দৈনিক সংবাদের অফিস সহকারী অজয় চন্দ্র (৫৩) পাল পরলোকগমন করেছেন। তিনি স্ত্রী, এক কন্যা ও এক ছেলে সন্তান রেখে গেছেন। তিনি পলাশ উপজেলার ঘোড়াশাল পৌরসভার পাইকসা গ্রামের বাসিন্দা।
অজয়ের মৃত্যু খবর পেয়ে দৈনিক সংবাদের উপব্যবস্থাপনা পরিচালক ব্যারিস্টার নিহাদ কবির দুপুরে তার বাড়িতে আসেন। তিনি অজয়ের পরিবারের সবাইকে সান্তনা প্রদান করে সমবেদনা জানান, এ সময় তার সঙ্গে ছিল দৈনিক সংবাদের হিসাব কর্মকর্তা বিধান দত্ত।
তার কন্যা অর্পা পাল জানায়, তার বাবা দীর্ঘদিন জ্বরে ভুগছিলেন, এজন্য পলাশ স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসাও নিয়েছেন। গত বৃহস্পতিবার রাতের খাবার শেষে ১২টার দিকে ঘুমাতে যান। সকালে তার স্ত্রী শিল্পী বাড়ির পাশে মন্দিরে জগন্নাথদেবের পূজা করতে যান। এ সময় অজয়ের কন্যা অর্পা তার বাবাকে ডাক দিলে দেখে তার শরীর নিথর হয়ে পড়ে আছে। পরে তাদের কান্নাকাটিতে লোকজন এসে দেখে অজয় মারা গেছেন। সনাতন ধর্মের রীতি অনুযায়ী অজয় পালের দাহ্যকার্য পাইসকা মহাশ্মশানে বিকেল ৫টার দিকে সম্পন্ন হয়।
শনিবার, ০৫ জুলাই ২০২৫
দৈনিক সংবাদের অফিস সহকারী অজয় চন্দ্র (৫৩) পাল পরলোকগমন করেছেন। তিনি স্ত্রী, এক কন্যা ও এক ছেলে সন্তান রেখে গেছেন। তিনি পলাশ উপজেলার ঘোড়াশাল পৌরসভার পাইকসা গ্রামের বাসিন্দা।
অজয়ের মৃত্যু খবর পেয়ে দৈনিক সংবাদের উপব্যবস্থাপনা পরিচালক ব্যারিস্টার নিহাদ কবির দুপুরে তার বাড়িতে আসেন। তিনি অজয়ের পরিবারের সবাইকে সান্তনা প্রদান করে সমবেদনা জানান, এ সময় তার সঙ্গে ছিল দৈনিক সংবাদের হিসাব কর্মকর্তা বিধান দত্ত।
তার কন্যা অর্পা পাল জানায়, তার বাবা দীর্ঘদিন জ্বরে ভুগছিলেন, এজন্য পলাশ স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসাও নিয়েছেন। গত বৃহস্পতিবার রাতের খাবার শেষে ১২টার দিকে ঘুমাতে যান। সকালে তার স্ত্রী শিল্পী বাড়ির পাশে মন্দিরে জগন্নাথদেবের পূজা করতে যান। এ সময় অজয়ের কন্যা অর্পা তার বাবাকে ডাক দিলে দেখে তার শরীর নিথর হয়ে পড়ে আছে। পরে তাদের কান্নাকাটিতে লোকজন এসে দেখে অজয় মারা গেছেন। সনাতন ধর্মের রীতি অনুযায়ী অজয় পালের দাহ্যকার্য পাইসকা মহাশ্মশানে বিকেল ৫টার দিকে সম্পন্ন হয়।