সিদ্ধিরগঞ্জে চোরাই তেলের আস্তানায় অভিযান চালিয়েছে ভ্রাম্যমাণ আদালত। এ সময় বিপুল পরিমাণ জ্বালানি তেল জব্দ করা হয়। এ সময় ৫টি মামলা দায়ের ও ১৪ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। গত মঙ্গলবার সকাল ১০টা থেকে বিকেলে সাড়ে ৪টা পর্যন্ত সিদ্ধিরগঞ্জের গোদনাইল পদ্মা তেল ডিপো এলাকায় এই অভিযান পরিচালনা করা হয়। অভিযানে নেতৃত্ব দেন জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগ, পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়, পরিকল্পনা কমিশন ও নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রশাসনের ৭ জন ম্যাজিস্ট্রেট। গত মঙ্গলবার সন্ধ্যায় অভিযানের এ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন নারায়ণগঞ্জ জেলার সিনিয়র সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট নাজমুল হুদা।
তিনি বলেন, অভিযানে মো. আব্দুর রহিমের মালিকানাধীন পদ্মা পিএলসি তেলের দোকানে অভিযান চালিয়ে ১০৬ লিটার অকটেন, ১ হাজার ৮০ লিটার ডিজেল, ৬৫০ লিটার ফার্নেস অয়েল ও একটি বিক্রয় ভুয়া রশিদ বই জব্দ করা হয়। এ ছাড়া দুজনকে নগদ ১৪ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। এ সময় ৫টি মামলা দায়ের করা হয়। তিনি আরও বলেন, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়য়ের ৪ জন ম্যাজিস্ট্রেট ও জেলা প্রশাসনের ৩ জন ম্যাজিস্ট্রেটসহ ৭ জন ম্যাজিস্ট্রেট ছাড়াও অভিযানে সেনাবাহিনী, র্যাব-১১, বিজিবি ও সিদ্ধিরগঞ্জ থানা পুলিশের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
বুধবার, ০৯ জুলাই ২০২৫
সিদ্ধিরগঞ্জে চোরাই তেলের আস্তানায় অভিযান চালিয়েছে ভ্রাম্যমাণ আদালত। এ সময় বিপুল পরিমাণ জ্বালানি তেল জব্দ করা হয়। এ সময় ৫টি মামলা দায়ের ও ১৪ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। গত মঙ্গলবার সকাল ১০টা থেকে বিকেলে সাড়ে ৪টা পর্যন্ত সিদ্ধিরগঞ্জের গোদনাইল পদ্মা তেল ডিপো এলাকায় এই অভিযান পরিচালনা করা হয়। অভিযানে নেতৃত্ব দেন জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগ, পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়, পরিকল্পনা কমিশন ও নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রশাসনের ৭ জন ম্যাজিস্ট্রেট। গত মঙ্গলবার সন্ধ্যায় অভিযানের এ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন নারায়ণগঞ্জ জেলার সিনিয়র সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট নাজমুল হুদা।
তিনি বলেন, অভিযানে মো. আব্দুর রহিমের মালিকানাধীন পদ্মা পিএলসি তেলের দোকানে অভিযান চালিয়ে ১০৬ লিটার অকটেন, ১ হাজার ৮০ লিটার ডিজেল, ৬৫০ লিটার ফার্নেস অয়েল ও একটি বিক্রয় ভুয়া রশিদ বই জব্দ করা হয়। এ ছাড়া দুজনকে নগদ ১৪ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। এ সময় ৫টি মামলা দায়ের করা হয়। তিনি আরও বলেন, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়য়ের ৪ জন ম্যাজিস্ট্রেট ও জেলা প্রশাসনের ৩ জন ম্যাজিস্ট্রেটসহ ৭ জন ম্যাজিস্ট্রেট ছাড়াও অভিযানে সেনাবাহিনী, র্যাব-১১, বিজিবি ও সিদ্ধিরগঞ্জ থানা পুলিশের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।