নেত্রকোণার দুর্গাপুর পৌরসভা ৩নং ওয়ার্ডে ঘণবসতি তেরীবাজার এলাকায় ময়লার ভাগাড় জমে থাকায় স্থানীয় বাসিন্দাদের বসবাস করা অসম্ভব হয়ে পরেছে। তীব্র দূর্গন্ধের কারণে পরিবেশ দূষণ ও জন স্বাস্থ্যের জন্য মারাত্মক হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে।
অনুসন্ধান করে জানা যায়, পৌরসভার ভিতরে ময়লা ফেলার কোন ডাষ্টবিন নেই। যাও দুই এক জায়গায় আছে তাও ভাঙাচুড়া। অনেক সময় রাস্তার পরিচ্ছন্নতা কর্মিরা বাধ্য হয়ে ময়লা ফেলে দিচ্ছে এই স্থানে। তাছাড়া ৩নং ওয়ার্ডের পশ্চিম দিকের শেষ মাথায় তেরীবাজার বালু ও গোদারা ঘাটের দুই পাশে প্রকাশ্যে ময়লা আবর্জনা ফেলা হচ্ছে।
স্থানীয় বাসিন্দা মো. তুতা মিয়া, আমিনুল মিয়া, সোহেল মিয়া, রনি, মো. মেছের মিয়া, মো. শরিফুল হাসানসহ অনেকে জানান প্রায় সময়ে এই স্থানে রাতের বেলায় আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয়। এতে সৃষ্ট ধোয়ায় শিশু-বয়স্ক ব্যক্তিরা শ্বাস কষ্টসহ নানা রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন। স্থানিয়দের অভিযোগ এইগুলো দেখার যেন কেউ নেই। সবার মুখে এখন প্রশ্ন বহু পুরাতন এই পৌরসভার সেবা মিলবে কবে?
মঙ্গলবার, ০১ জুলাই ২০২৫
নেত্রকোণার দুর্গাপুর পৌরসভা ৩নং ওয়ার্ডে ঘণবসতি তেরীবাজার এলাকায় ময়লার ভাগাড় জমে থাকায় স্থানীয় বাসিন্দাদের বসবাস করা অসম্ভব হয়ে পরেছে। তীব্র দূর্গন্ধের কারণে পরিবেশ দূষণ ও জন স্বাস্থ্যের জন্য মারাত্মক হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে।
অনুসন্ধান করে জানা যায়, পৌরসভার ভিতরে ময়লা ফেলার কোন ডাষ্টবিন নেই। যাও দুই এক জায়গায় আছে তাও ভাঙাচুড়া। অনেক সময় রাস্তার পরিচ্ছন্নতা কর্মিরা বাধ্য হয়ে ময়লা ফেলে দিচ্ছে এই স্থানে। তাছাড়া ৩নং ওয়ার্ডের পশ্চিম দিকের শেষ মাথায় তেরীবাজার বালু ও গোদারা ঘাটের দুই পাশে প্রকাশ্যে ময়লা আবর্জনা ফেলা হচ্ছে।
স্থানীয় বাসিন্দা মো. তুতা মিয়া, আমিনুল মিয়া, সোহেল মিয়া, রনি, মো. মেছের মিয়া, মো. শরিফুল হাসানসহ অনেকে জানান প্রায় সময়ে এই স্থানে রাতের বেলায় আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয়। এতে সৃষ্ট ধোয়ায় শিশু-বয়স্ক ব্যক্তিরা শ্বাস কষ্টসহ নানা রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন। স্থানিয়দের অভিযোগ এইগুলো দেখার যেন কেউ নেই। সবার মুখে এখন প্রশ্ন বহু পুরাতন এই পৌরসভার সেবা মিলবে কবে?