চট্টগ্রামের পটিয়ার পর এবার নগরীতেও বিক্ষোভে নেমেছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)–এর নেতা-কর্মীরা। পটিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে (ওসি) প্রত্যাহার এবং সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার দাবিতে আজ বুধবার বিকেল থেকে নগরের খুলশী এলাকায় পুলিশের ডিআইজি কার্যালয়ের সামনে অবস্থান ও সড়ক অবরোধ শুরু করেন তাঁরা।
বেলা তিনটার দিকে ডিআইজি কার্যালয়ের সামনে অবস্থান কর্মসূচি শুরু হয়। পরে সাড়ে তিনটার দিকে কার্যালয়ের সামনের জাকির হোসেন সড়ক অবরোধ করেন বিক্ষুব্ধরা। বিকেল সোয়া চারটা পর্যন্ত ওই অবরোধ অব্যাহত ছিল।
ঘটনাস্থলে থাকা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের যুগ্ম মহাসচিব সাজ্জাদ হোসাইন বলেন, “পটিয়ার ওসিকে এখনো প্রত্যাহার করা হয়নি। গত বছর জুলাইয়ে আমাদের ওপর যে দমন-পীড়ন চালানো হয়েছিল, গতকালও ঠিক তেমনটাই ঘটেছে। আমরা ডিআইজির সঙ্গে সরাসরি কথা বলতে চাই।”
বিক্ষোভস্থলে পুলিশি উপস্থিতি থাকলেও আন্দোলনকারীরা শান্তিপূর্ণভাবে অবস্থান করেন। পুলিশ সদস্যদের মাধ্যমে ডিআইজিকে সামনে এসে কথা বলার আহ্বান জানান তাঁরা।
এর আগে মঙ্গলবার রাত সাড়ে ৯টা ও সাড়ে ১১টায় পটিয়া শহীদ মিনার এলাকা ও থানার সামনে পুলিশ ও আন্দোলনকারীদের মধ্যে দুই দফা সংঘর্ষ হয়। এতে অন্তত ১৯ জন আহত হন। সংঘর্ষের সূত্রপাত ঘটে একটি ঘটনায়, যেখানে আন্দোলনকারীরা এক ছাত্রলীগ নেতাকে আটকের পর পুলিশ তাঁকে গ্রেপ্তার করতে না চাওয়ায় উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে।
ঘটনার প্রতিবাদে আজ সকালে পটিয়া থানা ঘেরাও করে আন্দোলনকারীরা। এরপর চট্টগ্রাম–কক্সবাজার মহাসড়ক অবরোধ করে দীর্ঘ সময় বিক্ষোভ চালান তাঁরা।
বুধবার, ০২ জুলাই ২০২৫
চট্টগ্রামের পটিয়ার পর এবার নগরীতেও বিক্ষোভে নেমেছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)–এর নেতা-কর্মীরা। পটিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে (ওসি) প্রত্যাহার এবং সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার দাবিতে আজ বুধবার বিকেল থেকে নগরের খুলশী এলাকায় পুলিশের ডিআইজি কার্যালয়ের সামনে অবস্থান ও সড়ক অবরোধ শুরু করেন তাঁরা।
বেলা তিনটার দিকে ডিআইজি কার্যালয়ের সামনে অবস্থান কর্মসূচি শুরু হয়। পরে সাড়ে তিনটার দিকে কার্যালয়ের সামনের জাকির হোসেন সড়ক অবরোধ করেন বিক্ষুব্ধরা। বিকেল সোয়া চারটা পর্যন্ত ওই অবরোধ অব্যাহত ছিল।
ঘটনাস্থলে থাকা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের যুগ্ম মহাসচিব সাজ্জাদ হোসাইন বলেন, “পটিয়ার ওসিকে এখনো প্রত্যাহার করা হয়নি। গত বছর জুলাইয়ে আমাদের ওপর যে দমন-পীড়ন চালানো হয়েছিল, গতকালও ঠিক তেমনটাই ঘটেছে। আমরা ডিআইজির সঙ্গে সরাসরি কথা বলতে চাই।”
বিক্ষোভস্থলে পুলিশি উপস্থিতি থাকলেও আন্দোলনকারীরা শান্তিপূর্ণভাবে অবস্থান করেন। পুলিশ সদস্যদের মাধ্যমে ডিআইজিকে সামনে এসে কথা বলার আহ্বান জানান তাঁরা।
এর আগে মঙ্গলবার রাত সাড়ে ৯টা ও সাড়ে ১১টায় পটিয়া শহীদ মিনার এলাকা ও থানার সামনে পুলিশ ও আন্দোলনকারীদের মধ্যে দুই দফা সংঘর্ষ হয়। এতে অন্তত ১৯ জন আহত হন। সংঘর্ষের সূত্রপাত ঘটে একটি ঘটনায়, যেখানে আন্দোলনকারীরা এক ছাত্রলীগ নেতাকে আটকের পর পুলিশ তাঁকে গ্রেপ্তার করতে না চাওয়ায় উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে।
ঘটনার প্রতিবাদে আজ সকালে পটিয়া থানা ঘেরাও করে আন্দোলনকারীরা। এরপর চট্টগ্রাম–কক্সবাজার মহাসড়ক অবরোধ করে দীর্ঘ সময় বিক্ষোভ চালান তাঁরা।