কক্সবাজারের চকরিয়া উপজেলার উপকূলীয় জনপেেদ কোনাখালী ও বিএমচর ইউনিয়নের দুটি অধিক ঝুঁকিপূর্ণ পয়েন্টে মাতামুহুরী নদীর ভয়াবহ ভাঙন ঠেকাতে পানি উন্নয়ন বোর্ডের অর্থায়নে ২০ হাজার জিওব্যাগ ডাম্পিং করা হচ্ছে। বর্ষার শুরুতে পাউবো কতৃক জরুরি প্রকল্পের আওতায় বালু সিমেন্ট মিশ্রিত জিওব্যাগ ডাম্পিং কাজ দ্রুতসময়ে শুরু হওয়ায় দুই ইউনিয়নের ভুক্তভোগী বাসিন্দারা মাতামুহুরী নদীর ভাঙনের কবল থেকে পরিত্রাণ পেতে যাচ্ছে বলে জানিয়েছেন চকরিয়া উপজেলার বিএমচর ইউনিয়ন পরিষদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান মো. ইসমাইল মানিক।
গতকাল বুধবার দুপুরে কাজের অগ্রগতি সরেজমিন পরিদর্শন করেছেন চকরিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ আতিকুর রহমান। এ সময় তিনি নদীতে জিও ব্যাগ ডাম্পিং কাজ আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন।
কক্সবাজার পানি উন্নয়ন বোর্ডের চকরিয়া উপজেলা শাখা কর্মকর্তা (এসও) উপসহকারী প্রকৌশলী আরিফুল ইসলাম বলেন, মাতামুহুরী নদীর তীব্র ভাঙনের ঝুঁকিতে থাকা ৬৫ নম্বর পোল্ডারের অধীন কোনাখালী ইউনিয়নের বাংলাবাজার এলাকায় ১১০ মিটার ও বিএমচর ইউনিয়নের কন্যারকুম পয়েন্টে ৯০ মিটার এরিয়ায় জরুরি প্রকল্পের আওতায় পাউবো কতৃক বালু সিমেন্ট মিশ্রিত জিওব্যাগ ডাম্পিং কাজ করার পদক্ষেপ নিয়েছেন। এরই অংশ হিসেবে বাংলাবাজার পয়েন্টে ৮ হাজার চারশত ও কন্যারকুম পয়েন্টে ১১ হাজার পাঁচশত জিওব্যাগ ডাম্পিং করা হচ্ছে।
তিনি বলেন, আশাকরি মাতামুহুরী নদীর তীরে জিওব্যাগ জাম্পিং কাজ সমাপ্ত হলে ওই এলাকার বাসিন্দারা নদী ভাঙনের কবল থেকে পরিত্রাণ পেয়ে যাবে।
বৃহস্পতিবার, ০৩ জুলাই ২০২৫
কক্সবাজারের চকরিয়া উপজেলার উপকূলীয় জনপেেদ কোনাখালী ও বিএমচর ইউনিয়নের দুটি অধিক ঝুঁকিপূর্ণ পয়েন্টে মাতামুহুরী নদীর ভয়াবহ ভাঙন ঠেকাতে পানি উন্নয়ন বোর্ডের অর্থায়নে ২০ হাজার জিওব্যাগ ডাম্পিং করা হচ্ছে। বর্ষার শুরুতে পাউবো কতৃক জরুরি প্রকল্পের আওতায় বালু সিমেন্ট মিশ্রিত জিওব্যাগ ডাম্পিং কাজ দ্রুতসময়ে শুরু হওয়ায় দুই ইউনিয়নের ভুক্তভোগী বাসিন্দারা মাতামুহুরী নদীর ভাঙনের কবল থেকে পরিত্রাণ পেতে যাচ্ছে বলে জানিয়েছেন চকরিয়া উপজেলার বিএমচর ইউনিয়ন পরিষদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান মো. ইসমাইল মানিক।
গতকাল বুধবার দুপুরে কাজের অগ্রগতি সরেজমিন পরিদর্শন করেছেন চকরিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ আতিকুর রহমান। এ সময় তিনি নদীতে জিও ব্যাগ ডাম্পিং কাজ আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন।
কক্সবাজার পানি উন্নয়ন বোর্ডের চকরিয়া উপজেলা শাখা কর্মকর্তা (এসও) উপসহকারী প্রকৌশলী আরিফুল ইসলাম বলেন, মাতামুহুরী নদীর তীব্র ভাঙনের ঝুঁকিতে থাকা ৬৫ নম্বর পোল্ডারের অধীন কোনাখালী ইউনিয়নের বাংলাবাজার এলাকায় ১১০ মিটার ও বিএমচর ইউনিয়নের কন্যারকুম পয়েন্টে ৯০ মিটার এরিয়ায় জরুরি প্রকল্পের আওতায় পাউবো কতৃক বালু সিমেন্ট মিশ্রিত জিওব্যাগ ডাম্পিং কাজ করার পদক্ষেপ নিয়েছেন। এরই অংশ হিসেবে বাংলাবাজার পয়েন্টে ৮ হাজার চারশত ও কন্যারকুম পয়েন্টে ১১ হাজার পাঁচশত জিওব্যাগ ডাম্পিং করা হচ্ছে।
তিনি বলেন, আশাকরি মাতামুহুরী নদীর তীরে জিওব্যাগ জাম্পিং কাজ সমাপ্ত হলে ওই এলাকার বাসিন্দারা নদী ভাঙনের কবল থেকে পরিত্রাণ পেয়ে যাবে।