বাগেরহাটের মোরেলগঞ্জ উপজেলার নিশানবাড়িয়া ইউনিয়নের প্রশাসনিক কর্মকর্তা (সচিব) মো. ছালাহ উদ্দিনের বিরুদ্ধে অনিয়ম, অসদাচারণ ও মেম্বরদের বিরুদ্ধে বানোয়াট কথাবার্তা বলে স্থানীয় লোকদেরকে ক্ষেপিয়ে তোলার অভিযোগ তুলেছেন পরিষদের চেয়ারম্যান ও মেম্বররা। এ বিষয়ে ইউনিয়ন পরিষদের ১২ জন মেম্বর জেলা প্রশাসক বরাবর লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন।
অভিযোগে জানা গেছে, ইউনিয়নের প্রশাসনিক কর্মকর্তা মো. ছালাহ উদ্দিন ভিডব্লিউবি, ভিজিএফ, মৎস্যজীবী তালিকা, জন্ম-মৃত্যু নিবন্ধন, ওয়ারিশ কায়েম সনদ, নাগরিক পরিচয়পত্রসহ সব সুযোগ-সুবিধা নিজ ইচ্ছা খেয়ালখুশিমত পরিচালনা করে আসছেন। এসব সনদ ও বাছাই প্রক্রিয়ায় চেয়ারম্যান ও মেম্বরদের উপস্থিতি ও স্বাক্ষর থাকার কথা থাকলেও পরিষদের সচিব কৌশলে তাদেরকে বাদ দিয়ে কাগজপত্র তৈরিসহ সব কাজ সম্পন্ন করে চলছেন। ফলে সাধারণ মানুষ বিপাকে পড়ছেন।
এ ছাড়া অভিযোগ রয়েছে গত বুধবার পরিষদ চলাকালীন ইউপি সচিবের পছন্দের লোক জনৈক আবু বকর সংরক্ষিত ইউপি সদস্য জেসমিন বেগম, পারভীন বেগম ও ফরিদা বেগমের সঙ্গে অসাদাচরণ করেন। ওই আবু বকরকে বিভিন্ন ধনের কাগজপত্র প্রস্তুত করতেও দেখা গেছে বলেও মেম্বারদের অভিযোগ।
এ বিষয়ে ইউপি সদস্য জেসমিন বেগম বলেন, ইউপি সচিব আমাদের সঙ্গে একের পর এক দুব্যবহার করে আসছে। আমরা সুষ্ঠু বিচার দাবি করছি প্রশাসনের প্রতি।
এ বিষয়ে নিশানবাড়িয়া ইউনিয়ন প্রশাসনিক কর্মকর্তা মো. ছালাহউদ্দিন বলেন, ইউপি সদস্যরা ৫ তারিখের পর পরিষদে আসেন না। বিভিন্ন বিতরণের ক্ষেত্রে রাজনৈতিক নেতারা তালিকা করে আসছেন। আমার বিরুদ্ধে দায়ের করা অভিযোগের কোন সত্যতা নেই।
শুক্রবার, ১১ জুলাই ২০২৫
বাগেরহাটের মোরেলগঞ্জ উপজেলার নিশানবাড়িয়া ইউনিয়নের প্রশাসনিক কর্মকর্তা (সচিব) মো. ছালাহ উদ্দিনের বিরুদ্ধে অনিয়ম, অসদাচারণ ও মেম্বরদের বিরুদ্ধে বানোয়াট কথাবার্তা বলে স্থানীয় লোকদেরকে ক্ষেপিয়ে তোলার অভিযোগ তুলেছেন পরিষদের চেয়ারম্যান ও মেম্বররা। এ বিষয়ে ইউনিয়ন পরিষদের ১২ জন মেম্বর জেলা প্রশাসক বরাবর লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন।
অভিযোগে জানা গেছে, ইউনিয়নের প্রশাসনিক কর্মকর্তা মো. ছালাহ উদ্দিন ভিডব্লিউবি, ভিজিএফ, মৎস্যজীবী তালিকা, জন্ম-মৃত্যু নিবন্ধন, ওয়ারিশ কায়েম সনদ, নাগরিক পরিচয়পত্রসহ সব সুযোগ-সুবিধা নিজ ইচ্ছা খেয়ালখুশিমত পরিচালনা করে আসছেন। এসব সনদ ও বাছাই প্রক্রিয়ায় চেয়ারম্যান ও মেম্বরদের উপস্থিতি ও স্বাক্ষর থাকার কথা থাকলেও পরিষদের সচিব কৌশলে তাদেরকে বাদ দিয়ে কাগজপত্র তৈরিসহ সব কাজ সম্পন্ন করে চলছেন। ফলে সাধারণ মানুষ বিপাকে পড়ছেন।
এ ছাড়া অভিযোগ রয়েছে গত বুধবার পরিষদ চলাকালীন ইউপি সচিবের পছন্দের লোক জনৈক আবু বকর সংরক্ষিত ইউপি সদস্য জেসমিন বেগম, পারভীন বেগম ও ফরিদা বেগমের সঙ্গে অসাদাচরণ করেন। ওই আবু বকরকে বিভিন্ন ধনের কাগজপত্র প্রস্তুত করতেও দেখা গেছে বলেও মেম্বারদের অভিযোগ।
এ বিষয়ে ইউপি সদস্য জেসমিন বেগম বলেন, ইউপি সচিব আমাদের সঙ্গে একের পর এক দুব্যবহার করে আসছে। আমরা সুষ্ঠু বিচার দাবি করছি প্রশাসনের প্রতি।
এ বিষয়ে নিশানবাড়িয়া ইউনিয়ন প্রশাসনিক কর্মকর্তা মো. ছালাহউদ্দিন বলেন, ইউপি সদস্যরা ৫ তারিখের পর পরিষদে আসেন না। বিভিন্ন বিতরণের ক্ষেত্রে রাজনৈতিক নেতারা তালিকা করে আসছেন। আমার বিরুদ্ধে দায়ের করা অভিযোগের কোন সত্যতা নেই।