পটুয়াখালীর দশমিনা উপজেলার ৭টি ইউনিয়নের বিভিন্ন স্থানে প্রচার ও প্রচারণার জন্য ব্যানার, ফেস্টুন, পোস্টার, শুভেচ্ছাবানীর বিজ্ঞাপন জীবন্ত গাছে লোহার পেরেক ঢুকিয়ে লাগিয়ে দেয়া হচ্ছে। গাছে গাছে পেরেক ঢুকিয়ে এই ধরনের বিজ্ঞাপন লাগানো জনমতে প্রশ্ন দেখা দিয়েছে। উপজেলার বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টের গাছে গাছে এই ধরনের বিজ্ঞাপন ঝুঁলে আছে। লোহার পেরেক আটানো জীবন্ত গাছের এই নীরব কান্না ও বেদনা যেন দেখার কেউ নেই।
উপজেলার বিভিন্ন এলাকা যুরে দেখা যায়, জনসমাগম এলাকা, হাট-বাজারসহ সড়কের দুপাশের গাছে লোহার পেরেক ঠুকে ব্যানার, ফেস্টুন ও পোস্টার লাগানো হয়েছে। এতে গাছের মারাত্নক ক্ষতিসহ পরিবেশ নষ্ট হওয়ার পাশাপাশি গাছ মরে যাচ্ছে। লোহার পেরেকে গাছে প্রচুর ছিদ্র হয়। ফলে দীর্যদিন এই অবস্থায় থাকার কারণে গাছে পচন ধরে যায়। উপজেলার গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্ট ও প্রধান সড়কের মোড়ের গাছে এলাকাবাসীকে বিভিন্ন সময়ে শুভেচ্ছাসহ ব্যাপক প্রচার ও প্রচারণার জন্য ব্যক্তিগত ব্যানার, ফেস্টুন ও পোস্টার লাগানো হচ্ছে। লোহার এই পেরেক গাছের মারাত্নক ক্ষতি করছে। সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন পরিষদ থেকে অনুমতি নিয়েই কেবল এই ধরনের বিজ্ঞাপন দেয়া যেতে পারে তবে তা গাছের উপর নয়। গাছের জন্য ক্ষতিকর ও গাছ মরে যাবে এমন ধরনের কাজ না। প্রাকৃতিক ভারসাম্য রক্ষার জন্য প্রত্যেক প্রজাতির গাছ বাঁচিয়ে রাখা প্রয়োজন।
উপজেলা দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির সভাপতি, প্রেসক্লাবের সিনিয়র সহসভাপতি ও জাতীয় দৈনিক সংবাদ পত্রিকার উপজেলা প্রতিনিধি আহাম্মদ ইব্রাহিম এই বিষয়ে বলেন, মানুষের মত গাছের যেমন প্রান আছে তেমনি গাছও ব্যথা পায়। তাই সবারই সচেতন হওয়া প্রয়োজন। ইউনিয়ন পরিষদের অনুমতি নিয়েই কেবল এই ধরনের বিজ্ঞাপন লাগাতে হয়। তিনি আরও বলেন, গাছের জন্য ক্ষতিকর ও গাছ মরে যাবে এমন ধরনের কাজ না করাই ভালো। প্রাকৃতিক ভারসাম্য রক্ষার জন্য প্রত্যেক প্রজাতির গাছ বাঁচিয়ে রাখা প্রয়োজন।
শুক্রবার, ১১ জুলাই ২০২৫
পটুয়াখালীর দশমিনা উপজেলার ৭টি ইউনিয়নের বিভিন্ন স্থানে প্রচার ও প্রচারণার জন্য ব্যানার, ফেস্টুন, পোস্টার, শুভেচ্ছাবানীর বিজ্ঞাপন জীবন্ত গাছে লোহার পেরেক ঢুকিয়ে লাগিয়ে দেয়া হচ্ছে। গাছে গাছে পেরেক ঢুকিয়ে এই ধরনের বিজ্ঞাপন লাগানো জনমতে প্রশ্ন দেখা দিয়েছে। উপজেলার বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টের গাছে গাছে এই ধরনের বিজ্ঞাপন ঝুঁলে আছে। লোহার পেরেক আটানো জীবন্ত গাছের এই নীরব কান্না ও বেদনা যেন দেখার কেউ নেই।
উপজেলার বিভিন্ন এলাকা যুরে দেখা যায়, জনসমাগম এলাকা, হাট-বাজারসহ সড়কের দুপাশের গাছে লোহার পেরেক ঠুকে ব্যানার, ফেস্টুন ও পোস্টার লাগানো হয়েছে। এতে গাছের মারাত্নক ক্ষতিসহ পরিবেশ নষ্ট হওয়ার পাশাপাশি গাছ মরে যাচ্ছে। লোহার পেরেকে গাছে প্রচুর ছিদ্র হয়। ফলে দীর্যদিন এই অবস্থায় থাকার কারণে গাছে পচন ধরে যায়। উপজেলার গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্ট ও প্রধান সড়কের মোড়ের গাছে এলাকাবাসীকে বিভিন্ন সময়ে শুভেচ্ছাসহ ব্যাপক প্রচার ও প্রচারণার জন্য ব্যক্তিগত ব্যানার, ফেস্টুন ও পোস্টার লাগানো হচ্ছে। লোহার এই পেরেক গাছের মারাত্নক ক্ষতি করছে। সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন পরিষদ থেকে অনুমতি নিয়েই কেবল এই ধরনের বিজ্ঞাপন দেয়া যেতে পারে তবে তা গাছের উপর নয়। গাছের জন্য ক্ষতিকর ও গাছ মরে যাবে এমন ধরনের কাজ না। প্রাকৃতিক ভারসাম্য রক্ষার জন্য প্রত্যেক প্রজাতির গাছ বাঁচিয়ে রাখা প্রয়োজন।
উপজেলা দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির সভাপতি, প্রেসক্লাবের সিনিয়র সহসভাপতি ও জাতীয় দৈনিক সংবাদ পত্রিকার উপজেলা প্রতিনিধি আহাম্মদ ইব্রাহিম এই বিষয়ে বলেন, মানুষের মত গাছের যেমন প্রান আছে তেমনি গাছও ব্যথা পায়। তাই সবারই সচেতন হওয়া প্রয়োজন। ইউনিয়ন পরিষদের অনুমতি নিয়েই কেবল এই ধরনের বিজ্ঞাপন লাগাতে হয়। তিনি আরও বলেন, গাছের জন্য ক্ষতিকর ও গাছ মরে যাবে এমন ধরনের কাজ না করাই ভালো। প্রাকৃতিক ভারসাম্য রক্ষার জন্য প্রত্যেক প্রজাতির গাছ বাঁচিয়ে রাখা প্রয়োজন।