কুষ্টিয়া দৌলতপুর উপজেলার সাবেক সংসদ সদস্য রেজাউল হক চৌধুরী ও তার ছোট ভাই উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান বুলবুল আহাম্মেদ টোকেন চৌধুরীর সম্পদের বিবরণ চেয়ে নোটিশ দিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। বুধবার (৯ জুলাই) দুপুরে দুদকের কুষ্টিয়া জেলা কার্যালয় থেকে পাঠানো পৃথক চিঠিতে ২১ কার্যদিবসের মধ্যে তাদের সম্পদের হিসাব চেয়ে এ নোটিশ দেওয়া হয়। দুদকের উপসহকারী পরিচালক সাইদুর রহমান কালবেলাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
জারিকৃত নোটিশে বলা হয়েছে, তাদের বিরুদ্ধে জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জন এবং সম্পদ গোপনের গুরুতর অভিযোগ রয়েছে। দুদক আইন, ২০০৪-এর ২৬(১) ধারা অনুযায়ী, নির্ধারিত ফরমে সম্পদ বিবরণী ২১ কার্য দিবসে মধ্যে জমা দিতে বলা হয়েছে।
রেজাউল হক চৌধুরী দৌলতপুর আসনে ২০১৪ ও ২০২৪ সালে স্বতন্ত্র ভোট করে এমপি নির্বাচিত হয় ও দৌলতপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। তার ছোট ভাই বুলবুল আহাম্মেদ টোকেন চৌধুরী ২০২৪ সালের উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয় এবং উপজেলা যুবলীগের সভাপতি ছিলেন।
জানা গেছে গেল বছরের ৫ আগস্টের পর এলাকা ছেড়ে আত্মগোপনে চলে যান তারা। দুদকের নোটিশ জারির পর থেকেই এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে।
দুদকের নোটিশ ও ব্যাংক হিসাব জব্দের বিষয়ে জানতে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও রেজাউল হক ও টোকেন চৌধুরীর মোবাইল ফোন বন্ধ পাওয়া যায়। তবে রেজাউল হক চৌধুরীর ছেলে ইমরান চৌধুরী কলিন্স বলেন, ‘দুদকের নোটিশের বিষয়ে শুনেছি, তবে এখনো হাতে পাইনি। ব্যাংক হিসাব জব্দের বিষয়টিও আমরা সংবাদমাধ্যম থেকেই জেনেছি। আমাদের কোনো অবৈধ সম্পদ নেই, বরং আমরা ব্যাংকের কাছে ঋণগ্রস্থ। নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই সম্পদের হিসাব ফরম জমা দেওয়া হবে।’
কুষ্টিয়া দুদকের উপসহকারী পরিচালক সাইদুর রহমান কালবেলাকে বলেন, আমাদের কাছে তাদের বিরুদ্ধে অবৈধ সম্পদের অভিযোগ রয়েছে। তারই আলোকে সাবেক সংসদ সদস্য রেজাউল হক চৌধুরী ও তার ভাই টোকেন চৌধুরীর বাড়িতে সম্পদ হিসাবের বিবরণী চেয়ে নোটিশ দেয়া হয়েছে। তারা বাড়িতে না থাকায় নিয়ম অনুযায়ী তার ভাই ও ভাতিজার সম্মুখে নোটিশ তাদের বাড়িতে ঝুলিয়ে দিয়েছি, তাদের বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান চলছে। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে সম্পদের বিবরণ না দিলে আইন অনুযায়ী পরবর্তী পদক্ষেপ নেয়া হবে ।
শুক্রবার, ১১ জুলাই ২০২৫
কুষ্টিয়া দৌলতপুর উপজেলার সাবেক সংসদ সদস্য রেজাউল হক চৌধুরী ও তার ছোট ভাই উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান বুলবুল আহাম্মেদ টোকেন চৌধুরীর সম্পদের বিবরণ চেয়ে নোটিশ দিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। বুধবার (৯ জুলাই) দুপুরে দুদকের কুষ্টিয়া জেলা কার্যালয় থেকে পাঠানো পৃথক চিঠিতে ২১ কার্যদিবসের মধ্যে তাদের সম্পদের হিসাব চেয়ে এ নোটিশ দেওয়া হয়। দুদকের উপসহকারী পরিচালক সাইদুর রহমান কালবেলাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
জারিকৃত নোটিশে বলা হয়েছে, তাদের বিরুদ্ধে জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জন এবং সম্পদ গোপনের গুরুতর অভিযোগ রয়েছে। দুদক আইন, ২০০৪-এর ২৬(১) ধারা অনুযায়ী, নির্ধারিত ফরমে সম্পদ বিবরণী ২১ কার্য দিবসে মধ্যে জমা দিতে বলা হয়েছে।
রেজাউল হক চৌধুরী দৌলতপুর আসনে ২০১৪ ও ২০২৪ সালে স্বতন্ত্র ভোট করে এমপি নির্বাচিত হয় ও দৌলতপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। তার ছোট ভাই বুলবুল আহাম্মেদ টোকেন চৌধুরী ২০২৪ সালের উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয় এবং উপজেলা যুবলীগের সভাপতি ছিলেন।
জানা গেছে গেল বছরের ৫ আগস্টের পর এলাকা ছেড়ে আত্মগোপনে চলে যান তারা। দুদকের নোটিশ জারির পর থেকেই এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে।
দুদকের নোটিশ ও ব্যাংক হিসাব জব্দের বিষয়ে জানতে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও রেজাউল হক ও টোকেন চৌধুরীর মোবাইল ফোন বন্ধ পাওয়া যায়। তবে রেজাউল হক চৌধুরীর ছেলে ইমরান চৌধুরী কলিন্স বলেন, ‘দুদকের নোটিশের বিষয়ে শুনেছি, তবে এখনো হাতে পাইনি। ব্যাংক হিসাব জব্দের বিষয়টিও আমরা সংবাদমাধ্যম থেকেই জেনেছি। আমাদের কোনো অবৈধ সম্পদ নেই, বরং আমরা ব্যাংকের কাছে ঋণগ্রস্থ। নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই সম্পদের হিসাব ফরম জমা দেওয়া হবে।’
কুষ্টিয়া দুদকের উপসহকারী পরিচালক সাইদুর রহমান কালবেলাকে বলেন, আমাদের কাছে তাদের বিরুদ্ধে অবৈধ সম্পদের অভিযোগ রয়েছে। তারই আলোকে সাবেক সংসদ সদস্য রেজাউল হক চৌধুরী ও তার ভাই টোকেন চৌধুরীর বাড়িতে সম্পদ হিসাবের বিবরণী চেয়ে নোটিশ দেয়া হয়েছে। তারা বাড়িতে না থাকায় নিয়ম অনুযায়ী তার ভাই ও ভাতিজার সম্মুখে নোটিশ তাদের বাড়িতে ঝুলিয়ে দিয়েছি, তাদের বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান চলছে। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে সম্পদের বিবরণ না দিলে আইন অনুযায়ী পরবর্তী পদক্ষেপ নেয়া হবে ।