মহেশপুর (ঝিনাইদহ) : সংস্কার না হওয়ায় পুরো রাস্তাজুড়ে সৃষ্টি হয়েছে ছোট-বড় অসংখ্য গর্ত -সংবাদ
ঝিনাইদহের মহেশপুর শহরের গুরুত্বপূর্ণ প্রধান সড়কটির বেহাল দশায় নিত্যদিন ভোগান্তিতে পড়ছেন সাধারণ মানুষ। দীর্ঘদিন ধরে সড়কটির কোনো সংস্কার না হওয়ায় পুরো রাস্তাজুড়ে সৃষ্টি হয়েছে ছোট-বড় অসংখ্য গর্ত। সামান্য বৃষ্টিতেই সেই গর্তগুলো পানিতে ভরে যায়। ফলে তৈরি হয় জলাবদ্ধতা। এতে করে সড়কে চলাচল কঠিন হয়ে পড়েছে, প্রতিদিনই বাড়ছে যানজট আর দুর্ঘটনার আশঙ্কা।
এই সড়ক দিয়ে স্কুল কলেজের শিক্ষার্থী, রোগী, সাধারণ মানুষ সবাই যাতায়াত করেন। কিন্তু রাস্তার এমন অবস্থা যে, বৃষ্টি হলেই হাঁটাচলা করা কঠিন হয়ে যায়
মঙ্গলবার(৮-৭-২০২৫) সকালে সরেজমিনে ঘুরে দেখা যায়, মহেশপুর শহরের প্রধান এ সড়কের অবস্থা অত্যন্ত নাজুক। সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্ত আর ভাঙাচোরা ইট-বালুর স্তূপ। রাস্তার মাঝে জমে থাকা পানি এড়িয়ে পথচারিদের হাঁটতে হচ্ছে পাশের দোকানের বারান্দাঘেঁষে- যানবাহনগুলোকে গর্ত এড়িয়ে খুবই সতর্কতার সঙ্গে চলাচল করতে দেখা গেছে। সাধারণ মানুষ জানান, এটি শহরের প্রধান সড়ক। প্রতিদিন শত শত বাস, ট্রাক মোটরসাইকেল, ইজিবাইক, মাহেন্দ্র, ভ্যানসহ বিভিন্ন যানবাহন চলাচল করে এ পথে। কিন্তু রাস্তার এমন করুণ অবস্থার কারণে যানবাহনের যাতায়াতে বিঘ্ন ঘটছে- যানজট লেগেই থাকে। অনেক সময় ছোটখাটো দুর্ঘটনাও ঘটে। পথচারি আরিফুল ইসলাম বলেন, এই রাস্তা দিয়ে স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থী, রোগী, সাধারণ মানুষ সবাই যাতায়াত করেন। কিন্তু রাস্তার এমন অবস্থা যে, বৃষ্টি হলেই হাঁটাচলা করাই কঠিন হয়ে যায়। এদিকে ব্যবসায়ীরাও পড়েছেন বিপাকে। শহরের দোকানদার মিরাজ হোসেন জানান, রাস্তার দুরবস্থার কারণে ক্রেতারা দোকানে আসতে চায় না। পানি আর কাদা জমে থাকায় ব্যবসার ক্ষতি হচ্ছে। তবে পৌর প্রশাসনের পক্ষ থেকে আশার কথা শোনানো হয়েছে। মহেশপুর পৌর প্রশাসক খাদিজা আক্তার বলেন, সড়কের উন্নয়নের জন্য ইতোমধ্যে টেন্ডার সম্পন্ন হয়েছে। অল্প সময়ের মধ্যেই কাজ শুরু হবে। কাজ শেষ হলে সাধারণ মানুষের দুর্ভোগ অনেকটাই কমে যাবে।
এলাকাবাসীর অভিযোগ, দীর্ঘদিন ধরেই রাস্তার এমন অবস্থা চললেও দ্রুত কোনো কার্যকর উদ্যোগ নেয়া হয়নি। তারা দ্রুত সংস্কার কাজ শুরুর দাবি জানিয়েছেন।
মহেশপুর (ঝিনাইদহ) : সংস্কার না হওয়ায় পুরো রাস্তাজুড়ে সৃষ্টি হয়েছে ছোট-বড় অসংখ্য গর্ত -সংবাদ
মঙ্গলবার, ০৮ জুলাই ২০২৫
ঝিনাইদহের মহেশপুর শহরের গুরুত্বপূর্ণ প্রধান সড়কটির বেহাল দশায় নিত্যদিন ভোগান্তিতে পড়ছেন সাধারণ মানুষ। দীর্ঘদিন ধরে সড়কটির কোনো সংস্কার না হওয়ায় পুরো রাস্তাজুড়ে সৃষ্টি হয়েছে ছোট-বড় অসংখ্য গর্ত। সামান্য বৃষ্টিতেই সেই গর্তগুলো পানিতে ভরে যায়। ফলে তৈরি হয় জলাবদ্ধতা। এতে করে সড়কে চলাচল কঠিন হয়ে পড়েছে, প্রতিদিনই বাড়ছে যানজট আর দুর্ঘটনার আশঙ্কা।
এই সড়ক দিয়ে স্কুল কলেজের শিক্ষার্থী, রোগী, সাধারণ মানুষ সবাই যাতায়াত করেন। কিন্তু রাস্তার এমন অবস্থা যে, বৃষ্টি হলেই হাঁটাচলা করা কঠিন হয়ে যায়
মঙ্গলবার(৮-৭-২০২৫) সকালে সরেজমিনে ঘুরে দেখা যায়, মহেশপুর শহরের প্রধান এ সড়কের অবস্থা অত্যন্ত নাজুক। সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্ত আর ভাঙাচোরা ইট-বালুর স্তূপ। রাস্তার মাঝে জমে থাকা পানি এড়িয়ে পথচারিদের হাঁটতে হচ্ছে পাশের দোকানের বারান্দাঘেঁষে- যানবাহনগুলোকে গর্ত এড়িয়ে খুবই সতর্কতার সঙ্গে চলাচল করতে দেখা গেছে। সাধারণ মানুষ জানান, এটি শহরের প্রধান সড়ক। প্রতিদিন শত শত বাস, ট্রাক মোটরসাইকেল, ইজিবাইক, মাহেন্দ্র, ভ্যানসহ বিভিন্ন যানবাহন চলাচল করে এ পথে। কিন্তু রাস্তার এমন করুণ অবস্থার কারণে যানবাহনের যাতায়াতে বিঘ্ন ঘটছে- যানজট লেগেই থাকে। অনেক সময় ছোটখাটো দুর্ঘটনাও ঘটে। পথচারি আরিফুল ইসলাম বলেন, এই রাস্তা দিয়ে স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থী, রোগী, সাধারণ মানুষ সবাই যাতায়াত করেন। কিন্তু রাস্তার এমন অবস্থা যে, বৃষ্টি হলেই হাঁটাচলা করাই কঠিন হয়ে যায়। এদিকে ব্যবসায়ীরাও পড়েছেন বিপাকে। শহরের দোকানদার মিরাজ হোসেন জানান, রাস্তার দুরবস্থার কারণে ক্রেতারা দোকানে আসতে চায় না। পানি আর কাদা জমে থাকায় ব্যবসার ক্ষতি হচ্ছে। তবে পৌর প্রশাসনের পক্ষ থেকে আশার কথা শোনানো হয়েছে। মহেশপুর পৌর প্রশাসক খাদিজা আক্তার বলেন, সড়কের উন্নয়নের জন্য ইতোমধ্যে টেন্ডার সম্পন্ন হয়েছে। অল্প সময়ের মধ্যেই কাজ শুরু হবে। কাজ শেষ হলে সাধারণ মানুষের দুর্ভোগ অনেকটাই কমে যাবে।
এলাকাবাসীর অভিযোগ, দীর্ঘদিন ধরেই রাস্তার এমন অবস্থা চললেও দ্রুত কোনো কার্যকর উদ্যোগ নেয়া হয়নি। তারা দ্রুত সংস্কার কাজ শুরুর দাবি জানিয়েছেন।