বাগেরহাটের মোরেলগঞ্জে নিখোঁজের এক দিন পরে সঞ্জয় কর্মকার নামের এক স্বর্ণ ব্যবসায়ীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। ঘটনাটি ঘটেছে রবিবার বিকেল ৫টায় উপজেলার খাউলিয়া ইউনিয়নের সন্ন্যাসী গ্রামে। নিহত ব্যবসায়ীর পরিবারের দাবি স্ত্রীর মানষিক চাপে আত্মহত্যা করেছে সঞ্চয়।
পুলিশ ও নিহতের পরিবার সূত্রে জানাগেছে, উপজেলার খাউলিয়া ইউনিয়নের খেজুর বাড়িয়া গ্রামের মৃত. নারায়ন কর্মকারের ছেলে সঞ্চয় কর্মকার শনিবার ভোর ৫টার দিকে বড় ভাইয়ের ভাড়াটিয়া সন্ন্যাসী বাসা থেকে ঘুম থেকে জেগে তাকে আর খুঁজে পাওয়া যাচ্ছিল না। পরবর্তীতে তাকে অনেক খোঁজাখুঁজি করে না পেয়ে রবিবার বেলা ৩টার দিকে বড় ভাই নরেশ কর্মকার মোরেলগঞ্জ থানায় একটি নিখোঁজে অভিযোগ দায়ের হওয়ার ২ ঘণ্টা পরে একটি বাগান বাড়ির সিরিজ গাছের সঙ্গে ওই ব্যবসায়ী গলায় ফাস লাগানো ঝুলন্ত অবস্থায় মরদেহ দেখতে পায় স্থানীয়রা। পরে স্থানীয় লোকজন ও স্বজনরা থানা পুলিশকে জানালে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে লাশ উদ্ধার করে। নিহত সঞ্জয় কর্মকার বানিয়াখালী বাজারে স্বর্ণ ব্যবসা করতেন।
নিহতের বড় ভাই নরেশ কর্মকার ও তার বোন ঝুমুর কর্মকার জানান, গত ৫ মাস পূর্বে তার ছোট সভাই সঞ্জয় কর্মকার ইন্দুরকানি থানার কালাইয়া গ্রামের শিশির ডাকুয়ার মেয়ে সুষমিতা রানীকে বিবাহ করেন। বিবাহের এক মাস পরে তার স্ত্রী স্বামীকে ফেলে রেখে বাবার বাড়িতে চলে যায়।
সোমবার, ০৭ জুলাই ২০২৫
বাগেরহাটের মোরেলগঞ্জে নিখোঁজের এক দিন পরে সঞ্জয় কর্মকার নামের এক স্বর্ণ ব্যবসায়ীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। ঘটনাটি ঘটেছে রবিবার বিকেল ৫টায় উপজেলার খাউলিয়া ইউনিয়নের সন্ন্যাসী গ্রামে। নিহত ব্যবসায়ীর পরিবারের দাবি স্ত্রীর মানষিক চাপে আত্মহত্যা করেছে সঞ্চয়।
পুলিশ ও নিহতের পরিবার সূত্রে জানাগেছে, উপজেলার খাউলিয়া ইউনিয়নের খেজুর বাড়িয়া গ্রামের মৃত. নারায়ন কর্মকারের ছেলে সঞ্চয় কর্মকার শনিবার ভোর ৫টার দিকে বড় ভাইয়ের ভাড়াটিয়া সন্ন্যাসী বাসা থেকে ঘুম থেকে জেগে তাকে আর খুঁজে পাওয়া যাচ্ছিল না। পরবর্তীতে তাকে অনেক খোঁজাখুঁজি করে না পেয়ে রবিবার বেলা ৩টার দিকে বড় ভাই নরেশ কর্মকার মোরেলগঞ্জ থানায় একটি নিখোঁজে অভিযোগ দায়ের হওয়ার ২ ঘণ্টা পরে একটি বাগান বাড়ির সিরিজ গাছের সঙ্গে ওই ব্যবসায়ী গলায় ফাস লাগানো ঝুলন্ত অবস্থায় মরদেহ দেখতে পায় স্থানীয়রা। পরে স্থানীয় লোকজন ও স্বজনরা থানা পুলিশকে জানালে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে লাশ উদ্ধার করে। নিহত সঞ্জয় কর্মকার বানিয়াখালী বাজারে স্বর্ণ ব্যবসা করতেন।
নিহতের বড় ভাই নরেশ কর্মকার ও তার বোন ঝুমুর কর্মকার জানান, গত ৫ মাস পূর্বে তার ছোট সভাই সঞ্জয় কর্মকার ইন্দুরকানি থানার কালাইয়া গ্রামের শিশির ডাকুয়ার মেয়ে সুষমিতা রানীকে বিবাহ করেন। বিবাহের এক মাস পরে তার স্ত্রী স্বামীকে ফেলে রেখে বাবার বাড়িতে চলে যায়।