বুদ্ধিপ্রতিবন্ধী হোসনে আরা খাতুনের এখন কবরে! ওই দিন থেকেই নিখোঁজ একই গ্রামের ফজলুল হক। গোয়াল ঘরে গরু ও নিজ বসতঘর তালাবদ্ধ অবস্থা রেখে পালিয়ে যাওয়ায় নিহত পরিবারের সন্দেহের তীর এখন ফজলুল হকের দিকে। ময়মনসিংহের গৌরীপুরে বুদ্ধিপ্রতিবন্ধী হোসনে আরা খাতুন (৩৮) হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় গৌরীপুর থানায় মামলা হয়েছে। এ মামলা দায়ের করেন নিহতের ছোট ভাই শরীফ মিয়া।
মামলা সূত্র জানা যায়, প্রায় ১০ বছর পূর্বে হোসনে আরার বিয়ে হয়। বিয়ের এক বছরের মধ্যেই তার মানসিক সমস্যা দেখা দেয়ায় তালাকপ্রাপ্ত হয়ে বাবার বাড়িতে চলে আসেন। ঘটনার দিন ২ জুলাই রাত সাড়ে ১২টার দিকে হোসনে আরা তার মা রাবেয়া খাতুনের সঙ্গে ঘুমিয়ে যায়। সকাল সাড়ে ৮টায় খবর পান হোসনে আরার লাশ কবিরাজ বাড়ি গ্রামের মোশারফ হোসেন মজনু কচু খেতে। কলাগাছের শুকনা ডগা দিয়ে পেঁচিয়ে গিট্টু দিয়ে হোসনে আরাকে হত্যা করা হয়।
সে কাওলাটিয়া গ্রামের গ্রামের মৃত আব্দুল গণির কন্যা। শিশুরা ওই বিলে ঘুড়ি নিয়ে খেলা করতে গিয়ে এ লাশ দেখতে পায়। এ ঘটনার পর থেকে কবিরাজ বাড়ি এলকাার মৃত জসিম উদ্দিনের ছেলে ফজলুল হক গোয়াল ঘরের ভিতরে গরু রেখে ও বসতঘরে তালা লাগিয়ে লাপাত্তা হয়ে যান। এখন পর্যন্ত তাকে কেউ খোঁজে পায়নি।
মামলার বিষয়টি নিশ্চিত করেন গৌরীপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) দিদারুল ইসলাম। তিনি জানান, হত্যাকাণ্ডের রহস্য উদ্ঘাটন ও জড়িতদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা অব্যাহত রেখেছে পুলিশ।
বোকাইনগর ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান মো. হাবিবুল ইসলাম খান শহিদ জানান, মেয়েটি সহজ-সরল ছিল। মানসিক সমস্যা থাকলেও সে কাউকে বিরক্ত করতো না। ইউনিয়ন পরিষদ থেকে তার নামে প্রতিবন্ধী কার্ডও রয়েছে। এ হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের বিচার চাই। উপজেলা জামায়াতের সেক্রেটারি মাওলানা মো. আবু ইউসুফ জানান, মেয়েটি তার প্রতিবেশী। সে ভালো ছিল। তাকে যারা নির্মমভাবে হত্যা করেছে, তাদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চাই।
বুধবার, ০৯ জুলাই ২০২৫
বুদ্ধিপ্রতিবন্ধী হোসনে আরা খাতুনের এখন কবরে! ওই দিন থেকেই নিখোঁজ একই গ্রামের ফজলুল হক। গোয়াল ঘরে গরু ও নিজ বসতঘর তালাবদ্ধ অবস্থা রেখে পালিয়ে যাওয়ায় নিহত পরিবারের সন্দেহের তীর এখন ফজলুল হকের দিকে। ময়মনসিংহের গৌরীপুরে বুদ্ধিপ্রতিবন্ধী হোসনে আরা খাতুন (৩৮) হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় গৌরীপুর থানায় মামলা হয়েছে। এ মামলা দায়ের করেন নিহতের ছোট ভাই শরীফ মিয়া।
মামলা সূত্র জানা যায়, প্রায় ১০ বছর পূর্বে হোসনে আরার বিয়ে হয়। বিয়ের এক বছরের মধ্যেই তার মানসিক সমস্যা দেখা দেয়ায় তালাকপ্রাপ্ত হয়ে বাবার বাড়িতে চলে আসেন। ঘটনার দিন ২ জুলাই রাত সাড়ে ১২টার দিকে হোসনে আরা তার মা রাবেয়া খাতুনের সঙ্গে ঘুমিয়ে যায়। সকাল সাড়ে ৮টায় খবর পান হোসনে আরার লাশ কবিরাজ বাড়ি গ্রামের মোশারফ হোসেন মজনু কচু খেতে। কলাগাছের শুকনা ডগা দিয়ে পেঁচিয়ে গিট্টু দিয়ে হোসনে আরাকে হত্যা করা হয়।
সে কাওলাটিয়া গ্রামের গ্রামের মৃত আব্দুল গণির কন্যা। শিশুরা ওই বিলে ঘুড়ি নিয়ে খেলা করতে গিয়ে এ লাশ দেখতে পায়। এ ঘটনার পর থেকে কবিরাজ বাড়ি এলকাার মৃত জসিম উদ্দিনের ছেলে ফজলুল হক গোয়াল ঘরের ভিতরে গরু রেখে ও বসতঘরে তালা লাগিয়ে লাপাত্তা হয়ে যান। এখন পর্যন্ত তাকে কেউ খোঁজে পায়নি।
মামলার বিষয়টি নিশ্চিত করেন গৌরীপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) দিদারুল ইসলাম। তিনি জানান, হত্যাকাণ্ডের রহস্য উদ্ঘাটন ও জড়িতদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা অব্যাহত রেখেছে পুলিশ।
বোকাইনগর ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান মো. হাবিবুল ইসলাম খান শহিদ জানান, মেয়েটি সহজ-সরল ছিল। মানসিক সমস্যা থাকলেও সে কাউকে বিরক্ত করতো না। ইউনিয়ন পরিষদ থেকে তার নামে প্রতিবন্ধী কার্ডও রয়েছে। এ হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের বিচার চাই। উপজেলা জামায়াতের সেক্রেটারি মাওলানা মো. আবু ইউসুফ জানান, মেয়েটি তার প্রতিবেশী। সে ভালো ছিল। তাকে যারা নির্মমভাবে হত্যা করেছে, তাদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চাই।