মৌসুমি বায়ুর প্রভাবে চট্টগ্রামসহ দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের তিন বিভাগে ভারী বৃষ্টিপাত অব্যাহত রয়েছে। এতে চট্টগ্রামের পাহাড়ি এলাকায় ভূমিধস ও জলাবদ্ধতার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। একইসঙ্গে সমুদ্রবন্দরগুলোকে ৩ নম্বর স্থানীয় সতর্ক সংকেত দেখিয়ে যেতে বলেছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
রোববার সকালে আবহাওয়া অধিদপ্তরের ঝড় সতর্কীকরণ কেন্দ্রের আবহাওয়াবিদ এ কে এম নাজমুল হক স্বাক্ষরিত সতর্কবার্তায় জানানো হয়, চট্টগ্রাম, খুলনা ও বরিশাল বিভাগের কোথাও কোথাও ভারী থেকে অতি ভারী বৃষ্টি হতে পারে। চট্টগ্রামের পাহাড়ি অঞ্চলে ভূমিধসের সম্ভাবনা রয়েছে বলে সতর্ক করা হয়েছে।
চট্টগ্রাম নগরের বিভিন্ন এলাকায় গত দুই দিন ধরে থেমে থেমে হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি হচ্ছে। পতেঙ্গা আবহাওয়া অফিস জানায়, আগের ২৪ ঘণ্টায় পতেঙ্গায় ৩৩ মিলিমিটার এবং নগরের আমবাগানে ২৩ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে।
পতেঙ্গা আবহাওয়া অফিসের আবহাওয়াবিদ মাহমুদুল আলম বলেন, “মৌসুমি বায়ু সক্রিয় থাকায় আগামী ২৪ ঘণ্টায়ও মাঝারি থেকে ভারী বৃষ্টিপাত হতে পারে।”
উত্তর বঙ্গোপসাগরে সক্রিয় মৌসুমি বায়ুর কারণে বায়ু চাপের তারতম্যের আধিক্য বিরাজ করছে। এর প্রভাবে উত্তর বঙ্গোপসাগর, বাংলাদেশের উপকূলীয় এলাকা ও সমুদ্রবন্দরগুলোর ওপর দিয়ে দমকা বা ঝোড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে।
এ কারণে চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা সমুদ্রবন্দরগুলোকে ৩ নম্বর স্থানীয় সতর্ক সংকেত দেখিয়ে যেতে বলেছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। পাশাপাশি সমুদ্রগামী মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলারগুলোকে উপকূলের কাছাকাছি থেকে সাবধানে চলাচলের পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।
রোববার, ০৬ জুলাই ২০২৫
মৌসুমি বায়ুর প্রভাবে চট্টগ্রামসহ দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের তিন বিভাগে ভারী বৃষ্টিপাত অব্যাহত রয়েছে। এতে চট্টগ্রামের পাহাড়ি এলাকায় ভূমিধস ও জলাবদ্ধতার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। একইসঙ্গে সমুদ্রবন্দরগুলোকে ৩ নম্বর স্থানীয় সতর্ক সংকেত দেখিয়ে যেতে বলেছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
রোববার সকালে আবহাওয়া অধিদপ্তরের ঝড় সতর্কীকরণ কেন্দ্রের আবহাওয়াবিদ এ কে এম নাজমুল হক স্বাক্ষরিত সতর্কবার্তায় জানানো হয়, চট্টগ্রাম, খুলনা ও বরিশাল বিভাগের কোথাও কোথাও ভারী থেকে অতি ভারী বৃষ্টি হতে পারে। চট্টগ্রামের পাহাড়ি অঞ্চলে ভূমিধসের সম্ভাবনা রয়েছে বলে সতর্ক করা হয়েছে।
চট্টগ্রাম নগরের বিভিন্ন এলাকায় গত দুই দিন ধরে থেমে থেমে হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি হচ্ছে। পতেঙ্গা আবহাওয়া অফিস জানায়, আগের ২৪ ঘণ্টায় পতেঙ্গায় ৩৩ মিলিমিটার এবং নগরের আমবাগানে ২৩ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে।
পতেঙ্গা আবহাওয়া অফিসের আবহাওয়াবিদ মাহমুদুল আলম বলেন, “মৌসুমি বায়ু সক্রিয় থাকায় আগামী ২৪ ঘণ্টায়ও মাঝারি থেকে ভারী বৃষ্টিপাত হতে পারে।”
উত্তর বঙ্গোপসাগরে সক্রিয় মৌসুমি বায়ুর কারণে বায়ু চাপের তারতম্যের আধিক্য বিরাজ করছে। এর প্রভাবে উত্তর বঙ্গোপসাগর, বাংলাদেশের উপকূলীয় এলাকা ও সমুদ্রবন্দরগুলোর ওপর দিয়ে দমকা বা ঝোড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে।
এ কারণে চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা সমুদ্রবন্দরগুলোকে ৩ নম্বর স্থানীয় সতর্ক সংকেত দেখিয়ে যেতে বলেছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। পাশাপাশি সমুদ্রগামী মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলারগুলোকে উপকূলের কাছাকাছি থেকে সাবধানে চলাচলের পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।