নোয়াখালীর সোনাইমুড়িতে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) নাসরিন আক্তারের স্বাক্ষর জাল করে ভোটার হতে এসে চার যুবক এখন কারাগারে। গত রোববার বিকেলে সোনাইমুড়ী উপজেলা পরিষদে এ চাঞ্চল্যকর ঘটনা ঘটে।
উপজেলা নির্বাচন অফিস সূত্রে জানা যায়, উপজেলার পাপুয়া গ্রামের ইসরাফিল, আকরাম হোসেন, আব্দুল হান্নান এবং মাসুম হোসেন নামের এই চার যুবক জাল জন্ম নিবন্ধন সনদ নিয়ে উপজেলা নির্বাচন অফিসে ভোটার হওয়ার জন্য আবেদন করেন। কিন্তু উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা শাহজাহান মামুনের কাছে তাদের জন্ম নিবন্ধন সনদগুলো দেখে সন্দেহজনক মনে হয়। তিনি তাৎক্ষণিকভাবে সনদে ইউএনও নাসরিন আক্তারের স্বাক্ষর জাল বলে সন্দেহ করেন।
এরপরই নির্বাচন কর্মকর্তা শাহজাহান মামুন যুবকদেরকে ইউএনও’র কার্যালয়ে নিয়ে যান এবং ব্যাপক জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করেন। জিজ্ঞাসাবাদে যুবকরা স্বীকার করে যে, তারা সোনাইমুড়ী পৌর শহরের শাপলা কম্পিউটার নামক একটি দোকান থেকে এই জাল জন্ম নিবন্ধনগুলো তৈরি করেছেন। এদিকে, স্থানীয় এক দালাল আজাদ হোসেন অভিযোগ করেছেন যে, সোনাইমুড়ী পৌরসভার কতিপয় কর্মচারীর যোগসাজশে নির্দিষ্ট অঙ্কের টাকার বিনিময়ে এ ধরনের জাল জন্ম নিবন্ধন তৈরি করা হয়।
সোনাইমুড়ী উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা শাহজাহান মামুন জানান, চারজন যুবক ইউএনও’র স্বাক্ষর জাল করে ভোটার হতে এসেছিলেন। তাদের জিজ্ঞাসাবাদে নিবন্ধনে স্বাক্ষর জালিয়াতির সত্যতা নিশ্চিত হওয়ার পর আমরা আইনানুগ ব্যবস্থা নিয়েছি।
সোনাইমুড়ী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নাসরিন আক্তার বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, আমার স্বাক্ষর জাল করে ওই যুবকরা ভুয়া জন্ম নিবন্ধন তৈরি করেছে। তাদের বিরুদ্ধে নিয়মিত মামলা দায়ের করা হয়েছে এবং তাদেরকে জেল হাজতে পাঠানো হয়েছে। ভবিষ্যতে যেন এ ধরনের ঘটনার পুনরাবৃত্তি না ঘটে সে বিষয়ে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
মঙ্গলবার, ০১ জুলাই ২০২৫
নোয়াখালীর সোনাইমুড়িতে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) নাসরিন আক্তারের স্বাক্ষর জাল করে ভোটার হতে এসে চার যুবক এখন কারাগারে। গত রোববার বিকেলে সোনাইমুড়ী উপজেলা পরিষদে এ চাঞ্চল্যকর ঘটনা ঘটে।
উপজেলা নির্বাচন অফিস সূত্রে জানা যায়, উপজেলার পাপুয়া গ্রামের ইসরাফিল, আকরাম হোসেন, আব্দুল হান্নান এবং মাসুম হোসেন নামের এই চার যুবক জাল জন্ম নিবন্ধন সনদ নিয়ে উপজেলা নির্বাচন অফিসে ভোটার হওয়ার জন্য আবেদন করেন। কিন্তু উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা শাহজাহান মামুনের কাছে তাদের জন্ম নিবন্ধন সনদগুলো দেখে সন্দেহজনক মনে হয়। তিনি তাৎক্ষণিকভাবে সনদে ইউএনও নাসরিন আক্তারের স্বাক্ষর জাল বলে সন্দেহ করেন।
এরপরই নির্বাচন কর্মকর্তা শাহজাহান মামুন যুবকদেরকে ইউএনও’র কার্যালয়ে নিয়ে যান এবং ব্যাপক জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করেন। জিজ্ঞাসাবাদে যুবকরা স্বীকার করে যে, তারা সোনাইমুড়ী পৌর শহরের শাপলা কম্পিউটার নামক একটি দোকান থেকে এই জাল জন্ম নিবন্ধনগুলো তৈরি করেছেন। এদিকে, স্থানীয় এক দালাল আজাদ হোসেন অভিযোগ করেছেন যে, সোনাইমুড়ী পৌরসভার কতিপয় কর্মচারীর যোগসাজশে নির্দিষ্ট অঙ্কের টাকার বিনিময়ে এ ধরনের জাল জন্ম নিবন্ধন তৈরি করা হয়।
সোনাইমুড়ী উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা শাহজাহান মামুন জানান, চারজন যুবক ইউএনও’র স্বাক্ষর জাল করে ভোটার হতে এসেছিলেন। তাদের জিজ্ঞাসাবাদে নিবন্ধনে স্বাক্ষর জালিয়াতির সত্যতা নিশ্চিত হওয়ার পর আমরা আইনানুগ ব্যবস্থা নিয়েছি।
সোনাইমুড়ী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নাসরিন আক্তার বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, আমার স্বাক্ষর জাল করে ওই যুবকরা ভুয়া জন্ম নিবন্ধন তৈরি করেছে। তাদের বিরুদ্ধে নিয়মিত মামলা দায়ের করা হয়েছে এবং তাদেরকে জেল হাজতে পাঠানো হয়েছে। ভবিষ্যতে যেন এ ধরনের ঘটনার পুনরাবৃত্তি না ঘটে সে বিষয়ে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।