দশমিনা (পটুয়াখালী) : উপজেলার মাছুয়াখালীতে বাঁশের সাঁকোই যাতায়াতে একমাত্র ভরসা -সংবাদ
পটুয়াখালীর দশমিনা উপজেলার বাঁশবাড়িয়া ইউনিয়নের চরহোসনাবাদ ও বেতাগীসানকিপুর ইউনিয়নের মাছুয়াখালী এই ২টি গ্রামের মানুষ বাঁশের সাঁকো দিয়েই জীবনের ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে। উপজেলার একমাত্র অবহেলিত ও উপেক্ষিত জনপদ এই বাঁশবাড়িয়া ইউনিয়নের উত্তর চরহোসনাবাদ এবং বেতাগীসানকিপুর ইউনিয়নের মাছুয়াখালী গ্রামে কোন এলাকায় তেমন কোন উন্নতি হয়নি।
জানা যায়, দুই ইউনিয়নের সীমান্তবর্তী দুইটি গ্রামের মধ্যে দিয়ে প্রবাহমান খালের উপর বাঁশের সাকোটি নির্মান করা হয়। এই দুই গ্রামের মধ্য দিয়ে অর্থাৎ পূর্ব-পশ্চিম দিকে একটি খাল বয়ে গেছে। দুই গ্রামের মধ্যখানের দক্ষিণ প্রান্তে একটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় রয়েছে। গ্রাম দুটির উত্তর প্রান্তে একই খালের ওপর একটি বড় বাঁশর সাঁকো রয়েছে। এই সাঁকো দিয়ে স্কুল, কলেজ ও মাদ্রাসার শিক্ষার্থীরা এমনকি বাজারমুখী লোকজন চলাচল করে থাকে। অনেকেই এই সাঁকো দিয়ে পারাপার হতে গিয়ে দুর্ঘটনায় পড়তে হয়। এলাকার জনপ্রতিনিধিরা খালের উপর ব্রিজ নির্মাণের বিষয়ে তেমন কোনো কাজ করেনি। এলাকার খেটে খাওয়া লোকজন তাদের নিজেদের যাতায়াতের সুবিধার্থে নিজেরাই মাঝে মধ্যে বাঁশের সাঁকোটি মেরামত করে থাকে। খালের ওপর জরুরি ভিত্তিতে বাঁশের সাঁকোর স্থানে একটি ব্রিজ নির্মান করা প্রয়োজন।
দশমিনা (পটুয়াখালী) : উপজেলার মাছুয়াখালীতে বাঁশের সাঁকোই যাতায়াতে একমাত্র ভরসা -সংবাদ
বুধবার, ০৯ জুলাই ২০২৫
পটুয়াখালীর দশমিনা উপজেলার বাঁশবাড়িয়া ইউনিয়নের চরহোসনাবাদ ও বেতাগীসানকিপুর ইউনিয়নের মাছুয়াখালী এই ২টি গ্রামের মানুষ বাঁশের সাঁকো দিয়েই জীবনের ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে। উপজেলার একমাত্র অবহেলিত ও উপেক্ষিত জনপদ এই বাঁশবাড়িয়া ইউনিয়নের উত্তর চরহোসনাবাদ এবং বেতাগীসানকিপুর ইউনিয়নের মাছুয়াখালী গ্রামে কোন এলাকায় তেমন কোন উন্নতি হয়নি।
জানা যায়, দুই ইউনিয়নের সীমান্তবর্তী দুইটি গ্রামের মধ্যে দিয়ে প্রবাহমান খালের উপর বাঁশের সাকোটি নির্মান করা হয়। এই দুই গ্রামের মধ্য দিয়ে অর্থাৎ পূর্ব-পশ্চিম দিকে একটি খাল বয়ে গেছে। দুই গ্রামের মধ্যখানের দক্ষিণ প্রান্তে একটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় রয়েছে। গ্রাম দুটির উত্তর প্রান্তে একই খালের ওপর একটি বড় বাঁশর সাঁকো রয়েছে। এই সাঁকো দিয়ে স্কুল, কলেজ ও মাদ্রাসার শিক্ষার্থীরা এমনকি বাজারমুখী লোকজন চলাচল করে থাকে। অনেকেই এই সাঁকো দিয়ে পারাপার হতে গিয়ে দুর্ঘটনায় পড়তে হয়। এলাকার জনপ্রতিনিধিরা খালের উপর ব্রিজ নির্মাণের বিষয়ে তেমন কোনো কাজ করেনি। এলাকার খেটে খাওয়া লোকজন তাদের নিজেদের যাতায়াতের সুবিধার্থে নিজেরাই মাঝে মধ্যে বাঁশের সাঁকোটি মেরামত করে থাকে। খালের ওপর জরুরি ভিত্তিতে বাঁশের সাঁকোর স্থানে একটি ব্রিজ নির্মান করা প্রয়োজন।