চোর-ডাকাতদের নিরাপদ জেলা হিসাবে আলোচিত বাগেরহাটের কচুয়া উপজেলার পল্লীর একটি বাড়ীর গোয়াল থেকে ৮টি গরু চুরি করে নিয়ে গেছে চোরেরা। পরিবারের উপার্জনের একমাত্র অবলম্বন গোয়ালের গরুগুলি হারিয়ে পরিবারটি চরম হতাশায় পড়েছে। গতকাল বুধবার দিনগত রাত ২টা থেকে সকাল ৭টা পর্যন্ত সময়ের মধ্যে কচুয়া উপজেলার রাঢ়িপাড়া ইউনিয়নের চন্দ্রপাড়া গ্রামের মো. এসকেন্দার পাইকের এ গরুগুলি চুরি হয়।
গৃহকর্তা ও গরু মালিক এসকেন্দার পাইক জানান, চোরের ভয়ে মুসলধারে বৃষ্টির কারনে রাত ২টা পর্যন্ত জেগে থেকে গোয়াল পাহারা দিয়ে পরে ঘরে এসে ঘুমিয়ে পড়েন। সকালে উঠে গোয়ালঘরে গিয়ে দেখি কাঠের দরজার তালা ভেঙ্গে ছোট বড় মিলে মোট ৮টি গরু নিয়ে গেছে। যার আনুমানিক মুল্য সাড়ে ৫ লাখ টাকা। সকাল থেকে অনেক জায়গায় খোজ-খবর নিয়ে গরুর হদিস না পেয়ে কচুয়া থানা পুলিশ কে জানিয়েছি। খবর পেয়ে থানার ওসিসহ পুলিশ সদস্যরা ওই বাড়ী পরিদর্শন করেছেন। স্থানীয়রা বলেন, গ্রামের সাধারণ মানুষ বাড়ীতে গরু-ছাগল, হাস-মুরগী পালন করে অনেকেই সংসার চালায়। দরিদ্র পরিবারের মানুষরা তাদের সন্তানদের চাহিদা মেটায়। অথচ চোরেরা এভাবে চুরি অব্যাহত রাখলে গ্রামের মানুষ গরু-ছাগল লালন-পালন করা থেকে বিরত থাকবে বলে অনেকই মন্তব্য করেন। অনেকেই বলেন পিক-আপ ও নসিমন যোগে রাস্তা দিয়ে গরু নিয়ে যায়। কোথাও কোন জবাবদিহিতা নাই।
গরু চুরির ঘটনা বিষয়ে বাগেরহাট পুলিশ অফিসের মিডিয়া সেলের পরিদর্শক মো. আব্দুর রাজ্জাক বলেন, বুধবার গভীর রাতে রাঢীপাড়া ইউনিয়নের চন্দ্রপাড়া এলাকার এসকেন্দার পাইকের গোয়াল ভেঙ্গে ৮টি গরু চোরেরা নিয়ে গেছে।
বিষয়টি জেনে কচুয়া থানার ওসি সঙ্গীয় ফোর্স নিয়ে ওই বাড়ী পরিদর্শন করাসহ আইনগত পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে।
বৃহস্পতিবার, ১০ জুলাই ২০২৫
চোর-ডাকাতদের নিরাপদ জেলা হিসাবে আলোচিত বাগেরহাটের কচুয়া উপজেলার পল্লীর একটি বাড়ীর গোয়াল থেকে ৮টি গরু চুরি করে নিয়ে গেছে চোরেরা। পরিবারের উপার্জনের একমাত্র অবলম্বন গোয়ালের গরুগুলি হারিয়ে পরিবারটি চরম হতাশায় পড়েছে। গতকাল বুধবার দিনগত রাত ২টা থেকে সকাল ৭টা পর্যন্ত সময়ের মধ্যে কচুয়া উপজেলার রাঢ়িপাড়া ইউনিয়নের চন্দ্রপাড়া গ্রামের মো. এসকেন্দার পাইকের এ গরুগুলি চুরি হয়।
গৃহকর্তা ও গরু মালিক এসকেন্দার পাইক জানান, চোরের ভয়ে মুসলধারে বৃষ্টির কারনে রাত ২টা পর্যন্ত জেগে থেকে গোয়াল পাহারা দিয়ে পরে ঘরে এসে ঘুমিয়ে পড়েন। সকালে উঠে গোয়ালঘরে গিয়ে দেখি কাঠের দরজার তালা ভেঙ্গে ছোট বড় মিলে মোট ৮টি গরু নিয়ে গেছে। যার আনুমানিক মুল্য সাড়ে ৫ লাখ টাকা। সকাল থেকে অনেক জায়গায় খোজ-খবর নিয়ে গরুর হদিস না পেয়ে কচুয়া থানা পুলিশ কে জানিয়েছি। খবর পেয়ে থানার ওসিসহ পুলিশ সদস্যরা ওই বাড়ী পরিদর্শন করেছেন। স্থানীয়রা বলেন, গ্রামের সাধারণ মানুষ বাড়ীতে গরু-ছাগল, হাস-মুরগী পালন করে অনেকেই সংসার চালায়। দরিদ্র পরিবারের মানুষরা তাদের সন্তানদের চাহিদা মেটায়। অথচ চোরেরা এভাবে চুরি অব্যাহত রাখলে গ্রামের মানুষ গরু-ছাগল লালন-পালন করা থেকে বিরত থাকবে বলে অনেকই মন্তব্য করেন। অনেকেই বলেন পিক-আপ ও নসিমন যোগে রাস্তা দিয়ে গরু নিয়ে যায়। কোথাও কোন জবাবদিহিতা নাই।
গরু চুরির ঘটনা বিষয়ে বাগেরহাট পুলিশ অফিসের মিডিয়া সেলের পরিদর্শক মো. আব্দুর রাজ্জাক বলেন, বুধবার গভীর রাতে রাঢীপাড়া ইউনিয়নের চন্দ্রপাড়া এলাকার এসকেন্দার পাইকের গোয়াল ভেঙ্গে ৮টি গরু চোরেরা নিয়ে গেছে।
বিষয়টি জেনে কচুয়া থানার ওসি সঙ্গীয় ফোর্স নিয়ে ওই বাড়ী পরিদর্শন করাসহ আইনগত পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে।