মাগুরার মহম্মদপুর উপজেলার বিনোদপুর ইউনিয়নের চরপাড়া মসজিদ থেকে চরপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় (জিপিএস) পর্যন্ত প্রায় ১ কিলোমিটার কাঁচা রাস্তাটি বর্তমানে কর্দমাক্ত হয়ে একেবারে অচল পড়েছে। ফলে চরপাড়া, চৌবাড়ীয়া ও ম্যাকসিমাইল এই তিন গ্রামের মানুষ দীর্ঘদিন ধরে চরম ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন।
বৃষ্টির মৌসুমে এই রাস্তাটি হাঁটারও অনুপযুক্ত হয়ে পড়ে। কোমরসমান কাদা, জায়গায় জায়গায় গর্ত, আর পিচ্ছিল মাটির কারণে স্কুলগামী শিশু, বৃদ্ধ ও রোগীদের চলাচল হয়ে উঠেছে অত্যন্ত কষ্টকর। স্থানীয়দের অভিযোগ, বছরের পর বছর ধরে বারবার আবেদন করেও রাস্তাটির কোন প্রকার সংস্কার হয়নি।
চরপাড়া গ্রামের মো. তালেব মোল্লা বলেন, প্রতিদিন আমাদের শিশুদের স্কুলে পাঠাতে ভয় লাগে। কেউ পড়ে গিয়ে আঘাত পাচ্ছে, কেউ আবার কাদায় আটকে পড়ছে। এক কিলোমিটার রাস্তা পার হতে যেন এক যুদ্ধ করতে হয়।
চৌবাড়ীয়া গ্রামের মো.মাজেদ মৃধা বলেন, জরুরি রোগী নিয়ে হাসপাতালে নিতে গেলে অনেক সময় রিকশা বা ভ্যান ঢুকতেই চায় না। তখন খালি স্ট্রেচারে নিয়ে যেতে হয়—এটা কি জীবনের জন্য নিরাপদ।
স্থানীয় জনপ্রতিনিধিরা জানিয়েছেন, রাস্তাটি পাকা করার জন্য সংশ্লিষ্ট দপ্তরে একাধিকবার প্রস্তাব পাঠানো হয়েছে। তবে এখনও পর্যন্ত কোনো বরাদ্দ পাওয়া যায়নি।
এলাকাবাসীর দাবি, দ্রুত রাস্তাটি পাকা করা না হলে বাচ্চাদের শিক্ষাজীবন, রোগীদের স্বাস্থ্যসেবা এবং কৃষিপণ্যের বাজারজাতকরণ—সবকিছুই চরমভাবে বাধাগ্রস্ত হবে।
এখনই সময়, স্থানীয় প্রশাসন ও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের জরুরি হস্তক্ষেপ। জনদুর্ভোগ লাঘবে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে রাস্তাটি সংস্কার বা পাকা করার দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা।
বৃহস্পতিবার, ১০ জুলাই ২০২৫
মাগুরার মহম্মদপুর উপজেলার বিনোদপুর ইউনিয়নের চরপাড়া মসজিদ থেকে চরপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় (জিপিএস) পর্যন্ত প্রায় ১ কিলোমিটার কাঁচা রাস্তাটি বর্তমানে কর্দমাক্ত হয়ে একেবারে অচল পড়েছে। ফলে চরপাড়া, চৌবাড়ীয়া ও ম্যাকসিমাইল এই তিন গ্রামের মানুষ দীর্ঘদিন ধরে চরম ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন।
বৃষ্টির মৌসুমে এই রাস্তাটি হাঁটারও অনুপযুক্ত হয়ে পড়ে। কোমরসমান কাদা, জায়গায় জায়গায় গর্ত, আর পিচ্ছিল মাটির কারণে স্কুলগামী শিশু, বৃদ্ধ ও রোগীদের চলাচল হয়ে উঠেছে অত্যন্ত কষ্টকর। স্থানীয়দের অভিযোগ, বছরের পর বছর ধরে বারবার আবেদন করেও রাস্তাটির কোন প্রকার সংস্কার হয়নি।
চরপাড়া গ্রামের মো. তালেব মোল্লা বলেন, প্রতিদিন আমাদের শিশুদের স্কুলে পাঠাতে ভয় লাগে। কেউ পড়ে গিয়ে আঘাত পাচ্ছে, কেউ আবার কাদায় আটকে পড়ছে। এক কিলোমিটার রাস্তা পার হতে যেন এক যুদ্ধ করতে হয়।
চৌবাড়ীয়া গ্রামের মো.মাজেদ মৃধা বলেন, জরুরি রোগী নিয়ে হাসপাতালে নিতে গেলে অনেক সময় রিকশা বা ভ্যান ঢুকতেই চায় না। তখন খালি স্ট্রেচারে নিয়ে যেতে হয়—এটা কি জীবনের জন্য নিরাপদ।
স্থানীয় জনপ্রতিনিধিরা জানিয়েছেন, রাস্তাটি পাকা করার জন্য সংশ্লিষ্ট দপ্তরে একাধিকবার প্রস্তাব পাঠানো হয়েছে। তবে এখনও পর্যন্ত কোনো বরাদ্দ পাওয়া যায়নি।
এলাকাবাসীর দাবি, দ্রুত রাস্তাটি পাকা করা না হলে বাচ্চাদের শিক্ষাজীবন, রোগীদের স্বাস্থ্যসেবা এবং কৃষিপণ্যের বাজারজাতকরণ—সবকিছুই চরমভাবে বাধাগ্রস্ত হবে।
এখনই সময়, স্থানীয় প্রশাসন ও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের জরুরি হস্তক্ষেপ। জনদুর্ভোগ লাঘবে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে রাস্তাটি সংস্কার বা পাকা করার দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা।