গোপালগঞ্জ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশশ্ববিদ্যালয়ের (গোবিপ্রবি) এনিম্যাল সাইন্স অ্যান্ড ভেটেরিনারি মেডিসিন বিভাগে শিক্ষক সংকট চরমে পৌঁছেছে। যেখানে ন্যূনতম ২৫ জন শিক্ষকের প্রয়োজন, সেখানে বিভাগটি চলছে মাত্র ১ জন শিক্ষকের ওপর নির্ভর করে। বিষয়টি নিয়ে তীব্র অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন সাধারণ শিক্ষার্থীরা। ফলশ্রুতিতে গতকাল বুধবার দুপুরে বিভাগের শিক্ষার্থীরা উপাচার্য বরাবর স্মারকলিপি প্রদান করেন। স্মারকলিপিতে তারা অবিলম্বে শিক্ষক নিয়োগসহ বিভাগটির সার্বিক প্রশাসনিক ও একাডেমিক সংকট নিরসনে ৫ দফা দাবি তুলে ধরেন।
শিক্ষার্থীরা জানান, শিক্ষক সংকটের কারণে বিভাগের ৮টি ব্যাচে পাঠদান কার্যক্রম চরমভাবে ব্যাহত হচ্ছে। অনেক শিক্ষক বিদেশে বা ছুটিতে থাকায় কার্যত পুরো বিভাগের দায়িত্ব পড়েছে একজন শিক্ষকের কাঁধে। এতে সেশনজটের আশঙ্কা দেখা দিয়েছে, আর পড়াশোনার পরিবেশ দিন দিন অস্থির হয়ে উঠছে।
এ বিষয়ে বিভাগের শিক্ষার্থী রেজয়ানুল হক বলেন, ভেটেরিনারি পড়তে এসে প্রতিনিয়ত হতাশা নিয়ে দিন কাটাতে হচ্ছে। একজন শিক্ষক দিয়ে এত বড় একটা বিভাগ চালানো সম্ভব না। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন দ্রুত ব্যবস্থা না নিলে আমরা কঠোর আন্দোলনে যেতে বাধ্য হব।
শিক্ষার্থীরা প্রশাসনকে ৩ দিনের আলটিমেটাম দিয়েছেন। সময়মতো দাবি পূরণ না হলে কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি দিয়েছেন তারা।
বৃহস্পতিবার, ০৩ জুলাই ২০২৫
গোপালগঞ্জ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশশ্ববিদ্যালয়ের (গোবিপ্রবি) এনিম্যাল সাইন্স অ্যান্ড ভেটেরিনারি মেডিসিন বিভাগে শিক্ষক সংকট চরমে পৌঁছেছে। যেখানে ন্যূনতম ২৫ জন শিক্ষকের প্রয়োজন, সেখানে বিভাগটি চলছে মাত্র ১ জন শিক্ষকের ওপর নির্ভর করে। বিষয়টি নিয়ে তীব্র অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন সাধারণ শিক্ষার্থীরা। ফলশ্রুতিতে গতকাল বুধবার দুপুরে বিভাগের শিক্ষার্থীরা উপাচার্য বরাবর স্মারকলিপি প্রদান করেন। স্মারকলিপিতে তারা অবিলম্বে শিক্ষক নিয়োগসহ বিভাগটির সার্বিক প্রশাসনিক ও একাডেমিক সংকট নিরসনে ৫ দফা দাবি তুলে ধরেন।
শিক্ষার্থীরা জানান, শিক্ষক সংকটের কারণে বিভাগের ৮টি ব্যাচে পাঠদান কার্যক্রম চরমভাবে ব্যাহত হচ্ছে। অনেক শিক্ষক বিদেশে বা ছুটিতে থাকায় কার্যত পুরো বিভাগের দায়িত্ব পড়েছে একজন শিক্ষকের কাঁধে। এতে সেশনজটের আশঙ্কা দেখা দিয়েছে, আর পড়াশোনার পরিবেশ দিন দিন অস্থির হয়ে উঠছে।
এ বিষয়ে বিভাগের শিক্ষার্থী রেজয়ানুল হক বলেন, ভেটেরিনারি পড়তে এসে প্রতিনিয়ত হতাশা নিয়ে দিন কাটাতে হচ্ছে। একজন শিক্ষক দিয়ে এত বড় একটা বিভাগ চালানো সম্ভব না। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন দ্রুত ব্যবস্থা না নিলে আমরা কঠোর আন্দোলনে যেতে বাধ্য হব।
শিক্ষার্থীরা প্রশাসনকে ৩ দিনের আলটিমেটাম দিয়েছেন। সময়মতো দাবি পূরণ না হলে কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি দিয়েছেন তারা।