পানি নিষ্কাসনের একমাত্র পথ মহিলা কলেজ কালভার্ট বন্ধ করে দেওয়ায় মোহনগঞ্জ পৌর শহরের মহিলা কলেজ মহল্লায় গত দুই সপ্তাহ ধরে প্রায় শতাধিক পরিবার পানিবন্দি হয়ে চরম কষ্টে দিন কাটাচ্ছেন। শতাধিক পরিবারের বাসার সামনে ড্রেনের ময়লা পানিতে ভেসে দুর্গন্ধ হয়ে রোগ ছড়াচ্ছে। বসবাস করতে অসম্ভ হয়ে পড়ছে কিছু বাসাবাড়ি। অসুস্থ হয়ে পড়ছে অনকে শিশু।
রোববার সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, মহিলা কলেজ মহল্লা ও কলেজের পানি নিস্কাসনের একমাত্র ড্রেনটি কলেজ গেইট সংলগ্ন এসে শেষ হয়। পরে এ পানি শিয়ালজানি খালে নামতে হয় শেখবাড়ির একাংশের জমি দিয়ে। সাম্প্রতিক এ ড্রেন থেকে শিয়ালজানি খাল পর্যন্ত বাকী জায়গায় ড্রেন করার উদ্যোগ নিলে কলেজের জায়গা দিয়ে ড্রেন ও ড্রেনের সাথে ব্লক বসিয়ে হাটার রাস্তা দিতে আপত্তি করে কলেজ কতৃপক্ষ। শেখবাড়ির এ অংশের বাসিন্দা কমল মিয়া ও মিজান মিয়া এ ড্রেনটি অনুমোদন দিতে কলেজ কর্তৃপক্ষের সাথে কথা বলে ব্যর্থ হয়ে পৌরসভা ও ইউএনও বরাবর আবেদন করে। এতেও কোন সিদ্ধান্ত না হওয়ায় প্রায় দু’সপ্তাহ আগে কলেজের সামনে ড্রেনের শেষ মাথায় কালভার্টের মুখে পানি নিষ্কাসন বন্ধ করে দেয় কমল ও মিজান। এতে পানি নিষ্কাসন বন্ধ হয়ে কলেজ মহল্লায় জলাবদ্ধতা তৈরি হয়।
মহল্লার ভুক্তভোগী শিক্ষক নুরুজ্জামান জানান, শেখবাড়ির একাংশের ড্রেন নেয়াকে কেন্দ্র করে মহিলা কলেজের সাথে বিরোধ তৈরি হয়, এতে কলেজের পেছনের মহল্লার পানি নিষ্কাশন আটকে দেয়ায় তারা এখন পানি বন্দি। তারা দুই সপ্তাহ ধরে পানি বন্দি হয়ে দিন কাটাচ্ছেন। উপজেলা নির্বাহী অফিসার বরাবর সমাধানের আবেদন করা হয়েছে এখনো সমাধান হয়নি। মহিলা কলেজ রোড হতে থানা রোড, মহিলা কলেজ মোড়, ও বায়তুল আমান জামে মসজিদ এ তিনটি রোড পানির নিছে তলিয়ে যাওয়ায় শত শত অটো রিকশা, সি এনজি, মোটরসাইকেল নিয়ে চলাচল করতে হচ্ছে হাঁটু পানিতে। হেঁটে যাতায়াত করতে হচ্ছে দুর্গন্ধ পঁচা পানিতে ভিজে। মহল্লার ভুক্তভোগী শিক্ষক নুরুজ্জামান জানান, তারা দুই সপ্তাহ ধরে পানি বন্দি হয়ে দিন কাটাচ্ছেন। উপজেলা নির্বাহী অফিসার বরাবর সমাধানের আবেদন করা হয়েছে।
শেখবাড়ি মহল্লার মিজান মিয়া জানান, কলেজের পানি শেখ বড়ি দিয়ে নামে এতে কোন সমস্যা হয় না কিন্তু এই পানি ড্রেন করে খালে নামাতে কলেজের কিছু জমির ওপর দিয়ে নিতে হয়, এতে বাধা দিয়েছে কলেজ কর্তৃপক্ষ। মোহনগঞ্জ মহিলা কলেজের অধ্যক্ষ মুখলেছুর রহমান জানান, ড্রেনের জায়গা দিতে আপত্তি নেই। ড্রেন যাবে কলেজের ওয়ালের নিচ দিয়ে। কিন্ত ড্রেনের সাথে ব্লক বসিয়ে হাটার রাস্তা দিলে কলেজের ছাত্রীদের নিরাপত্তা বিঘিœত হতে পারে।
তাই কলেজের জায়গাতে ড্রেন রাস্তা দেওয়া যাবে না।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার জুয়েল আহমেদ জানান, অভিযোগ পেয়ে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন, সমাধানে পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে।
সোমবার, ০৭ জুলাই ২০২৫
পানি নিষ্কাসনের একমাত্র পথ মহিলা কলেজ কালভার্ট বন্ধ করে দেওয়ায় মোহনগঞ্জ পৌর শহরের মহিলা কলেজ মহল্লায় গত দুই সপ্তাহ ধরে প্রায় শতাধিক পরিবার পানিবন্দি হয়ে চরম কষ্টে দিন কাটাচ্ছেন। শতাধিক পরিবারের বাসার সামনে ড্রেনের ময়লা পানিতে ভেসে দুর্গন্ধ হয়ে রোগ ছড়াচ্ছে। বসবাস করতে অসম্ভ হয়ে পড়ছে কিছু বাসাবাড়ি। অসুস্থ হয়ে পড়ছে অনকে শিশু।
রোববার সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, মহিলা কলেজ মহল্লা ও কলেজের পানি নিস্কাসনের একমাত্র ড্রেনটি কলেজ গেইট সংলগ্ন এসে শেষ হয়। পরে এ পানি শিয়ালজানি খালে নামতে হয় শেখবাড়ির একাংশের জমি দিয়ে। সাম্প্রতিক এ ড্রেন থেকে শিয়ালজানি খাল পর্যন্ত বাকী জায়গায় ড্রেন করার উদ্যোগ নিলে কলেজের জায়গা দিয়ে ড্রেন ও ড্রেনের সাথে ব্লক বসিয়ে হাটার রাস্তা দিতে আপত্তি করে কলেজ কতৃপক্ষ। শেখবাড়ির এ অংশের বাসিন্দা কমল মিয়া ও মিজান মিয়া এ ড্রেনটি অনুমোদন দিতে কলেজ কর্তৃপক্ষের সাথে কথা বলে ব্যর্থ হয়ে পৌরসভা ও ইউএনও বরাবর আবেদন করে। এতেও কোন সিদ্ধান্ত না হওয়ায় প্রায় দু’সপ্তাহ আগে কলেজের সামনে ড্রেনের শেষ মাথায় কালভার্টের মুখে পানি নিষ্কাসন বন্ধ করে দেয় কমল ও মিজান। এতে পানি নিষ্কাসন বন্ধ হয়ে কলেজ মহল্লায় জলাবদ্ধতা তৈরি হয়।
মহল্লার ভুক্তভোগী শিক্ষক নুরুজ্জামান জানান, শেখবাড়ির একাংশের ড্রেন নেয়াকে কেন্দ্র করে মহিলা কলেজের সাথে বিরোধ তৈরি হয়, এতে কলেজের পেছনের মহল্লার পানি নিষ্কাশন আটকে দেয়ায় তারা এখন পানি বন্দি। তারা দুই সপ্তাহ ধরে পানি বন্দি হয়ে দিন কাটাচ্ছেন। উপজেলা নির্বাহী অফিসার বরাবর সমাধানের আবেদন করা হয়েছে এখনো সমাধান হয়নি। মহিলা কলেজ রোড হতে থানা রোড, মহিলা কলেজ মোড়, ও বায়তুল আমান জামে মসজিদ এ তিনটি রোড পানির নিছে তলিয়ে যাওয়ায় শত শত অটো রিকশা, সি এনজি, মোটরসাইকেল নিয়ে চলাচল করতে হচ্ছে হাঁটু পানিতে। হেঁটে যাতায়াত করতে হচ্ছে দুর্গন্ধ পঁচা পানিতে ভিজে। মহল্লার ভুক্তভোগী শিক্ষক নুরুজ্জামান জানান, তারা দুই সপ্তাহ ধরে পানি বন্দি হয়ে দিন কাটাচ্ছেন। উপজেলা নির্বাহী অফিসার বরাবর সমাধানের আবেদন করা হয়েছে।
শেখবাড়ি মহল্লার মিজান মিয়া জানান, কলেজের পানি শেখ বড়ি দিয়ে নামে এতে কোন সমস্যা হয় না কিন্তু এই পানি ড্রেন করে খালে নামাতে কলেজের কিছু জমির ওপর দিয়ে নিতে হয়, এতে বাধা দিয়েছে কলেজ কর্তৃপক্ষ। মোহনগঞ্জ মহিলা কলেজের অধ্যক্ষ মুখলেছুর রহমান জানান, ড্রেনের জায়গা দিতে আপত্তি নেই। ড্রেন যাবে কলেজের ওয়ালের নিচ দিয়ে। কিন্ত ড্রেনের সাথে ব্লক বসিয়ে হাটার রাস্তা দিলে কলেজের ছাত্রীদের নিরাপত্তা বিঘিœত হতে পারে।
তাই কলেজের জায়গাতে ড্রেন রাস্তা দেওয়া যাবে না।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার জুয়েল আহমেদ জানান, অভিযোগ পেয়ে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন, সমাধানে পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে।