alt

সারাদেশ

দুর্গাপুরে নীল কুঠির ধ্বংসস্তূপে হারাচ্ছে ইতিহাস

জেলা বার্তা পরিবেশক, রাজশাহী : মঙ্গলবার, ০৮ জুলাই ২০২৫

‘নীলকুঠি’ শব্দটি ইতিহাসের প্রেক্ষাপটে নীলচাষ এবং নীলকর সাহেবদের অত্যাচারের সাথে সম্পর্কিত। এটি ব্রিটিশ আমলে বাংলার কৃষকদের উপর নীলচাষের চাপিয়ে দেওয়া এবং তাদের উপর অত্যাচারের একটি নিদর্শন ।

সময়টা উনবিংশ শতকের মাঝামাঝি। বাংলা জুড়ে নীলকর সাহেবদের অত্যাচারে অতিষ্ঠ চাষিরা বিদ্রোহ ঘোষণা করেছেন। তৎকালীন অবিভক্ত বাংলায় মেদিনীপুরের উত্তরাঞ্চল, বর্ধমান, বাঁকুড়া, বীরভূম, মুর্শিদাবাদ, পাবনা ও খুলনায় একের পর এক নীলকুঠি ও ম্যাজিস্ট্রেটের কাছারি আগুনে পুড়েছে।

তৎকালীন ব্রিটিশ আমলে নদীয়া জেলার কৃষ্ণনগরের নিকটবর্তী চৌগাছা গ্রামে সর্বপ্রথম বিদ্রোহ দেখা দেয়। বিদ্রোহ দ্রুত বর্ধমান, বাঁকুড়া, বীরভূম মুর্শিদাবাদ পাবনা ও খুলনায় ছড়িয়ে পড়ে। কিছু নীলকরের বিচার করা হয় এবং ফাঁসি দেয়া হয়। কৃষকরা বহু নীলকুঠি ভেঙে মাটির সঙ্গে মিশিয়ে দেয়। নীলকরদের মাল বহনের যোগাযোগের রাস্তা বন্ধ হয়ে যায়। সশস্ত্র কৃষকরা সরকারি অফিস, থানা, স্থানীয় ম্যাজিস্ট্রেটের কাছারি প্রভৃতির ওপর আক্রমণ চালায়। এই বিদ্রোহে কৃষকরা ধর্মবর্ণ নির্বিশেষে ঐক্যবদ্ধভাবে যোগ দিয়েছিল। নীল বিদ্রোহ কঠোরভাবে দমন করা হয়। ব্রিটিশ সরকারের ও কিছু জমিদারের সমর্থন নিয়ে পুলিশ এবং সামরিক বাহিনীর দিয়ে কৃষকের উপর অত্যাচার করা হয়। যদিও এই বিদ্রোহ ব্যাপক জনপ্রিয়তা এবং সমগ্র বাংলায় ছড়িয়ে পড়ে।

নীলচাষ এবং কৃষকদের অত্যাচারের ইতিহাস রয়েছে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির রাজত্ব জুড়ে। রাজশাহীর দুর্গাপুর উপজেলার পানানগর গ্রামে চাপা পড়ে রয়েছে এমনই এক ইতিহাস।

রাজশাহীর দুর্গাপুর উপজেলার পানানগর গ্রামে ১৮৯৪ সালে নির্মাণ করা হয় ঐতিহাসিক নীলকুঠি। প্রয়োজনীয় রক্ষণাবেক্ষণের অভাবে সেটি এখন ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে। একটি বাড়ি ও নীলকুঠি তৈরি করলেও এখন শুধু এক টাওয়ার বিশিষ্ট ঐতিহাসিক স্থাপত্যের একটি নিদর্শন আছে। যা আজও কালের সাক্ষী হয়ে দাঁড়িয়ে আছে। এটি মজবুত ইটের গাঁথুনি ও দৃষ্টিনন্দন করেই নির্মিত হয়েছিল।

জানা যায়, ব্রিটিশ আমলে দুর্গাপুর উপজেলার পানানগর গ্রামে একজন ইংরেজ এসেছিলেন। তিনি সোনাকান্দোর বিলে পাখি শিকার করতেন। পাখি শিকারের সময় সেই সমতলভূমির জমিগুলো তার পছন্দ হয়েছিল। তখন পানানগর গ্রামে দুজন জমিদার ছিলেন। একজন জগিন্দ্রনাথ মৈত্র, অন্যজন গ্যানেদা গোবিন্দ্র। সেই ইংরেজ দুই জমিদারের কাছ থেকে পছন্দের ২৭ বিঘা জমি নিজের নামে পত্তন নিয়েছিলেন। আর সেখানে দক্ষিণ দুয়ারি বড় একটি বাড়ি ও নীলকুঠি তৈরি করেছিলেন।

সরেজমিনে পানানগর গ্রামের ঐতিহাসিক নীলকুঠির স্থানে গিয়ে দেখা যায়, অবশিষ্ট দাঁড়িয়ে রয়েছে শুধু একটি ইটের চিমনি । ইটের চিমনির আশপাশের সবকিছু দখল হয়ে গেছে। টাওয়ারের পাশে টিনের খুপড়ি ঘর তুলে বসাবস করেন আজগর ম-ল নামের একটি পরিবার। কথা হয় তার সঙ্গে। তিনি জানান, এখন শুধু চিমনিটাই অবশিষ্ট আছে। আগে রাজার আমলের অনেক ইট পাথর ছিল। এখন আর কিছু নাই। মানুষে সব নিয়ে গেছে।

পানানগর গ্রামের বাসিন্দা আলামিন বলেন, আমরা শুনেছি নীলকুঠির সাথে আরো অনেক স্থাপনা ছিল। সেগুলো বিলীন হয়ে গেছে। বর্তমানে সুধু দাড়িয়ে আছে একটি ইটের চিমনী। তাও আবার সংস্কারের অভাবে ইটগুলো খসে পড়ে যাচ্ছে। এটি সংস্কারের প্রয়োজন।

একই এলাকার সোহরাফ মোল্লা জানান, তারা যখন ছোট তখনো এ নীলকুঠি বড় বাড়ির কিছু চিহ্ন ছিল। বর্তমানে সব হারিয়ে শুধু টাওয়ারটা অবশিষ্ট আছে। এ ছাড়া আশপাশের সব জায়গা দখল হয়ে গেছে।

স্থানীয়রা আরো জানান, নীলকুঠির নাম সুনে অনেক এলাকা থেকে লোকজন আসে এটি দেখতে। এসে দেখেন কিছুই নেই শুধু দাঁড়িয়ে আছে একটি ইটের টাওয়ার। পরে তা দেখে ঘুরে যান। সেটিও ভেঙেচুরে যাচ্ছে। তারা বলছেন এটি সংস্কার করা দরকার। এটি সংস্কার করা হলে অনেক পর্যটক এটি দেখার জন্য আসবে। এটি একটি প্রাচীন স্থাপনা এটিকে ধরে রাখা দরকার।

এবিষয়ে দুর্গাপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সাবরিনা শারমিন বলেন, এই উপজেলার ঐতিহাসিক নীলকুঠি সম্পর্কে আমার তেমন জানা নেই। বিষয়টি খোঁজ নিয়ে দেখে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেব।

ছবি

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাসিরনগরে আধিপত্য দ্বন্দ্বে নিহতের পর ৪০টি ঘরবাড়ি-পসরা লুটপাট ও অগ্নিসংযোগ

ছবি

কুলাউড়ায় কিশোরীকে ধর্ষণ ও মুক্তিপণ দাবি, চালক গ্রেপ্তার

সাটুরিয়া থানা থেকে ছাত্রলীগ নেতাকে ছাড়িয়ে নিতে থানা সড়ক অবরোধ, আটক ৪

ছবি

গাজীপুরে ভবনের ছাদে পোল্ট্রি খামার: পরিবেশ দূষণের দায়ে দন্ড

পতেঙ্গা সৈকতে চসিকের অভিযানে ১২টি অবৈধ দোকান উচ্ছেদ

প্রবল বর্ষণে জনজীবন অচল, ব্যাহত চাষাবাদ

ছবি

সিলেট এমসি কলেজের নতুন অধ্যক্ষ প্রফেসর গোলাম আহম্মদ খান

কুইচ্চা মাছ বিক্রি করে চলে খোকনের সংসার

ছবি

প্রতিনিধি, উলিপুর (কুড়িগ্রাম)

শার্শা সীমান্তে ভারতীয় চিংড়ির রেণু পোনাসহ আটক ১

ছবি

সিরাজগঞ্জে হারিয়ে যাচ্ছে জনপ্রিয় খাদ্যশস্য কাউন

বৃত্তি পেল মুনতাহা টাকা পাচ্ছে প্রিয়ন্তী!

নবীনগরে কচু আবাদ করে অনেকে লাভবান

নাশকতার মামলায় সাংবাদিক শিশির কারাগারে

আন্তঃজেলা ডাকাত দলের মূলহোতা গ্রেপ্তার

ছবি

সৈয়দপুরে খড়খড়িয়া নদী থেকে অবাধে বালু উত্তোলন, ভাঙনের কবলে আবাদি জমি

সিরাজগঞ্জের সলঙ্গায় ট্রাক চাপায় বাবা ছেলের মৃত্যু

শৈলকুপায় অস্ত্রসহ সাবেক সেনা সদস্য গ্রেপ্তার

বদরগঞ্জ মাদ্রাসার অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে টাকা আত্মসাতের অভিযোগ

ছবি

পদ্মা সেতু প্রকল্প রক্ষা বাঁধে ভাঙন বিলীন বসতবাড়ি, দোকানপাট

রাউজানে প্রকৌশলী বকুল হত্যা, মাসহ দুই ভাই গ্রেপ্তার

সাঘাটায় ২৪০ লিটার মদসহ আটক ৩

ছবি

দোহারে বিএনপি নেতা হত্যার আসামিদের গ্রেপ্তার ও বিচারের দাবিতে মানববন্ধন

চুনারুঘাটে মহিলার ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

বিয়ের দাবিতে ধর্ষকের বাড়িতে তরুণী, অভিযুক্ত পালিয়েছে ইতালি

ছবি

বেতাগীতে সুইসগেট নির্মাণ শেষ না হওয়ায় কৃষি উৎপাদন ব্যাহত

সাংবাদিক রুবেল হত্যার আসামিদের গ্রেপ্তার ও বিচারের দাবিতে মানববন্ধন

চাঁপাইনবাবগঞ্জে মাদকসহ গ্রেপ্তার ২

ছবি

সাতক্ষীরায় বৃষ্টি হলেই শহরে হাঁটুপানি চরম ভোগান্তিতে শহরবাসী

পরলোকে ঘোড়াশাল পৌরসভার সাবেক মেয়রের মা

‘প্রান্তিক পর্যায় থেকে বিদেশে রপ্তানি হবে দেশীয় মাছ’

ছবি

ঝালকাঠিতে ব্যক্তি উদ্যোগে গড়ে উঠেছে সুফিয়া কামাল গ্রন্থাগার

বোনারপাড়া-কচুয়াহাট সড়কে সাত বছর যানবাহন চলাচল বন্ধ

লালমনিরহাটে স্কুলের ক্লাসরুমে দপ্তরির মরদেহ

দশমিনায় বিনামূল্যে সার-বীজ বিতরণ

ছবি

আকাশমণি ও ইউক্যালিপটাস চারা ধ্বংস

tab

সারাদেশ

দুর্গাপুরে নীল কুঠির ধ্বংসস্তূপে হারাচ্ছে ইতিহাস

জেলা বার্তা পরিবেশক, রাজশাহী

মঙ্গলবার, ০৮ জুলাই ২০২৫

‘নীলকুঠি’ শব্দটি ইতিহাসের প্রেক্ষাপটে নীলচাষ এবং নীলকর সাহেবদের অত্যাচারের সাথে সম্পর্কিত। এটি ব্রিটিশ আমলে বাংলার কৃষকদের উপর নীলচাষের চাপিয়ে দেওয়া এবং তাদের উপর অত্যাচারের একটি নিদর্শন ।

সময়টা উনবিংশ শতকের মাঝামাঝি। বাংলা জুড়ে নীলকর সাহেবদের অত্যাচারে অতিষ্ঠ চাষিরা বিদ্রোহ ঘোষণা করেছেন। তৎকালীন অবিভক্ত বাংলায় মেদিনীপুরের উত্তরাঞ্চল, বর্ধমান, বাঁকুড়া, বীরভূম, মুর্শিদাবাদ, পাবনা ও খুলনায় একের পর এক নীলকুঠি ও ম্যাজিস্ট্রেটের কাছারি আগুনে পুড়েছে।

তৎকালীন ব্রিটিশ আমলে নদীয়া জেলার কৃষ্ণনগরের নিকটবর্তী চৌগাছা গ্রামে সর্বপ্রথম বিদ্রোহ দেখা দেয়। বিদ্রোহ দ্রুত বর্ধমান, বাঁকুড়া, বীরভূম মুর্শিদাবাদ পাবনা ও খুলনায় ছড়িয়ে পড়ে। কিছু নীলকরের বিচার করা হয় এবং ফাঁসি দেয়া হয়। কৃষকরা বহু নীলকুঠি ভেঙে মাটির সঙ্গে মিশিয়ে দেয়। নীলকরদের মাল বহনের যোগাযোগের রাস্তা বন্ধ হয়ে যায়। সশস্ত্র কৃষকরা সরকারি অফিস, থানা, স্থানীয় ম্যাজিস্ট্রেটের কাছারি প্রভৃতির ওপর আক্রমণ চালায়। এই বিদ্রোহে কৃষকরা ধর্মবর্ণ নির্বিশেষে ঐক্যবদ্ধভাবে যোগ দিয়েছিল। নীল বিদ্রোহ কঠোরভাবে দমন করা হয়। ব্রিটিশ সরকারের ও কিছু জমিদারের সমর্থন নিয়ে পুলিশ এবং সামরিক বাহিনীর দিয়ে কৃষকের উপর অত্যাচার করা হয়। যদিও এই বিদ্রোহ ব্যাপক জনপ্রিয়তা এবং সমগ্র বাংলায় ছড়িয়ে পড়ে।

নীলচাষ এবং কৃষকদের অত্যাচারের ইতিহাস রয়েছে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির রাজত্ব জুড়ে। রাজশাহীর দুর্গাপুর উপজেলার পানানগর গ্রামে চাপা পড়ে রয়েছে এমনই এক ইতিহাস।

রাজশাহীর দুর্গাপুর উপজেলার পানানগর গ্রামে ১৮৯৪ সালে নির্মাণ করা হয় ঐতিহাসিক নীলকুঠি। প্রয়োজনীয় রক্ষণাবেক্ষণের অভাবে সেটি এখন ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে। একটি বাড়ি ও নীলকুঠি তৈরি করলেও এখন শুধু এক টাওয়ার বিশিষ্ট ঐতিহাসিক স্থাপত্যের একটি নিদর্শন আছে। যা আজও কালের সাক্ষী হয়ে দাঁড়িয়ে আছে। এটি মজবুত ইটের গাঁথুনি ও দৃষ্টিনন্দন করেই নির্মিত হয়েছিল।

জানা যায়, ব্রিটিশ আমলে দুর্গাপুর উপজেলার পানানগর গ্রামে একজন ইংরেজ এসেছিলেন। তিনি সোনাকান্দোর বিলে পাখি শিকার করতেন। পাখি শিকারের সময় সেই সমতলভূমির জমিগুলো তার পছন্দ হয়েছিল। তখন পানানগর গ্রামে দুজন জমিদার ছিলেন। একজন জগিন্দ্রনাথ মৈত্র, অন্যজন গ্যানেদা গোবিন্দ্র। সেই ইংরেজ দুই জমিদারের কাছ থেকে পছন্দের ২৭ বিঘা জমি নিজের নামে পত্তন নিয়েছিলেন। আর সেখানে দক্ষিণ দুয়ারি বড় একটি বাড়ি ও নীলকুঠি তৈরি করেছিলেন।

সরেজমিনে পানানগর গ্রামের ঐতিহাসিক নীলকুঠির স্থানে গিয়ে দেখা যায়, অবশিষ্ট দাঁড়িয়ে রয়েছে শুধু একটি ইটের চিমনি । ইটের চিমনির আশপাশের সবকিছু দখল হয়ে গেছে। টাওয়ারের পাশে টিনের খুপড়ি ঘর তুলে বসাবস করেন আজগর ম-ল নামের একটি পরিবার। কথা হয় তার সঙ্গে। তিনি জানান, এখন শুধু চিমনিটাই অবশিষ্ট আছে। আগে রাজার আমলের অনেক ইট পাথর ছিল। এখন আর কিছু নাই। মানুষে সব নিয়ে গেছে।

পানানগর গ্রামের বাসিন্দা আলামিন বলেন, আমরা শুনেছি নীলকুঠির সাথে আরো অনেক স্থাপনা ছিল। সেগুলো বিলীন হয়ে গেছে। বর্তমানে সুধু দাড়িয়ে আছে একটি ইটের চিমনী। তাও আবার সংস্কারের অভাবে ইটগুলো খসে পড়ে যাচ্ছে। এটি সংস্কারের প্রয়োজন।

একই এলাকার সোহরাফ মোল্লা জানান, তারা যখন ছোট তখনো এ নীলকুঠি বড় বাড়ির কিছু চিহ্ন ছিল। বর্তমানে সব হারিয়ে শুধু টাওয়ারটা অবশিষ্ট আছে। এ ছাড়া আশপাশের সব জায়গা দখল হয়ে গেছে।

স্থানীয়রা আরো জানান, নীলকুঠির নাম সুনে অনেক এলাকা থেকে লোকজন আসে এটি দেখতে। এসে দেখেন কিছুই নেই শুধু দাঁড়িয়ে আছে একটি ইটের টাওয়ার। পরে তা দেখে ঘুরে যান। সেটিও ভেঙেচুরে যাচ্ছে। তারা বলছেন এটি সংস্কার করা দরকার। এটি সংস্কার করা হলে অনেক পর্যটক এটি দেখার জন্য আসবে। এটি একটি প্রাচীন স্থাপনা এটিকে ধরে রাখা দরকার।

এবিষয়ে দুর্গাপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সাবরিনা শারমিন বলেন, এই উপজেলার ঐতিহাসিক নীলকুঠি সম্পর্কে আমার তেমন জানা নেই। বিষয়টি খোঁজ নিয়ে দেখে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেব।

back to top