চট্টগ্রাম মহানগরীতে এক ব্যক্তি নৃশংসভাবে কুপিয়ে স্ত্রীকে হত্যা করে তার শরীর থেকে মাথা বিচ্ছিন্ন করেছে। হত্যাকাণ্ডের পর জানালার গ্রিল কেটে পালিয়ে যায় স্বামী।
নিহত গৃহবধূ ফাতেমা বেগম (৩২) নগরীর বায়েজিদ বোস্তামি থানার পাহাড়িকা হাউজিং সোসাইটির আর কে টাওয়ারের দশম তলায় স্বামীসহ বসবাস করতেন। তার স্বামী মো. সুমন পেশায় একজন গাড়িচালক। ঘটনাটি ঘটে গতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে।
বায়েজিদ বোস্তামি থানার ওসি মো. কামরুজ্জামান জানান, রাত আনুমানিক ১২টার পর এ ঘটনা ঘটে। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে যায়। তিনি বলেন, ‘ধারালো অস্ত্র দিয়ে এমনভাবে কুপিয়েছে যে শরীর থেকে মাথা বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে। এটি অত্যন্ত নৃশংস হত্যাকাণ্ড।’
হত্যাকাণ্ডের পর পালানোর সময় ভবনের অন্য ফ্ল্যাটের বাসিন্দারা সুমনকে ধরে ফেলেন এবং নিচতলায় একটি কক্ষে আটকে রাখেন। কিন্তু পুলিশ পৌঁছানোর আগেই সে জানালার গ্রিল কেটে পালিয়ে যায়।
হত্যার কারণ জানতে চাইলে ওসি বলেন, ‘ভবনের বাসিন্দাদের মতে, স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে প্রায়ই ঝগড়া হতো। গত বুধবার রাতেও তাদের মধ্যে ঝগড়া হয়েছিল। সেই সময়ই এই হত্যাকাণ্ড ঘটে থাকতে পারে।’
নিহতের মরদেহ চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ফরেনসিক বিভাগের মর্গে পাঠানো হয়েছে।
এ ঘটনায় এখনও পর্যন্ত কোনো মামলা হয়নি বলে জানিয়েছেন ওসি মো. কামরুজ্জামান।
শুক্রবার, ১১ জুলাই ২০২৫
চট্টগ্রাম মহানগরীতে এক ব্যক্তি নৃশংসভাবে কুপিয়ে স্ত্রীকে হত্যা করে তার শরীর থেকে মাথা বিচ্ছিন্ন করেছে। হত্যাকাণ্ডের পর জানালার গ্রিল কেটে পালিয়ে যায় স্বামী।
নিহত গৃহবধূ ফাতেমা বেগম (৩২) নগরীর বায়েজিদ বোস্তামি থানার পাহাড়িকা হাউজিং সোসাইটির আর কে টাওয়ারের দশম তলায় স্বামীসহ বসবাস করতেন। তার স্বামী মো. সুমন পেশায় একজন গাড়িচালক। ঘটনাটি ঘটে গতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে।
বায়েজিদ বোস্তামি থানার ওসি মো. কামরুজ্জামান জানান, রাত আনুমানিক ১২টার পর এ ঘটনা ঘটে। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে যায়। তিনি বলেন, ‘ধারালো অস্ত্র দিয়ে এমনভাবে কুপিয়েছে যে শরীর থেকে মাথা বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে। এটি অত্যন্ত নৃশংস হত্যাকাণ্ড।’
হত্যাকাণ্ডের পর পালানোর সময় ভবনের অন্য ফ্ল্যাটের বাসিন্দারা সুমনকে ধরে ফেলেন এবং নিচতলায় একটি কক্ষে আটকে রাখেন। কিন্তু পুলিশ পৌঁছানোর আগেই সে জানালার গ্রিল কেটে পালিয়ে যায়।
হত্যার কারণ জানতে চাইলে ওসি বলেন, ‘ভবনের বাসিন্দাদের মতে, স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে প্রায়ই ঝগড়া হতো। গত বুধবার রাতেও তাদের মধ্যে ঝগড়া হয়েছিল। সেই সময়ই এই হত্যাকাণ্ড ঘটে থাকতে পারে।’
নিহতের মরদেহ চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ফরেনসিক বিভাগের মর্গে পাঠানো হয়েছে।
এ ঘটনায় এখনও পর্যন্ত কোনো মামলা হয়নি বলে জানিয়েছেন ওসি মো. কামরুজ্জামান।