জুলাই-আগস্ট বিপ্লবের স্মৃতিচিহ্ন ও শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে সিরাজগঞ্জে ‘জুলাই স্মৃতিস্তম্ভ’ নির্মাণ কাজের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করা হয়েছে।
গতকাল বুধবার দুপুরে সিরাজগঞ্জ বাজার স্টেশনের মুক্তির সোপান চত্বরে এ নির্মাণ কাজের উদ্বোধন করেন জেলা প্রশাসক মুহাম্মদ নজরুল ইসলাম।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে জেলা প্রশাসক বলেন, ‘জুলাই আন্দোলনের বীর শহীদদের স্মরণে এই স্মৃতিস্তম্ভ নির্মাণ করা হচ্ছে। এটি দেশের ৬৪টি জেলাতেই স্থাপন করা হবে। আশা করছি, আগামী ৫ আগস্ট এই স্মৃতিস্তম্ভে ফুল দিয়ে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানানো হবে।’
জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক সাইদুর রহমান বাচ্চু বলেন, “জুলাই-আগস্টের শহীদদের স্মরণে দেশের প্রতিটি জেলায় স্মৃতিস্তম্ভ নির্মাণ হচ্ছে। সিরাজগঞ্জে তা বাস্তবায়ন হলো। আগস্টের ৫ তারিখ শহীদদের প্রতি ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানানো হবে।”
অনুষ্ঠানে বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের জেলা নেতারা, শিক্ষক, কর্মকর্তা, কর্মচারী ও শিক্ষার্থীরা উপস্থিত ছিলেন।
জুলাই-আগস্ট গণ-অভ্যুত্থানে সিরাজগঞ্জ জেলায় ছাত্র, জনতা ও পুলিশসহ মোট ২৯ জন শহীদ হন।
বৃহস্পতিবার, ১০ জুলাই ২০২৫
জুলাই-আগস্ট বিপ্লবের স্মৃতিচিহ্ন ও শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে সিরাজগঞ্জে ‘জুলাই স্মৃতিস্তম্ভ’ নির্মাণ কাজের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করা হয়েছে।
গতকাল বুধবার দুপুরে সিরাজগঞ্জ বাজার স্টেশনের মুক্তির সোপান চত্বরে এ নির্মাণ কাজের উদ্বোধন করেন জেলা প্রশাসক মুহাম্মদ নজরুল ইসলাম।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে জেলা প্রশাসক বলেন, ‘জুলাই আন্দোলনের বীর শহীদদের স্মরণে এই স্মৃতিস্তম্ভ নির্মাণ করা হচ্ছে। এটি দেশের ৬৪টি জেলাতেই স্থাপন করা হবে। আশা করছি, আগামী ৫ আগস্ট এই স্মৃতিস্তম্ভে ফুল দিয়ে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানানো হবে।’
জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক সাইদুর রহমান বাচ্চু বলেন, “জুলাই-আগস্টের শহীদদের স্মরণে দেশের প্রতিটি জেলায় স্মৃতিস্তম্ভ নির্মাণ হচ্ছে। সিরাজগঞ্জে তা বাস্তবায়ন হলো। আগস্টের ৫ তারিখ শহীদদের প্রতি ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানানো হবে।”
অনুষ্ঠানে বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের জেলা নেতারা, শিক্ষক, কর্মকর্তা, কর্মচারী ও শিক্ষার্থীরা উপস্থিত ছিলেন।
জুলাই-আগস্ট গণ-অভ্যুত্থানে সিরাজগঞ্জ জেলায় ছাত্র, জনতা ও পুলিশসহ মোট ২৯ জন শহীদ হন।