লালমনিরহাট সদরের হাড়িভাঙ্গা দরগারপাড় সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের একটি ক্লাসরুম থেকে দপ্তরি মো. সাইফুল ইসলাম (৪০) এর মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। গতকাল সেমবার সকাল সাড়ে ৮টার দিকে তার মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
সাইফুল ইসলাম সদর উপজেলার মহেন্দ্রনগর ইউনিয়নের হাড়িভাঙ্গা গ্রামের কসাইটারি এলাকার বাসিন্দা এবং মৃত আব্দুল গফুরের ছেলে। তিনি তিন সন্তান-সন্তানাদির জনক ছিলেন। একই সঙ্গে তিনি দপ্তরি ও নৈশপ্রহরীর দায়িত্ব পালন করতেন।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, দরগারপাড় সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের এক শিক্ষিকা জরুরি প্রয়োজনে সাইফুলকে ফোন দেন। ফোনে তাকে না পেয়ে তিনি সকাল ৮টার দিকে স্কুলে এসে প্রধান ফটক খোলা পান। পরে স্কুলে প্রবেশ করে একটি ক্লাসরুমে ফ্যানের সঙ্গে সাইফুলের ঝুলন্ত মরদেহ দেখতে পান।
খবর ছড়িয়ে পড়লে স্থানীয়দের মাঝে চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়। শিক্ষার্থী, শিক্ষক ও এলাকাবাসীরা ছুটে এসে স্কুল প্রাঙ্গণে ভিড় করেন। স্থানীয়ভাবে ধারণা করা হচ্ছে, পারিবারিক কলহের জেরে সাইফুল আত্মহত্যা করে থাকতে পারেন। ঘটনার খবর পেয়ে লালমনিরহাট সদর থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে মরদেহ উদ্ধার করে। পরিবারের পক্ষ থেকে কোনো অভিযোগ না থাকায় প্রাথমিক তদন্ত শেষে মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়।
মঙ্গলবার, ০৮ জুলাই ২০২৫
লালমনিরহাট সদরের হাড়িভাঙ্গা দরগারপাড় সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের একটি ক্লাসরুম থেকে দপ্তরি মো. সাইফুল ইসলাম (৪০) এর মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। গতকাল সেমবার সকাল সাড়ে ৮টার দিকে তার মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
সাইফুল ইসলাম সদর উপজেলার মহেন্দ্রনগর ইউনিয়নের হাড়িভাঙ্গা গ্রামের কসাইটারি এলাকার বাসিন্দা এবং মৃত আব্দুল গফুরের ছেলে। তিনি তিন সন্তান-সন্তানাদির জনক ছিলেন। একই সঙ্গে তিনি দপ্তরি ও নৈশপ্রহরীর দায়িত্ব পালন করতেন।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, দরগারপাড় সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের এক শিক্ষিকা জরুরি প্রয়োজনে সাইফুলকে ফোন দেন। ফোনে তাকে না পেয়ে তিনি সকাল ৮টার দিকে স্কুলে এসে প্রধান ফটক খোলা পান। পরে স্কুলে প্রবেশ করে একটি ক্লাসরুমে ফ্যানের সঙ্গে সাইফুলের ঝুলন্ত মরদেহ দেখতে পান।
খবর ছড়িয়ে পড়লে স্থানীয়দের মাঝে চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়। শিক্ষার্থী, শিক্ষক ও এলাকাবাসীরা ছুটে এসে স্কুল প্রাঙ্গণে ভিড় করেন। স্থানীয়ভাবে ধারণা করা হচ্ছে, পারিবারিক কলহের জেরে সাইফুল আত্মহত্যা করে থাকতে পারেন। ঘটনার খবর পেয়ে লালমনিরহাট সদর থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে মরদেহ উদ্ধার করে। পরিবারের পক্ষ থেকে কোনো অভিযোগ না থাকায় প্রাথমিক তদন্ত শেষে মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়।