বাগেরহাটের ফকিরহাট উপজেলার টাউন-নওয়াপাড়া এলাকায় মহাসড়কের পাশে অবস্থিত হ্যামকো গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রিজের মালিকানাধীন ইঞ্জিন মেটাল ইন্ডাস্ট্রিজে ডাকাতির ঘটনায় ৯ জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গ্রেপ্তারদের হেফাজত থেকে কোটি টাকার বেশি মূল্যের লুণ্ঠিত মালামাল উদ্ধার করা হয়েছে।
ডাকাতির ঘটনার চার দিনের মধ্যে ঢাকা ও চট্টগ্রামে অভিযান চালিয়ে এই ৯ ডাকাতকে গ্রেপ্তার করা হয়। গতকাল বুধবার বিকেলে বাগেরহাট পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে আয়োজিত এক প্রেস ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানান পুলিশ সুপার তৌহিদুল আরিফ।
পুলিশ সুপার বলেন, “গত শুক্রবার সন্ধ্যায় ফকিরহাট উপজেলার টাউন-নওয়াপাড়া এলাকায় অবস্থিত হ্যামকো কোম্পানির কারখানায় সংঘটিত ডাকাতির ঘটনায় তথ্য-প্রযুক্তির সহায়তায় পৃথক অভিযান চালিয়ে ৯ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। বাগেরহাট জেলা গোয়েন্দা পুলিশ গত দুই দিন ধরে ঢাকা ও চট্টগ্রামের বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেপ্তার করে এবং বাগেরহাটে নিয়ে আসে। তাদের কাছ থেকে লুণ্ঠিত মালামালও উদ্ধার করা হয়েছে।”
প্রসঙ্গত, গত শুক্রবার রাত আনুমানিক ৮টার দিকে ১৫ থেকে ২০ জনের একটি মুখোশধারী ডাকাত দল দেশীয় অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে হ্যামকো কারখানায় প্রবেশ করে। তারা কারখানার ৭ জন নিরাপত্তাকর্মী ও ৪ জন শ্রমিককে বেঁধে ফেলে এবং গোডাউনে মজুত থাকা কাঁচামাল ১৫ টন অ্যালুমিনিয়াম বার, আড়াই টন তামার তার এবং ১ টন বৈদ্যুতিক তার দুটি ট্রাকে করে নিয়ে যায়।
হ্যামকো গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রিজের জেনারেল ম্যানেজার (অপারেশন) মো. সিদ্দিকুর রহমান বলেন, ডাকাতদল রাত ৮টার দিকে নিরাপত্তাকর্মীদের ভয় দেখিয়ে ভেতরে প্রবেশ করে। তারা প্রায় ৮ ঘণ্টা ধরে কারখানায় অবস্থান করে এবং ভোর ৪টার দিকে মালামাল নিয়ে ট্রাকে করে পালিয়ে যায়।
শ্রমিকদের ভাষ্যমতে, ডাকাতদের হাতে দেশীয় অস্ত্র ছিল এবং তারা অত্যন্ত সুসংগঠিতভাবে পুরো অভিযান পরিচালনা করে।
বৃহস্পতিবার, ১০ জুলাই ২০২৫
বাগেরহাটের ফকিরহাট উপজেলার টাউন-নওয়াপাড়া এলাকায় মহাসড়কের পাশে অবস্থিত হ্যামকো গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রিজের মালিকানাধীন ইঞ্জিন মেটাল ইন্ডাস্ট্রিজে ডাকাতির ঘটনায় ৯ জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গ্রেপ্তারদের হেফাজত থেকে কোটি টাকার বেশি মূল্যের লুণ্ঠিত মালামাল উদ্ধার করা হয়েছে।
ডাকাতির ঘটনার চার দিনের মধ্যে ঢাকা ও চট্টগ্রামে অভিযান চালিয়ে এই ৯ ডাকাতকে গ্রেপ্তার করা হয়। গতকাল বুধবার বিকেলে বাগেরহাট পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে আয়োজিত এক প্রেস ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানান পুলিশ সুপার তৌহিদুল আরিফ।
পুলিশ সুপার বলেন, “গত শুক্রবার সন্ধ্যায় ফকিরহাট উপজেলার টাউন-নওয়াপাড়া এলাকায় অবস্থিত হ্যামকো কোম্পানির কারখানায় সংঘটিত ডাকাতির ঘটনায় তথ্য-প্রযুক্তির সহায়তায় পৃথক অভিযান চালিয়ে ৯ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। বাগেরহাট জেলা গোয়েন্দা পুলিশ গত দুই দিন ধরে ঢাকা ও চট্টগ্রামের বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেপ্তার করে এবং বাগেরহাটে নিয়ে আসে। তাদের কাছ থেকে লুণ্ঠিত মালামালও উদ্ধার করা হয়েছে।”
প্রসঙ্গত, গত শুক্রবার রাত আনুমানিক ৮টার দিকে ১৫ থেকে ২০ জনের একটি মুখোশধারী ডাকাত দল দেশীয় অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে হ্যামকো কারখানায় প্রবেশ করে। তারা কারখানার ৭ জন নিরাপত্তাকর্মী ও ৪ জন শ্রমিককে বেঁধে ফেলে এবং গোডাউনে মজুত থাকা কাঁচামাল ১৫ টন অ্যালুমিনিয়াম বার, আড়াই টন তামার তার এবং ১ টন বৈদ্যুতিক তার দুটি ট্রাকে করে নিয়ে যায়।
হ্যামকো গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রিজের জেনারেল ম্যানেজার (অপারেশন) মো. সিদ্দিকুর রহমান বলেন, ডাকাতদল রাত ৮টার দিকে নিরাপত্তাকর্মীদের ভয় দেখিয়ে ভেতরে প্রবেশ করে। তারা প্রায় ৮ ঘণ্টা ধরে কারখানায় অবস্থান করে এবং ভোর ৪টার দিকে মালামাল নিয়ে ট্রাকে করে পালিয়ে যায়।
শ্রমিকদের ভাষ্যমতে, ডাকাতদের হাতে দেশীয় অস্ত্র ছিল এবং তারা অত্যন্ত সুসংগঠিতভাবে পুরো অভিযান পরিচালনা করে।