রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে এক বাসায় কয়েল জ্বালানোর সময় গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে শিশুসহ স্বামী-স্ত্রী দগ্ধ হন। তারা হলেন মো. রিপন (৪০), তার স্ত্রী ইতি আক্তার (৩৫) ও তাদের মেয়ে রাফিয়া (৪)। এ ঘটনায় দগ্ধ ইতি আক্তার চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুর ১টার দিকে জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান।
এর আগে গত বুধবার রাত পৌনে ২টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। পরে দগ্ধ অবস্থায় তাদের উদ্ধার করে জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে ভর্তি করা হয়। দগ্ধদের হাসপাতালে নিয়ে আসা তাসলিমা মনি বলেন, যাত্রাবাড়ীর শহীদ ফারুক সড়কের খাদেমুল কোরআন মহিলা মাদ্রাসা গলির ছয় তলা ভবনের নিচ তলায় মশার কয়েল জ্বালানোর সময় গ্যাসলাইন লিকেজ থেকে হঠাৎ বিস্ফোরণ হয়। এতে তিনজন দগ্ধ হন।
জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের আবাসিক চিকিৎসক ডা. শাওন বিন রহমান বলেন, যাত্রাবাড়ী থেকে মেয়েসহ দগ্ধ এক দম্পতি এসেছেন।
তাদের মধ্যে স্ত্রী ইতি আক্তার মারা গেছেন, তার শরীরের ৪৫ শতাংশ দগ্ধ ছিল। এছাড়া স্বামী রিপনের শরীরের ৭০ শতাংশ ও তাদের মেয়ে রাফিয়ার শরীরে ৯০ শতাংশ দগ্ধ হয়েছে। তিনি আরও বলেন, তাদের শ্বাসনালী পুড়ে গেছে। স্বামী-স্ত্রী দুইজনকে হাইডিফেন্সিভ ইউনিট (এইসডিইউ) ও মেয়েকে নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) ভর্তি দেয়া হয়। বাকি দুইজনের অবস্থাও আশঙ্কাজনক।
যাত্রাবাড়ী থানার এএসআই আল আমিন বলেন, শহীদ ফারুক রোডের ওই ছয় তলা ভবনের নিচ তলার বাসায় রাতে মশার কয়েল ধরানোর সময় ‘জমে থাকা গ্যাসে’ আগুন লাগে বলে প্রাথমিকভাবে জানা গেছে। ‘ওই বাসায় বাথরুম ম্যানহোলের মুখ ছিল, সেখান থেকে গ্যাস হয়ে জমে থাকতে পারে বলে পরিবারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।’ ওই বাসায় রিপনরা তিনজনই থাকতেন। রিপনের গ্রামের বাড়ি শরীয়তপুরের নড়িয়ায়।
শুক্রবার, ১১ জুলাই ২০২৫
রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে এক বাসায় কয়েল জ্বালানোর সময় গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে শিশুসহ স্বামী-স্ত্রী দগ্ধ হন। তারা হলেন মো. রিপন (৪০), তার স্ত্রী ইতি আক্তার (৩৫) ও তাদের মেয়ে রাফিয়া (৪)। এ ঘটনায় দগ্ধ ইতি আক্তার চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুর ১টার দিকে জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান।
এর আগে গত বুধবার রাত পৌনে ২টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। পরে দগ্ধ অবস্থায় তাদের উদ্ধার করে জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে ভর্তি করা হয়। দগ্ধদের হাসপাতালে নিয়ে আসা তাসলিমা মনি বলেন, যাত্রাবাড়ীর শহীদ ফারুক সড়কের খাদেমুল কোরআন মহিলা মাদ্রাসা গলির ছয় তলা ভবনের নিচ তলায় মশার কয়েল জ্বালানোর সময় গ্যাসলাইন লিকেজ থেকে হঠাৎ বিস্ফোরণ হয়। এতে তিনজন দগ্ধ হন।
জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের আবাসিক চিকিৎসক ডা. শাওন বিন রহমান বলেন, যাত্রাবাড়ী থেকে মেয়েসহ দগ্ধ এক দম্পতি এসেছেন।
তাদের মধ্যে স্ত্রী ইতি আক্তার মারা গেছেন, তার শরীরের ৪৫ শতাংশ দগ্ধ ছিল। এছাড়া স্বামী রিপনের শরীরের ৭০ শতাংশ ও তাদের মেয়ে রাফিয়ার শরীরে ৯০ শতাংশ দগ্ধ হয়েছে। তিনি আরও বলেন, তাদের শ্বাসনালী পুড়ে গেছে। স্বামী-স্ত্রী দুইজনকে হাইডিফেন্সিভ ইউনিট (এইসডিইউ) ও মেয়েকে নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) ভর্তি দেয়া হয়। বাকি দুইজনের অবস্থাও আশঙ্কাজনক।
যাত্রাবাড়ী থানার এএসআই আল আমিন বলেন, শহীদ ফারুক রোডের ওই ছয় তলা ভবনের নিচ তলার বাসায় রাতে মশার কয়েল ধরানোর সময় ‘জমে থাকা গ্যাসে’ আগুন লাগে বলে প্রাথমিকভাবে জানা গেছে। ‘ওই বাসায় বাথরুম ম্যানহোলের মুখ ছিল, সেখান থেকে গ্যাস হয়ে জমে থাকতে পারে বলে পরিবারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।’ ওই বাসায় রিপনরা তিনজনই থাকতেন। রিপনের গ্রামের বাড়ি শরীয়তপুরের নড়িয়ায়।