কুমিল্লার লালমাই উপজেলায় ওএমএস (ওপেন মার্কেট সেল) ডিলার নিয়োগের ক্ষেত্রে টাকার বিনিময়ে ডিলার নিয়োগের অভিযোগে উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক অফিসে তালা দিলেন লালমাই উপজেলা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতারা। পরে, অনিয়মের অভিযোগ এনে সদ্য নিয়োগকৃত ডিলারদের বাতিল চেয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসারের নিকট আবেদন জমা দেন তারা।
গতকাল সোমবার সকালে ভূলইন দক্ষিণ ইউনিয়ন, বাগমারা দক্ষিণ ইউনিয়ন ও পেরুল উত্তর ইউনিয়ন ওএমএস ডিলারদের লটারির মাধ্যমে নিয়োগ দেওয়ার পরে কাগজপত্র সংকট ও ডিলারশীপের স্থান দূরে হওয়াতে বাগমারা দক্ষিণ ইউনিয়নের ওএমএস এর আবেদনকারী ডিলার বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন লালমাই উপজেলার আহ্বায়ক নোমান হোসেন বাদ যায়। এমনটি জানিয়েছেন খাদ্য কর্মকর্তা রাজিব কুমার দে। পরে, দুপুরে লালমাই উপজেলা বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের নেতারা খাদ্য নিয়ন্ত্রকের অফিসে তালা ঝুলিয়ে দেয় এবং পুনরায় নতুন ডিলার নিয়োগ ও সংশ্লিষ্ট অফিসারের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করতে দাবি জানান।
অভিযোগসূত্রে জানা যায়, গত ১৯ জুন ওএমএস ডিলারের জন্য কয়েকটি রাজনৈতিক দলের মতোই উপজেলা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের পক্ষ থেকে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা দেয়া হয়। তা সত্বেও উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক অফিসার রাজিব কুমার দে টাকার বিনিময়ে উক্ত ওএমএস ডিলার নির্দিষ্ট একটি পক্ষকে দিয়ে দেন। এ নিয়ে সামাজিক মাধ্যমে ব্যাপক আলোচনা সমালোচনার হয়।
এ বিষয়ে লালমাই উপজেলা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক নোমান হোসেন বলেন, নিয়ম মোতাবেক আগ্রহী প্রার্থীদের উপস্থিতিতে ওএমএস খাদ্য ডিলার দেওয়ার কথা থাকলেও খাদ্য নিয়ন্ত্রক অফিসার বিষয়টি কাউকে না জানিয়ে টাকার বিনিময়ে নিজের মতো করে ডিলারের অনুমতি দিয়ে দেন।
এ বিষয়ে লালমাই উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক অফিসার রাজিব কুমার দে বলেন, পত্রিকায় ওএমএস ডিলার নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি দেয়ার পর বাগমারা বাজারের জন্য তিনজন আবেদন করলেও একজনের আবেদন অসম্পূর্ণ ছিল অর্থাৎ আবেদনের সঙ্গে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র দেয়নি। আর বাকি দুজনের মধ্যে নোমান হোসেন একজন যার ব্যাংক সলভেন্সিতে একটু ভুল আছে অর্থাৎ আর্থিকভাবে স্বচ্ছল নয় এবং তার বিক্রয় এরিয়া বাগমারা বাজারের বাহিরে (চেঙ্গাহাটা) হওয়ায় তার আবেদনটা বাদ পড়ছে।
এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসার হিমাদ্রী খীসা বলেন, বিষয়টা নিয়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র নেতারা আমার কাছে অভিযোগ করেছে এবং তালা দেয়ার বিষয়ে খাদ্য নিয়ন্ত্রক কর্মকর্তা ফোন কলে জানিয়েছে। প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিচ্ছি।
মঙ্গলবার, ০১ জুলাই ২০২৫
কুমিল্লার লালমাই উপজেলায় ওএমএস (ওপেন মার্কেট সেল) ডিলার নিয়োগের ক্ষেত্রে টাকার বিনিময়ে ডিলার নিয়োগের অভিযোগে উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক অফিসে তালা দিলেন লালমাই উপজেলা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতারা। পরে, অনিয়মের অভিযোগ এনে সদ্য নিয়োগকৃত ডিলারদের বাতিল চেয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসারের নিকট আবেদন জমা দেন তারা।
গতকাল সোমবার সকালে ভূলইন দক্ষিণ ইউনিয়ন, বাগমারা দক্ষিণ ইউনিয়ন ও পেরুল উত্তর ইউনিয়ন ওএমএস ডিলারদের লটারির মাধ্যমে নিয়োগ দেওয়ার পরে কাগজপত্র সংকট ও ডিলারশীপের স্থান দূরে হওয়াতে বাগমারা দক্ষিণ ইউনিয়নের ওএমএস এর আবেদনকারী ডিলার বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন লালমাই উপজেলার আহ্বায়ক নোমান হোসেন বাদ যায়। এমনটি জানিয়েছেন খাদ্য কর্মকর্তা রাজিব কুমার দে। পরে, দুপুরে লালমাই উপজেলা বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের নেতারা খাদ্য নিয়ন্ত্রকের অফিসে তালা ঝুলিয়ে দেয় এবং পুনরায় নতুন ডিলার নিয়োগ ও সংশ্লিষ্ট অফিসারের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করতে দাবি জানান।
অভিযোগসূত্রে জানা যায়, গত ১৯ জুন ওএমএস ডিলারের জন্য কয়েকটি রাজনৈতিক দলের মতোই উপজেলা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের পক্ষ থেকে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা দেয়া হয়। তা সত্বেও উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক অফিসার রাজিব কুমার দে টাকার বিনিময়ে উক্ত ওএমএস ডিলার নির্দিষ্ট একটি পক্ষকে দিয়ে দেন। এ নিয়ে সামাজিক মাধ্যমে ব্যাপক আলোচনা সমালোচনার হয়।
এ বিষয়ে লালমাই উপজেলা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক নোমান হোসেন বলেন, নিয়ম মোতাবেক আগ্রহী প্রার্থীদের উপস্থিতিতে ওএমএস খাদ্য ডিলার দেওয়ার কথা থাকলেও খাদ্য নিয়ন্ত্রক অফিসার বিষয়টি কাউকে না জানিয়ে টাকার বিনিময়ে নিজের মতো করে ডিলারের অনুমতি দিয়ে দেন।
এ বিষয়ে লালমাই উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক অফিসার রাজিব কুমার দে বলেন, পত্রিকায় ওএমএস ডিলার নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি দেয়ার পর বাগমারা বাজারের জন্য তিনজন আবেদন করলেও একজনের আবেদন অসম্পূর্ণ ছিল অর্থাৎ আবেদনের সঙ্গে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র দেয়নি। আর বাকি দুজনের মধ্যে নোমান হোসেন একজন যার ব্যাংক সলভেন্সিতে একটু ভুল আছে অর্থাৎ আর্থিকভাবে স্বচ্ছল নয় এবং তার বিক্রয় এরিয়া বাগমারা বাজারের বাহিরে (চেঙ্গাহাটা) হওয়ায় তার আবেদনটা বাদ পড়ছে।
এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসার হিমাদ্রী খীসা বলেন, বিষয়টা নিয়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র নেতারা আমার কাছে অভিযোগ করেছে এবং তালা দেয়ার বিষয়ে খাদ্য নিয়ন্ত্রক কর্মকর্তা ফোন কলে জানিয়েছে। প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিচ্ছি।