কক্সবাজার সৈকতের হিমছড়ি পয়েন্টে সাগরে গোসলে নেমে নিখোঁজ হওয়া চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) আরও এক শিক্ষার্থী মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল বুধবার সকাল ৮টার দিকে সমিতি পাড়া পয়েন্টে মরদেহটি ভেসে আসে বলে জানান সি সেইফ লাইফগার্ডের সুপারভাইজার মো. ওসমান গণি।
আসিফ আহমেদ বগুড়া সদরের দক্ষিণ নারুলী এলাকার মো. রফিকুল ইসলামের ছেলে।
এর আগে গত মঙ্গলবার একই ঘটনায় নিহত হয়েছিলেন কেএম সাদমান রহমান ওরফে সাবাব। তিনি ঢাকার মিরপুর থানার এ/৭ পল্লবী দক্ষিণ এলাকার কেএম আনিসুর রহমানের ছেলে।
এ ঘটনায় এখনও নিখোঁজ রয়েছেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়েরই শিক্ষার্থী অরিত্র হাসান। যিনি বগুড়া সদরের নিধনিয়া দক্ষিণ পাড়ার মো. আমিনুল ইসলামের ছেলে।
তিনজনই চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ডেভেলপমেন্ট স্টাডিজ বিভাগের ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষের প্রথম বর্ষের ছাত্র।
সি সেইফ লাইফগার্ডের ওসমান গণি জানান, স্থানীয়দের কাছ থেকে খবর পেয়ে উদ্ধারকারী দল মরদেহটি উদ্ধার করে। বন্ধু ও স্বজনদের দেয়া ছবির মাধ্যমে শনাক্ত করা হয় মরদেহটি। বর্তমানে মরদেহটি কক্সবাজার জেলা সদর হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে।
প্রসঙ্গত, গত মঙ্গলবার ভোরে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের পাঁচ শিক্ষার্থী কক্সবাজারে বেড়াতে আসেন। পরে তারা হিমছড়ি সৈকতে গিয়ে সাগরে গোসলে নামলে ঢেউয়ের তোড়ে তিনজন ভেসে যান। এদের মধ্যে প্রথম দিন সাবাবের মরদেহ উদ্ধার করা হলেও আসিফ আহমেদ ও অরিত্র নিখোঁজ ছিলেন।
বৃষ্টি ও বৈরী আবহাওয়ার মধ্যে ফায়ার সার্ভিস, ট্যুরিস্ট পুলিশ ও লাইফগার্ড দল উদ্ধার কার্যক্রম চালিয়ে যায়।
বুধবার, ০৯ জুলাই ২০২৫
কক্সবাজার সৈকতের হিমছড়ি পয়েন্টে সাগরে গোসলে নেমে নিখোঁজ হওয়া চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) আরও এক শিক্ষার্থী মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল বুধবার সকাল ৮টার দিকে সমিতি পাড়া পয়েন্টে মরদেহটি ভেসে আসে বলে জানান সি সেইফ লাইফগার্ডের সুপারভাইজার মো. ওসমান গণি।
আসিফ আহমেদ বগুড়া সদরের দক্ষিণ নারুলী এলাকার মো. রফিকুল ইসলামের ছেলে।
এর আগে গত মঙ্গলবার একই ঘটনায় নিহত হয়েছিলেন কেএম সাদমান রহমান ওরফে সাবাব। তিনি ঢাকার মিরপুর থানার এ/৭ পল্লবী দক্ষিণ এলাকার কেএম আনিসুর রহমানের ছেলে।
এ ঘটনায় এখনও নিখোঁজ রয়েছেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়েরই শিক্ষার্থী অরিত্র হাসান। যিনি বগুড়া সদরের নিধনিয়া দক্ষিণ পাড়ার মো. আমিনুল ইসলামের ছেলে।
তিনজনই চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ডেভেলপমেন্ট স্টাডিজ বিভাগের ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষের প্রথম বর্ষের ছাত্র।
সি সেইফ লাইফগার্ডের ওসমান গণি জানান, স্থানীয়দের কাছ থেকে খবর পেয়ে উদ্ধারকারী দল মরদেহটি উদ্ধার করে। বন্ধু ও স্বজনদের দেয়া ছবির মাধ্যমে শনাক্ত করা হয় মরদেহটি। বর্তমানে মরদেহটি কক্সবাজার জেলা সদর হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে।
প্রসঙ্গত, গত মঙ্গলবার ভোরে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের পাঁচ শিক্ষার্থী কক্সবাজারে বেড়াতে আসেন। পরে তারা হিমছড়ি সৈকতে গিয়ে সাগরে গোসলে নামলে ঢেউয়ের তোড়ে তিনজন ভেসে যান। এদের মধ্যে প্রথম দিন সাবাবের মরদেহ উদ্ধার করা হলেও আসিফ আহমেদ ও অরিত্র নিখোঁজ ছিলেন।
বৃষ্টি ও বৈরী আবহাওয়ার মধ্যে ফায়ার সার্ভিস, ট্যুরিস্ট পুলিশ ও লাইফগার্ড দল উদ্ধার কার্যক্রম চালিয়ে যায়।