোগ, পুলিশের চার সদস্যের সামনে সোনারগাঁ উপজেলা বিএনপির সহ-সভাপতি বজলুর রহমানের নেতৃত্বে তার ওপর হামলা করা হয়। হামলায় তাকে মারধর করে জামাকাপড় ছিঁড়ে ফেলা হয় এবং তার একটি পা ভেঙে দেয়া হয়েছে।
আহত আতাউর রহমান মুকুল সাংবাদিকদের বলেন, ‘বন্দরের হরিপুর বিদ্যুৎকেন্দ্রে শ্রমিক সরবরাহের একটি টেন্ডার আমরা পেয়েছি। আজকে ওয়ার্ক অর্ডারে সইয়ের শেষ দিন ছিল। সম্ভাব্য ঝামেলার আশঙ্কায় থানায় জিডি করে চারজন পুলিশ সঙ্গে নিয়ে সেখানে যাই। গাড়ি থেকে নামার সঙ্গে সঙ্গে বিএনপি নেতা বজলুর রহমান ও তার নেতৃত্বে ৪০ থেকে ৫০ জন লোক অতর্কিতে হামলা চালায়।
তারা আমাকে বেধড়ক মারধর করে, জামাকাপড় ছিঁড়ে ফেলে এবং দুই পুলিশ
সদস্যকেও মারধর করে।’
অভিযোগ অস্বীকার করে সোনারগাঁ উপজেলা বিএনপির সহ-সভাপতি বজলুর রহমান বলেন, ‘২৭ নম্বর ওয়ার্ডের আওয়ামী লীগপন্থি আলাউদ্দিন একটি ঠিকাদারি নিয়েছে। মুকুল তার পক্ষ নিয়ে কাজ করতে আসেন।
এতে স্থানীয় জনতা ক্ষুব্ধ হয়ে তাকে হেনস্তা করেছে। আমি এ বিষয়ে কিছু জানি না।’ এ বিষয় বন্দর থানার ওসি লিয়াকত আলী বলেন, ‘বিদ্যুৎকেন্দ্রের একটি কাজ নিয়ে দুইপক্ষের বিরোধ থেকে এই ঘটনা ঘটেছে। ঘটনাস্থলে পুলিশ ছিল, তবে পুলিশ সদস্যদের মারধরের কোনো তথ্য পাইনি। ভুক্তভোগী হাসপাতালে চিকিৎসাধীন, ফিরে এসে তিনি থানায় মামলা করবেন বলে জানিয়েছেন।’
সোমবার, ৩০ জুন ২০২৫
টেন্ডার নিয়ে বিরোধের জেরে নারায়ণগঞ্জ মহানগর বিএনপির বহিষ্কৃত সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক ও বন্দর উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান আতাউর রহমান মুকুলকে (৬৮) বিবস্ত্র করে মারধরের ঘটনা ঘটেছে।
সোমবার(৩০-৬-২০২৫) দুপুর পৌনে ১টার দিকে বন্দর উপজেলার ২৭ নম্বর ওয়ার্ডের হরিপুর বিদ্যুৎকেন্দ্রের সামনে এই ঘটনা ঘটে।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এ ঘটনার একটি ভিডিও ছড়িয়ে পরলে সমালোচনা শুরু হয়। ভিডিওতে দেখা যায়, আওয়ামী লীগের দোসর আখ্যা দিয়ে আতাউর রহমান মুকুলকে মারধর করে বিবস্ত্র করা হয়।
ভুক্তভোগী বিএনপি নেতা মুকুলের অভিযোগ, পুলিশের চার সদস্যের সামনে সোনারগাঁ উপজেলা বিএনপির সহ-সভাপতি বজলুর রহমানের নেতৃত্বে তার ওপর হামলা করা হয়। হামলায় তাকে মারধর করে জামাকাপড় ছিঁড়ে ফেলা হয় এবং তার একটি পা ভেঙে দেয়া হয়েছে।
আহত আতাউর রহমান মুকুল সাংবাদিকদের বলেন, ‘বন্দরের হরিপুর বিদ্যুৎকেন্দ্রে শ্রমিক সরবরাহের একটি টেন্ডার আমরা পেয়েছি। আজকে ওয়ার্ক অর্ডারে সইয়ের শেষ দিন ছিল। সম্ভাব্য ঝামেলার আশঙ্কায় থানায় জিডি করে চারজন পুলিশ সঙ্গে নিয়ে সেখানে যাই। গাড়ি থেকে নামার সঙ্গে সঙ্গে বিএনপি নেতা বজলুর রহমান ও তার নেতৃত্বে ৪০ থেকে ৫০ জন লোক অতর্কিতে হামলা চালায়।
তারা আমাকে বেধড়ক মারধর করে, জামাকাপড় ছিঁড়ে ফেলে এবং দুই পুলিশ
সদস্যকেও মারধর করে।’
অভিযোগ অস্বীকার করে সোনারগাঁ উপজেলা বিএনপির সহ-সভাপতি বজলুর রহমান বলেন, ‘২৭ নম্বর ওয়ার্ডের আওয়ামী লীগপন্থি আলাউদ্দিন একটি ঠিকাদারি নিয়েছে। মুকুল তার পক্ষ নিয়ে কাজ করতে আসেন।
এতে স্থানীয় জনতা ক্ষুব্ধ হয়ে তাকে হেনস্তা করেছে। আমি এ বিষয়ে কিছু জানি না।’ এ বিষয় বন্দর থানার ওসি লিয়াকত আলী বলেন, ‘বিদ্যুৎকেন্দ্রের একটি কাজ নিয়ে দুইপক্ষের বিরোধ থেকে এই ঘটনা ঘটেছে। ঘটনাস্থলে পুলিশ ছিল, তবে পুলিশ সদস্যদের মারধরের কোনো তথ্য পাইনি। ভুক্তভোগী হাসপাতালে চিকিৎসাধীন, ফিরে এসে তিনি থানায় মামলা করবেন বলে জানিয়েছেন।’