রাজধানীর তেজগাঁও শিল্পাঞ্চল এলাকায় গাড়ি থামিয়ে প্রায় দেড় কোটি টাকা সমমূল্যের বৈদেশিক মুদ্রা ডাকাতির মামলায় ৫ জনের রিমান্ড এবং একজনকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। শনিবার,(০৫ জুলাই ২০২৫) ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট ইসরাত জেনিফার জেরিনের আদালত এ আদেশ দেয়।
আসামিদের মধ্যে মো. আবদুল্লাহ আল মামুন (২৫), মো. জাহিদুল ইসলাম ওরফে সোহাগ (২৬), মো. জয় হাসান (২৩) ও মো. বিজয়ের (২০) তিন দিন এবং মো. সাব্বির হোসেনের (২২) চার দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করা হয়েছে। কারাগারে পাঠানো হয়েছে মো. আরিয়ানকে।
আসামিদের আদালতে হাজির করে ১০ দিনের রিমান্ড আবেদন করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা তেজগাঁও শিল্পাঞ্চল থানায় উপ-পরিদর্শক রুহুল আমিন। ৫ আসামির আইনজীবী রিমান্ড বাতিল চেয়ে আবেদন করেন। আরিয়ানকে শিশু দাবি করে জামিন চান তার আইনজীবী। শুনানি শেষে বিচারক ৫ জনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন এবং একজনকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেয়।
গত চার দিনে ঢাকার বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে ওই ৬ জনকে গ্রেপ্তার করে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি) ও তেজগাঁও শিল্পাঞ্চল থানা-পুলিশ। গত ১ জুলাই বিকেল সাড়ে ৬টার দিকে ওই ডাকাতির ঘটনা ঘটে। মুখোশধারী ও দেশীয় অস্ত্রে সজ্জিত ১০-১২ জনের একটি দল এমএম আয়াত ট্যুরস অ্যান্ড ট্রাভেলসের একটি প্রাইভেটকারের গতিরোধ করে অস্ত্রের মুখে প্রায় ৪ লাখ ৯১ হাজার ৫০০ সৌদি রিয়াল, ৪০০ ওমানি রিয়াল, ৩০ কুয়েতি দিনার ও ১২ হাজার ৩৫০ দিরহাম লুট করে নেয়। বাংলাদেশি মুদ্রায় যার আনুমানিক মূল্য প্রায় ১ কোটি ৬৪ লাখ টাকা।
পুলিশ জানায়, প্রতিষ্ঠানটির কর্মচারী তুহিন ও অন্য সহযোগীরা পূর্ব পরিকল্পিতভাবে এই ডাকাতির ছক আঁকেন। ঘটনার দিন উবার রাইড শেয়ারে উত্তরা যাওয়ার সময় তুহিন তার লাইভ লোকেশন হোয়াটসঅ্যাপে দলীয় সহযোগীদের পাঠান। এরপর ঠিক নির্ধারিত স্থানে এসে দলটি গাড়ির গতিরোধ করে মুদ্রাভর্তি লাগেজ নিয়ে পালিয়ে যায়। গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের কাছ থেকে বাংলাদেশি ১ কোটি ৬৪ লাখ টাকা মূল্যে সৌদি রিয়েল, ওমানি রিয়েল ও কুয়েতি দিনার উদ্ধার করা হয়েছে।
শনিবার, ০৫ জুলাই ২০২৫
রাজধানীর তেজগাঁও শিল্পাঞ্চল এলাকায় গাড়ি থামিয়ে প্রায় দেড় কোটি টাকা সমমূল্যের বৈদেশিক মুদ্রা ডাকাতির মামলায় ৫ জনের রিমান্ড এবং একজনকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। শনিবার,(০৫ জুলাই ২০২৫) ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট ইসরাত জেনিফার জেরিনের আদালত এ আদেশ দেয়।
আসামিদের মধ্যে মো. আবদুল্লাহ আল মামুন (২৫), মো. জাহিদুল ইসলাম ওরফে সোহাগ (২৬), মো. জয় হাসান (২৩) ও মো. বিজয়ের (২০) তিন দিন এবং মো. সাব্বির হোসেনের (২২) চার দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করা হয়েছে। কারাগারে পাঠানো হয়েছে মো. আরিয়ানকে।
আসামিদের আদালতে হাজির করে ১০ দিনের রিমান্ড আবেদন করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা তেজগাঁও শিল্পাঞ্চল থানায় উপ-পরিদর্শক রুহুল আমিন। ৫ আসামির আইনজীবী রিমান্ড বাতিল চেয়ে আবেদন করেন। আরিয়ানকে শিশু দাবি করে জামিন চান তার আইনজীবী। শুনানি শেষে বিচারক ৫ জনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন এবং একজনকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেয়।
গত চার দিনে ঢাকার বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে ওই ৬ জনকে গ্রেপ্তার করে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি) ও তেজগাঁও শিল্পাঞ্চল থানা-পুলিশ। গত ১ জুলাই বিকেল সাড়ে ৬টার দিকে ওই ডাকাতির ঘটনা ঘটে। মুখোশধারী ও দেশীয় অস্ত্রে সজ্জিত ১০-১২ জনের একটি দল এমএম আয়াত ট্যুরস অ্যান্ড ট্রাভেলসের একটি প্রাইভেটকারের গতিরোধ করে অস্ত্রের মুখে প্রায় ৪ লাখ ৯১ হাজার ৫০০ সৌদি রিয়াল, ৪০০ ওমানি রিয়াল, ৩০ কুয়েতি দিনার ও ১২ হাজার ৩৫০ দিরহাম লুট করে নেয়। বাংলাদেশি মুদ্রায় যার আনুমানিক মূল্য প্রায় ১ কোটি ৬৪ লাখ টাকা।
পুলিশ জানায়, প্রতিষ্ঠানটির কর্মচারী তুহিন ও অন্য সহযোগীরা পূর্ব পরিকল্পিতভাবে এই ডাকাতির ছক আঁকেন। ঘটনার দিন উবার রাইড শেয়ারে উত্তরা যাওয়ার সময় তুহিন তার লাইভ লোকেশন হোয়াটসঅ্যাপে দলীয় সহযোগীদের পাঠান। এরপর ঠিক নির্ধারিত স্থানে এসে দলটি গাড়ির গতিরোধ করে মুদ্রাভর্তি লাগেজ নিয়ে পালিয়ে যায়। গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের কাছ থেকে বাংলাদেশি ১ কোটি ৬৪ লাখ টাকা মূল্যে সৌদি রিয়েল, ওমানি রিয়েল ও কুয়েতি দিনার উদ্ধার করা হয়েছে।