ব্যস্ততম ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের পাশ যেন ময়লা ফেলার নির্দিষ্ট স্থানে পরিণত হয়েছে। দুর্গন্ধ ছড়িয়ে মহাসড়কে চলাচলরত যাত্রীদের চরম দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। দীর্ঘদিন এমন অবস্থার পর মহাসড়কের চান্দিনা অংশ থেকে ময়লা সরিয়ে নিতে উদ্যোগ নিয়েছেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) ও পৌর প্রশাসক মোহাম্মদ আশরাফুল হক।
গতকাল রোববার দিনব্যাপী মহাসড়কের চান্দিনা উপজেলা গেইটসহ তিনটি পয়েন্ট থেকে ৭ টন ময়লা আবর্জনা অপসারণ করে পৌরসভার নিজস্ব ডাম্পিং গ্রাউন্ডে নেয়া হয়। এ সময় মহাসড়কের পাশের পরিচ্ছন্নতা ফিরিয়ে আনতে উদ্যোগ নিয়েছে প্রশাসন।
উপজেলা নির্বাহী অফিসারের এমন উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়েছেন মহাসড়কে চলাচলরত যাত্রী ও গাড়ি চালকরা।
বাস চালক আলী আহাম্মদ জানান- মহাসড়কের চান্দিনার কাঠেরপুল থেকে ঢাকামুখী পালকি সিনেমা হল পর্যন্ত আবার পালকি সিনেমা হল থেকে কুমিল্লামুখী চান্দিনার কাঠেরপুল পর্যন্ত কয়েকটি স্থানে নাক চেপে পাড় হতে হতো। গবাদি পশু ও কুকুরের মরদেহ পড়ে থাকে সব সময়। মহাসড়কের পাশ থেকে এসব সরিয়ে নিয়ে যাত্রী ও চালকদের মুক্তি দিয়েছে প্রশাসন।
চান্দিনা উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) ও পৌর প্রশাসক মোহাম্মদ আশরাফুল হক জানান, ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের দেশের অন্যতম মহাসড়ক। ওই সড়কে যাতায়াত করছেন অনেক দেশি-বিদেশি ভিআইপি যাত্রীরাও। মহাসড়কের পাশে নোংরা আবর্জনার স্তুপ পড়ে থাকাটা মোটেও শোভনীয় না। বায়ূ ও পরিবেশ দূষণ রোধে এবং মহাসড়কের পরিচ্ছন্নতা ফিরিয়ে আনতে এ উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। মহাসড়কের এই পরিবেশ স্থিতিশীল রাখতে আমাদের অভিযান অব্যাহত থাকবে।
সোমবার, ০৭ জুলাই ২০২৫
ব্যস্ততম ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের পাশ যেন ময়লা ফেলার নির্দিষ্ট স্থানে পরিণত হয়েছে। দুর্গন্ধ ছড়িয়ে মহাসড়কে চলাচলরত যাত্রীদের চরম দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। দীর্ঘদিন এমন অবস্থার পর মহাসড়কের চান্দিনা অংশ থেকে ময়লা সরিয়ে নিতে উদ্যোগ নিয়েছেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) ও পৌর প্রশাসক মোহাম্মদ আশরাফুল হক।
গতকাল রোববার দিনব্যাপী মহাসড়কের চান্দিনা উপজেলা গেইটসহ তিনটি পয়েন্ট থেকে ৭ টন ময়লা আবর্জনা অপসারণ করে পৌরসভার নিজস্ব ডাম্পিং গ্রাউন্ডে নেয়া হয়। এ সময় মহাসড়কের পাশের পরিচ্ছন্নতা ফিরিয়ে আনতে উদ্যোগ নিয়েছে প্রশাসন।
উপজেলা নির্বাহী অফিসারের এমন উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়েছেন মহাসড়কে চলাচলরত যাত্রী ও গাড়ি চালকরা।
বাস চালক আলী আহাম্মদ জানান- মহাসড়কের চান্দিনার কাঠেরপুল থেকে ঢাকামুখী পালকি সিনেমা হল পর্যন্ত আবার পালকি সিনেমা হল থেকে কুমিল্লামুখী চান্দিনার কাঠেরপুল পর্যন্ত কয়েকটি স্থানে নাক চেপে পাড় হতে হতো। গবাদি পশু ও কুকুরের মরদেহ পড়ে থাকে সব সময়। মহাসড়কের পাশ থেকে এসব সরিয়ে নিয়ে যাত্রী ও চালকদের মুক্তি দিয়েছে প্রশাসন।
চান্দিনা উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) ও পৌর প্রশাসক মোহাম্মদ আশরাফুল হক জানান, ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের দেশের অন্যতম মহাসড়ক। ওই সড়কে যাতায়াত করছেন অনেক দেশি-বিদেশি ভিআইপি যাত্রীরাও। মহাসড়কের পাশে নোংরা আবর্জনার স্তুপ পড়ে থাকাটা মোটেও শোভনীয় না। বায়ূ ও পরিবেশ দূষণ রোধে এবং মহাসড়কের পরিচ্ছন্নতা ফিরিয়ে আনতে এ উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। মহাসড়কের এই পরিবেশ স্থিতিশীল রাখতে আমাদের অভিযান অব্যাহত থাকবে।