ঢাকার দোহার উপজেলায় হারুন-অর রশীদ মাস্টার (৬৫) নামে এক বিএনপি নেতাকে গুলি করে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। বুধবার,(২ জুলাই ২০২৫) সকাল ৬টার দিকে বাহ্রা হাবিল উদ্দিন উচ্চ বিদ্যালয়ের সামনে এ ঘটনাটি ঘটে। নিহত হারুন-অর রশীদ মাস্টার বাহ্রা গ্রামের সিরাজ উদ্দিনের ছেলে। তিনি দোহারের নয়াবাড়ী ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক সভাপতি ও ইউনিয়ন বিএনপির উপদেষ্টা।
স্থানীয় সূত্রে জানায়, সকালে নামাজ পড়ে বাড়ির পাশে নদীর ধারে হাটতে গেলে তিন যুবক এসে হঠাৎ গুলি করে চলে যায়। এতে তিনি মাটিতে লুটিয়ে পড়েন। গুলির শব্দ শুনে স্থানীয় লোকজন এগিয়ে এসে তাকে দোহার স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করে।
হারুন মাস্টারের ভাতিজা মো. শাহিন বলেন, প্রতিদিনের এত ভোরে নামাজ শেষে চাচা হাঁটতে বের হয়। এ সময় তিন যুবক তাকে গুলি করে ফেলে রেখে যায়। তবে এখনও এ বিষয়ে নির্দিষ্ট করে কিছু বলা যাচ্ছে না।
দোহার স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসক নুসরাত তারিন বলেন, তার মাথা ঘাড় ও শরীরে ৬টি গুলির চিহ্ন পাওয়া গেছে।
এ ঘটনার পর পরই উপজেলা বিএনপি ও পৌর বিএনপির পক্ষে থেকে এই নৃশংসতা হত্যার প্রতিবাদে জয়পাড়া থেকে একটি বিক্ষোভ মিছিল বের করেন।
এদিকে খবর পেয়ে দোহার থানার ওসি মো. হাসান আলী ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন। তিনি বলেন, স্থানীয় কারো সঙ্গে পূর্ব শত্রুতা আছে কি না এ বিষয়ে খোঁজ নেয়া হচ্ছে।
বুধবার, ০২ জুলাই ২০২৫
ঢাকার দোহার উপজেলায় হারুন-অর রশীদ মাস্টার (৬৫) নামে এক বিএনপি নেতাকে গুলি করে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। বুধবার,(২ জুলাই ২০২৫) সকাল ৬টার দিকে বাহ্রা হাবিল উদ্দিন উচ্চ বিদ্যালয়ের সামনে এ ঘটনাটি ঘটে। নিহত হারুন-অর রশীদ মাস্টার বাহ্রা গ্রামের সিরাজ উদ্দিনের ছেলে। তিনি দোহারের নয়াবাড়ী ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক সভাপতি ও ইউনিয়ন বিএনপির উপদেষ্টা।
স্থানীয় সূত্রে জানায়, সকালে নামাজ পড়ে বাড়ির পাশে নদীর ধারে হাটতে গেলে তিন যুবক এসে হঠাৎ গুলি করে চলে যায়। এতে তিনি মাটিতে লুটিয়ে পড়েন। গুলির শব্দ শুনে স্থানীয় লোকজন এগিয়ে এসে তাকে দোহার স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করে।
হারুন মাস্টারের ভাতিজা মো. শাহিন বলেন, প্রতিদিনের এত ভোরে নামাজ শেষে চাচা হাঁটতে বের হয়। এ সময় তিন যুবক তাকে গুলি করে ফেলে রেখে যায়। তবে এখনও এ বিষয়ে নির্দিষ্ট করে কিছু বলা যাচ্ছে না।
দোহার স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসক নুসরাত তারিন বলেন, তার মাথা ঘাড় ও শরীরে ৬টি গুলির চিহ্ন পাওয়া গেছে।
এ ঘটনার পর পরই উপজেলা বিএনপি ও পৌর বিএনপির পক্ষে থেকে এই নৃশংসতা হত্যার প্রতিবাদে জয়পাড়া থেকে একটি বিক্ষোভ মিছিল বের করেন।
এদিকে খবর পেয়ে দোহার থানার ওসি মো. হাসান আলী ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন। তিনি বলেন, স্থানীয় কারো সঙ্গে পূর্ব শত্রুতা আছে কি না এ বিষয়ে খোঁজ নেয়া হচ্ছে।