বরগুনার বেতাগী উপজেলার হোসনাবাদ ইউনিয়নের এইচএসসি পরীক্ষার্থী কাওসার (১৮) আত্মহত্যা করেছে। জানা গেছে, গত বৃহস্পতিবার ইংরেজি দ্বিতীয় পত্র পরীক্ষা আশানুরূপ না হওয়ার হতাশা থেকেই এমন চরম সিদ্ধান্ত নেয় কাওছার।
কাওসার হোসনাবাদ ইউনিয়নের কদমতলা গ্রামের বাসিন্দা এবং সুবিদখালি সরকারি কলেজের এইচএসসি পরীক্ষার্থী ছিলেন।
পরিবার ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, চলতি এইচএসসি পরীক্ষার ইংরেজি দ্বিতীয় পত্র বিষয়ে ভালো পরীক্ষা না হওয়ায় মানসিকভাবে ভেঙে পড়ে কাওসার। বিষয়টি সে পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে একাধিকবার ভাগ করে নিয়েছিল।
গতকাল শুক্রবার গভীর রাতে নিজ ঘরের আঁড়ার সঙ্গে গলায় ফাঁস লাগানো অবস্থায় তাকে ঝুলতে দেখতে পায় পরিবারের সদস্যরা। পরে পরিবারের সদস্যরা কাওছারকে দ্রুত উদ্ধার করে বেতাগী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। এ ঘটনার পর কাওসারের পরিবারে নেমে আসে শোকের মাতম। কান্নায় ভেঙে পড়েন মা-বাবা ও আত্মীয়স্বজন। কাওসার একজন মেধাবী ও শান্ত স্বভাবের ছেলে ছিল বলেও জানায় প্রতিবেশীরা।
বেতাগী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মনিরুজ্জামান মনির জানান, মৃত্যুর কারণ তদন্ত করে দেখা হচ্ছে। পরিবারের পক্ষ থেকে এখনো কোনো লিখিত অভিযোগ পাওয়া যায়নি।
শনিবার, ০৫ জুলাই ২০২৫
বরগুনার বেতাগী উপজেলার হোসনাবাদ ইউনিয়নের এইচএসসি পরীক্ষার্থী কাওসার (১৮) আত্মহত্যা করেছে। জানা গেছে, গত বৃহস্পতিবার ইংরেজি দ্বিতীয় পত্র পরীক্ষা আশানুরূপ না হওয়ার হতাশা থেকেই এমন চরম সিদ্ধান্ত নেয় কাওছার।
কাওসার হোসনাবাদ ইউনিয়নের কদমতলা গ্রামের বাসিন্দা এবং সুবিদখালি সরকারি কলেজের এইচএসসি পরীক্ষার্থী ছিলেন।
পরিবার ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, চলতি এইচএসসি পরীক্ষার ইংরেজি দ্বিতীয় পত্র বিষয়ে ভালো পরীক্ষা না হওয়ায় মানসিকভাবে ভেঙে পড়ে কাওসার। বিষয়টি সে পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে একাধিকবার ভাগ করে নিয়েছিল।
গতকাল শুক্রবার গভীর রাতে নিজ ঘরের আঁড়ার সঙ্গে গলায় ফাঁস লাগানো অবস্থায় তাকে ঝুলতে দেখতে পায় পরিবারের সদস্যরা। পরে পরিবারের সদস্যরা কাওছারকে দ্রুত উদ্ধার করে বেতাগী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। এ ঘটনার পর কাওসারের পরিবারে নেমে আসে শোকের মাতম। কান্নায় ভেঙে পড়েন মা-বাবা ও আত্মীয়স্বজন। কাওসার একজন মেধাবী ও শান্ত স্বভাবের ছেলে ছিল বলেও জানায় প্রতিবেশীরা।
বেতাগী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মনিরুজ্জামান মনির জানান, মৃত্যুর কারণ তদন্ত করে দেখা হচ্ছে। পরিবারের পক্ষ থেকে এখনো কোনো লিখিত অভিযোগ পাওয়া যায়নি।