নোয়াখালীর হাতিয়া উপজেলার বুড়িরচর ইউনিয়নে কোস্ট গার্ড ও পুলিশে যৌথ অভিযান চালিয়ে ৪ জনকে আটক করেছে যাদের মধ্যে একজন নারী, একজন স্বর্ণ ব্যবসায়ী ও দুজন দস্যু শামীম বাহিনীর সদস্য। এ সময় তাদের কাছ থেকে ৫টি আগ্নেয়াস্ত্র, অস্ত্র তৈরির সরঞ্জাম, ডাকাতির কাজে ব্যবহৃত সরঞ্জাম, দুই বোতল চেতনা নাশক ওষুধ, ২২ ভরি ১২ আনা স্বর্ণের অলংকার, ১০ভরি ১৩ আনা রূপার অলংকার উদ্ধার করা হয়। গতকাল মঙ্গলবার দুপুরে হাতিয়া কোস্টগার্ড কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্যগুলো নিশ্চিত করেন, কোস্টগার্ডের মিডিয়া কর্মকর্তা লে. কমান্ডার হারুন অর রশীদ।
কোস্টগার্ড জানায়, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে সোমবার দিবাগত রাত থেকে মঙ্গলবার সকাল ৮টা পর্যন্ত কোস্টগার্ড ও পুলিশ যৌথভাবে বুড়িরচর ইউনিয়নের দুর্গম এলাকায় অভিযান চালায়। অভিযানকালে ওই এলাকা থেকে দস্যু শামীম বাহিনীর সক্রিয় সদস্য সোহেল, সুমন উদ্দিন এবং নারী সহযোগী পারুল বেগমকে আটক করা হয়। এ সময় তাদের কাছ থেকে ৫টি দেশীয় আগ্নেয়াস্ত্র, অস্ত্র তৈরির সরঞ্জাম, ডাকাতির কাজে ব্যবহৃত সরঞ্জামাদি, দুই বোতল চেতনানাশক ওষুধ, ২ ভরি ১২ আনা স্বর্ণ এবং ১০ভরি ১৩ আনা রূপার অলংকার জব্দ করা হয়। এ ব্যাপারে হাতিয়া থানায় পৃথক দুটি মামলা দায়ের করা হয়েছে।
বুধবার, ০২ জুলাই ২০২৫
নোয়াখালীর হাতিয়া উপজেলার বুড়িরচর ইউনিয়নে কোস্ট গার্ড ও পুলিশে যৌথ অভিযান চালিয়ে ৪ জনকে আটক করেছে যাদের মধ্যে একজন নারী, একজন স্বর্ণ ব্যবসায়ী ও দুজন দস্যু শামীম বাহিনীর সদস্য। এ সময় তাদের কাছ থেকে ৫টি আগ্নেয়াস্ত্র, অস্ত্র তৈরির সরঞ্জাম, ডাকাতির কাজে ব্যবহৃত সরঞ্জাম, দুই বোতল চেতনা নাশক ওষুধ, ২২ ভরি ১২ আনা স্বর্ণের অলংকার, ১০ভরি ১৩ আনা রূপার অলংকার উদ্ধার করা হয়। গতকাল মঙ্গলবার দুপুরে হাতিয়া কোস্টগার্ড কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্যগুলো নিশ্চিত করেন, কোস্টগার্ডের মিডিয়া কর্মকর্তা লে. কমান্ডার হারুন অর রশীদ।
কোস্টগার্ড জানায়, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে সোমবার দিবাগত রাত থেকে মঙ্গলবার সকাল ৮টা পর্যন্ত কোস্টগার্ড ও পুলিশ যৌথভাবে বুড়িরচর ইউনিয়নের দুর্গম এলাকায় অভিযান চালায়। অভিযানকালে ওই এলাকা থেকে দস্যু শামীম বাহিনীর সক্রিয় সদস্য সোহেল, সুমন উদ্দিন এবং নারী সহযোগী পারুল বেগমকে আটক করা হয়। এ সময় তাদের কাছ থেকে ৫টি দেশীয় আগ্নেয়াস্ত্র, অস্ত্র তৈরির সরঞ্জাম, ডাকাতির কাজে ব্যবহৃত সরঞ্জামাদি, দুই বোতল চেতনানাশক ওষুধ, ২ ভরি ১২ আনা স্বর্ণ এবং ১০ভরি ১৩ আনা রূপার অলংকার জব্দ করা হয়। এ ব্যাপারে হাতিয়া থানায় পৃথক দুটি মামলা দায়ের করা হয়েছে।