মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তর এবং ইউএনএফপি’র যৌথ উদ্যোগে বাস্তবায়নাধীন অ্যাকসিলারেটিং অ্যাকশন টু অ্যান্ড চাইল্ড ম্যারিজ ইন বাংলাদেশ ফেজ-২ প্রকল্পের আওতায় চাঁপাইনবাবগঞ্জে বাল্যবিবাহ নিরোধ বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে। জেলা প্রশাসন ও মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তর, চাঁপাইনবাবগঞ্জের আয়োজনে এবং জাতিসংঘ জনসংখ্যা তহবিল (ইউএনএফপি), বাংলাদেশ’র সহযোগিতায় গত বুধবার জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে জেলা প্রশাসক মো. আব্দুস সামাদ এর সভাপতিত্বে কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম-সচিব ড. প্রকাশ কান্তি চৌধুরী।
যুগ্ম সচিব তার বক্তব্যে বলেন, বাল্যবিবাহের কুফল সম্পর্কে সমাজের সকল স্তরে সচেতনতা বাড়াতে হবে। বিশেষ করে মেয়েদের এবং তাদের পরিবারের সদস্যদের মধ্যে বাল্যবিবাহের ক্ষতিকর দিকগুলো তুলে ধরতে হবে। তিনি আরো বলেন, এ জেলায় বাল্যবিবাহের হার বেশি। অপরিণত বয়সে বিবাহের কারণে মেয়েরা গর্ভবতী হয়ে যায়, যা তাদের জীবনের জন্য হুমকিস্বরূপ। বাল্যবিবাহ বন্ধে সরকারের একা সম্ভব নয়। তাই এই অবস্থার উত্তরণে প্রতিটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে সচেতনতামূলক সভা করতে হবে এবং ধর্মীয় নেতা ও শিক্ষকদেরকেও সমাজে ভূমিকা রাখতে হবে। এছাড়া বাল্যবিবাহ নিরোধ আইন যথাযথভাবে প্রয়োগ করতে হবে এবং এই কাজে যারা জড়িত থাকবে তাদের শাস্তির আওতায় আনতে হবে।
শুক্রবার, ১১ জুলাই ২০২৫
মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তর এবং ইউএনএফপি’র যৌথ উদ্যোগে বাস্তবায়নাধীন অ্যাকসিলারেটিং অ্যাকশন টু অ্যান্ড চাইল্ড ম্যারিজ ইন বাংলাদেশ ফেজ-২ প্রকল্পের আওতায় চাঁপাইনবাবগঞ্জে বাল্যবিবাহ নিরোধ বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে। জেলা প্রশাসন ও মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তর, চাঁপাইনবাবগঞ্জের আয়োজনে এবং জাতিসংঘ জনসংখ্যা তহবিল (ইউএনএফপি), বাংলাদেশ’র সহযোগিতায় গত বুধবার জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে জেলা প্রশাসক মো. আব্দুস সামাদ এর সভাপতিত্বে কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম-সচিব ড. প্রকাশ কান্তি চৌধুরী।
যুগ্ম সচিব তার বক্তব্যে বলেন, বাল্যবিবাহের কুফল সম্পর্কে সমাজের সকল স্তরে সচেতনতা বাড়াতে হবে। বিশেষ করে মেয়েদের এবং তাদের পরিবারের সদস্যদের মধ্যে বাল্যবিবাহের ক্ষতিকর দিকগুলো তুলে ধরতে হবে। তিনি আরো বলেন, এ জেলায় বাল্যবিবাহের হার বেশি। অপরিণত বয়সে বিবাহের কারণে মেয়েরা গর্ভবতী হয়ে যায়, যা তাদের জীবনের জন্য হুমকিস্বরূপ। বাল্যবিবাহ বন্ধে সরকারের একা সম্ভব নয়। তাই এই অবস্থার উত্তরণে প্রতিটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে সচেতনতামূলক সভা করতে হবে এবং ধর্মীয় নেতা ও শিক্ষকদেরকেও সমাজে ভূমিকা রাখতে হবে। এছাড়া বাল্যবিবাহ নিরোধ আইন যথাযথভাবে প্রয়োগ করতে হবে এবং এই কাজে যারা জড়িত থাকবে তাদের শাস্তির আওতায় আনতে হবে।