খুলনা-ডুমুরিয়া- চুকনগর-সাতক্ষীরা মহাসড়কে ডামপার ট্রাক, পিকাপ ও মিনিট্রাকগুলোতে সম্পূর্ণ খোলা অবস্থায় ধুলা বালু বহন করায় পথচারী,স্কুলগামী শিক্ষার্থীরা, ছোটবড় বিভিন্ন যানবাহন চালক ও স্ট্যান্ডে থাকা ব্যবসায়ীরা অতিষ্ট হয়ে পড়েছেন। চালকরা দ্রুতগতিতে ঢাকনা বিহীন ও খোলামেলা পরিবেশে ধুলাবালু বহন করায় বালু উড়ে তা চোখে মুখে লেগে অস্থিকর পরিস্থিতির সৃষ্টি হচ্ছে। চুকনগর হাইওয়ে থানা পুলিশ বারবার এসমস্ত চালকদেরকে খোলামেলা পরিবেশে বালু বহন না করার জন্য নির্দেশ প্রদান করলেও ডামপার ট্রাক পিকাপ ও মিনিট্রাক চালকরা তার কোন তোয়াক্কা করছে না। এমনিতেই খুলনা সাতক্ষীরা মহাসড়কের ডুমুরিয়া অংশের নানান জায়গায় গর্তের সৃষ্টি হয়েছে। তাতে করে ওইসব ট্রাক ডামপার,পিক-আপের চলাচলে আরো ভয়ংকর অবস্থা তৈরি হচ্ছে। এসব গাড়ির কারণে মাঝে মধ্যে মারাত্মক দুর্ঘটনাও ঘটছে।
সম্প্রতি সময়ে প্রত্যন্ত গ্রামাঞ্চলে ধুলাবালু দিয়ে ছোট্টছোট্ট নর্দমা, পুকুর, খানাখন্দর ভরাট করে সেখানে ঘরবাড়ি দোকানপাট ব্যবসা প্রতিষ্ঠান তৈরি করা হচ্ছে। শুধু তাই নয়, গ্রামাঞ্চলের বিভিন্ন রাস্তায় বালু ভরাটের কাজও চলছে। আর এটিকে পুজি করে চালকরা সেই সমস্ত স্থানে বালু ভরাটের কাজ করছেন।
প্রতিবেদক মহাসড়কের পাশে অবস্থান নিয়ে দেখেছেন, ধুলা বালু ভর্তি এসব গাড়ি প্রতি বিশ মিনিট পর পর যাতয়াত করছে। ডুমুরিয়া বাসস্ট্যান্ডের স্থানীয় বাসিন্দা মো. আব্দুল মজিদ বিশ্বাস ও মোবারক ইসলামসহ একাধিক ব্যক্তি বলেন, ভোর ৬টা হতে সকাল ১১টা পর্যন্ত ও বিকাল ৫টা হতে গভীর রাত পর্যন্ত তারা খোলা অবস্থায় বালু বহন করে থাকেন। কারণ এই সময়ে মহাসড়কে কোন পুলিশি চেকপোষ্ট থাকে না। এই সুযোগটাকে কাজে লাগিয়ে তারা বেশি ট্রিপ দেওয়ার জন্য এগুলি করে থাকেন। এ ব্যাপারে ডুমুরিয়া থানার ওসি মাসুদ রানা বলেন, আমি নিজে উপস্থিত থেকে বালু বহনকারী চালকদের বালু ঢেকে নিয়ে যাওয়ার জন্য বলেছি।
তারা অনেকে ঢেকে নিচ্ছেন, আর যারা নিচ্ছেন না তাদের বিরুদ্ধে আইনগত পদক্ষেপ গ্রহণ করা হচ্ছে।
বৃহস্পতিবার, ০৩ জুলাই ২০২৫
খুলনা-ডুমুরিয়া- চুকনগর-সাতক্ষীরা মহাসড়কে ডামপার ট্রাক, পিকাপ ও মিনিট্রাকগুলোতে সম্পূর্ণ খোলা অবস্থায় ধুলা বালু বহন করায় পথচারী,স্কুলগামী শিক্ষার্থীরা, ছোটবড় বিভিন্ন যানবাহন চালক ও স্ট্যান্ডে থাকা ব্যবসায়ীরা অতিষ্ট হয়ে পড়েছেন। চালকরা দ্রুতগতিতে ঢাকনা বিহীন ও খোলামেলা পরিবেশে ধুলাবালু বহন করায় বালু উড়ে তা চোখে মুখে লেগে অস্থিকর পরিস্থিতির সৃষ্টি হচ্ছে। চুকনগর হাইওয়ে থানা পুলিশ বারবার এসমস্ত চালকদেরকে খোলামেলা পরিবেশে বালু বহন না করার জন্য নির্দেশ প্রদান করলেও ডামপার ট্রাক পিকাপ ও মিনিট্রাক চালকরা তার কোন তোয়াক্কা করছে না। এমনিতেই খুলনা সাতক্ষীরা মহাসড়কের ডুমুরিয়া অংশের নানান জায়গায় গর্তের সৃষ্টি হয়েছে। তাতে করে ওইসব ট্রাক ডামপার,পিক-আপের চলাচলে আরো ভয়ংকর অবস্থা তৈরি হচ্ছে। এসব গাড়ির কারণে মাঝে মধ্যে মারাত্মক দুর্ঘটনাও ঘটছে।
সম্প্রতি সময়ে প্রত্যন্ত গ্রামাঞ্চলে ধুলাবালু দিয়ে ছোট্টছোট্ট নর্দমা, পুকুর, খানাখন্দর ভরাট করে সেখানে ঘরবাড়ি দোকানপাট ব্যবসা প্রতিষ্ঠান তৈরি করা হচ্ছে। শুধু তাই নয়, গ্রামাঞ্চলের বিভিন্ন রাস্তায় বালু ভরাটের কাজও চলছে। আর এটিকে পুজি করে চালকরা সেই সমস্ত স্থানে বালু ভরাটের কাজ করছেন।
প্রতিবেদক মহাসড়কের পাশে অবস্থান নিয়ে দেখেছেন, ধুলা বালু ভর্তি এসব গাড়ি প্রতি বিশ মিনিট পর পর যাতয়াত করছে। ডুমুরিয়া বাসস্ট্যান্ডের স্থানীয় বাসিন্দা মো. আব্দুল মজিদ বিশ্বাস ও মোবারক ইসলামসহ একাধিক ব্যক্তি বলেন, ভোর ৬টা হতে সকাল ১১টা পর্যন্ত ও বিকাল ৫টা হতে গভীর রাত পর্যন্ত তারা খোলা অবস্থায় বালু বহন করে থাকেন। কারণ এই সময়ে মহাসড়কে কোন পুলিশি চেকপোষ্ট থাকে না। এই সুযোগটাকে কাজে লাগিয়ে তারা বেশি ট্রিপ দেওয়ার জন্য এগুলি করে থাকেন। এ ব্যাপারে ডুমুরিয়া থানার ওসি মাসুদ রানা বলেন, আমি নিজে উপস্থিত থেকে বালু বহনকারী চালকদের বালু ঢেকে নিয়ে যাওয়ার জন্য বলেছি।
তারা অনেকে ঢেকে নিচ্ছেন, আর যারা নিচ্ছেন না তাদের বিরুদ্ধে আইনগত পদক্ষেপ গ্রহণ করা হচ্ছে।