কুষ্টিয়ার মোল্লাতেঘরিয়া এলাকায় মহাসড়কের পাশের একটি গাছ থেকে ঝুলন্ত অবস্থায় রফিকুল ইসলাম (৪৫) নামের এক অটোচালকের মরদেহ পুলিশ উদ্ধার করেছে।
শুক্রবার,(১১ জুলাই ২০২৫) সকাল সাড়ে ৮টার দিকে কুষ্টিয়া-রাজবাড়ী মহাসড়কের হোমিও কলেজসংলগ্ন এলাকায় মরদেহটি দেখতে পান স্থানীয়রা।
নিহত রফিকুল কুষ্টিয়া শহরতলীর মোল্লাপাড়া আদর্শপাড়া এলাকার দবির উদ্দিনের ছেলে। তিনি স্ত্রী-সন্তান নিয়ে শহরের আদর্শপাড়া এলাকায় ভাড়া বাসায় বসবাস করতেন।
এদিকে হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদে বিক্ষুব্ধ এলাকাবাসী সকাল থেকে কুষ্টিয়া-রাজবাড়ী আঞ্চলিক মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ প্রদর্শন করতে থাকেন। এ সময় সড়কের দুপাশে যানজটের সৃষ্টি হয়। বেলা ১২টার দিকে সেনাবাহিনীর সদস্যরা ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করেন।
এরপর বিক্ষুব্ধ এলাকাবাসী মোল্লাতেঘরিয়া থেকে শহরের থানা মোড় পর্যন্ত অভ্যন্তরীণ রাস্তা অবরোধ করে লাশ নিয়ে বিক্ষোভ শুরু করেন।
নিহতের মা হালিমা খাতুন জানান, বৃহস্পতিবার রাত ৯টার পর থেকে রফিকুলের সঙ্গে যোগাযোগ করা যাচ্ছিল না। সারারাত অনেক খোঁজাখুঁজি করেও কোনো সন্ধান মেলেনি। সকালে জানতে পারি, ওর মরদেহ গাছের সঙ্গে ঝুলছে। তিনি দাবি করেন তার ছেলেকে হত্যা করে অটো ছিনতাই করা হয়েছে।
রফিকুলের ছেলে নিলয় জানান, প্রতিদিনের এত সকালে বাবা ব্যাটারিচালিত অটো নিয়ে বের হয়ে যান। এরপর রাতে ফোন করেও কোনো সাড়া পাওয়া যায়নি। কুমারখালী থানাসহ বিভিন্ন জায়গায় খোঁজ করেও তাকে পাওয়া যায়নি। সকালে জানতে পারেন, তার বাবার লাশ গাছ থেকে ঝুলন্ত অবস্থায় উদ্ধার করা হয়েছে। তার দাবি, হত্যার পর দুর্বৃত্তরা অটো ছিনিয়ে নিয়ে গেছে।
কুষ্টিয়া মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোশারফ হোসেন জানান, খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে মরদেহ উদ্ধার করে কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠিয়েছে। প্রথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে তাকে হত্যা করে অটোটি ছিনতাই করে নিয়ে গেছে দুর্বৃত্তরা। সার্বিক বিষয়টি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।
শুক্রবার, ১১ জুলাই ২০২৫
কুষ্টিয়ার মোল্লাতেঘরিয়া এলাকায় মহাসড়কের পাশের একটি গাছ থেকে ঝুলন্ত অবস্থায় রফিকুল ইসলাম (৪৫) নামের এক অটোচালকের মরদেহ পুলিশ উদ্ধার করেছে।
শুক্রবার,(১১ জুলাই ২০২৫) সকাল সাড়ে ৮টার দিকে কুষ্টিয়া-রাজবাড়ী মহাসড়কের হোমিও কলেজসংলগ্ন এলাকায় মরদেহটি দেখতে পান স্থানীয়রা।
নিহত রফিকুল কুষ্টিয়া শহরতলীর মোল্লাপাড়া আদর্শপাড়া এলাকার দবির উদ্দিনের ছেলে। তিনি স্ত্রী-সন্তান নিয়ে শহরের আদর্শপাড়া এলাকায় ভাড়া বাসায় বসবাস করতেন।
এদিকে হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদে বিক্ষুব্ধ এলাকাবাসী সকাল থেকে কুষ্টিয়া-রাজবাড়ী আঞ্চলিক মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ প্রদর্শন করতে থাকেন। এ সময় সড়কের দুপাশে যানজটের সৃষ্টি হয়। বেলা ১২টার দিকে সেনাবাহিনীর সদস্যরা ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করেন।
এরপর বিক্ষুব্ধ এলাকাবাসী মোল্লাতেঘরিয়া থেকে শহরের থানা মোড় পর্যন্ত অভ্যন্তরীণ রাস্তা অবরোধ করে লাশ নিয়ে বিক্ষোভ শুরু করেন।
নিহতের মা হালিমা খাতুন জানান, বৃহস্পতিবার রাত ৯টার পর থেকে রফিকুলের সঙ্গে যোগাযোগ করা যাচ্ছিল না। সারারাত অনেক খোঁজাখুঁজি করেও কোনো সন্ধান মেলেনি। সকালে জানতে পারি, ওর মরদেহ গাছের সঙ্গে ঝুলছে। তিনি দাবি করেন তার ছেলেকে হত্যা করে অটো ছিনতাই করা হয়েছে।
রফিকুলের ছেলে নিলয় জানান, প্রতিদিনের এত সকালে বাবা ব্যাটারিচালিত অটো নিয়ে বের হয়ে যান। এরপর রাতে ফোন করেও কোনো সাড়া পাওয়া যায়নি। কুমারখালী থানাসহ বিভিন্ন জায়গায় খোঁজ করেও তাকে পাওয়া যায়নি। সকালে জানতে পারেন, তার বাবার লাশ গাছ থেকে ঝুলন্ত অবস্থায় উদ্ধার করা হয়েছে। তার দাবি, হত্যার পর দুর্বৃত্তরা অটো ছিনিয়ে নিয়ে গেছে।
কুষ্টিয়া মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোশারফ হোসেন জানান, খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে মরদেহ উদ্ধার করে কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠিয়েছে। প্রথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে তাকে হত্যা করে অটোটি ছিনতাই করে নিয়ে গেছে দুর্বৃত্তরা। সার্বিক বিষয়টি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।