বোয়ালখালী (চট্টগ্রাম) : নিষিদ্ধ নার্সারী চারা ধ্বংস করছেন ইউএনও -সংবাদ
২০২৪-২৫ অর্থবছরে কৃষি প্রণোদনা কর্মসূচির আওতায় চট্টগ্রামের বোয়ালখালীতে পরিবেশ ও জীববৈচিত্র্য রক্ষায় সরকার কর্তৃক নিষিদ্ধ প্রজাতির আড়াই হাজার ইউক্যালিপটাস ও আকাশমনি গাছের চারা ধ্বংস করা হয়েছে।
গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেলে উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উদ্যোগে উপজেলার জোটপুকুর পাড় এলাকায় ২টি নার্সারীতে এ কর্মসূচির উদ্বোধন করেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মোহাম্মদ রহমত উল্লাহ।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) কানিজ ফাতেমা, উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ মো. আতিক উল্লাহ, সহকারী কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা হাসান মো. মোর্শেদ, উদ্ভিদ ও বীজ সংরক্ষণ কর্মকর্তা তপন কান্তি দে।
কৃষি অফিসার মো. আতিক উল্লাহ বলেন, সরকারি নির্দেশনা অনুযায়ী পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর ও আগ্রাসী প্রজাতির ইউক্যালিপটাস ও আকাশমনি গাছের চারা উৎপাদন, রোপণ ও বিক্রি সম্পূর্ণরূপে নিষিদ্ধ করেছে সরকার। এই গাছগুলো মাটি থেকে অতিরিক্ত পানি শোষণ করে যা মাটির আর্দ্রতা কমিয়ে উর্বরতা হ্রাস করে পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর প্রভাব ফেলে। এই গাছগুলো আশপাশের জীববৈচিত্র্য ধ্বংস করে। তাই এ ধরনের গাছ বর্জন করে পরিবেশবান্ধব দেশি প্রজাতির ফলদ বৃক্ষ রোপণে সবাইকে উদ্বুদ্ধ করা হচ্ছে। ভবিষ্যতে এসব গাছের চারা উৎপাদন ও বিক্রয় না করার শর্তে নার্সারি মালিকদের ক্ষতিপূরণ প্রদান করা হবে বলে জানান এ কর্মকর্তা
বোয়ালখালী (চট্টগ্রাম) : নিষিদ্ধ নার্সারী চারা ধ্বংস করছেন ইউএনও -সংবাদ
শুক্রবার, ১১ জুলাই ২০২৫
২০২৪-২৫ অর্থবছরে কৃষি প্রণোদনা কর্মসূচির আওতায় চট্টগ্রামের বোয়ালখালীতে পরিবেশ ও জীববৈচিত্র্য রক্ষায় সরকার কর্তৃক নিষিদ্ধ প্রজাতির আড়াই হাজার ইউক্যালিপটাস ও আকাশমনি গাছের চারা ধ্বংস করা হয়েছে।
গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেলে উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উদ্যোগে উপজেলার জোটপুকুর পাড় এলাকায় ২টি নার্সারীতে এ কর্মসূচির উদ্বোধন করেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মোহাম্মদ রহমত উল্লাহ।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) কানিজ ফাতেমা, উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ মো. আতিক উল্লাহ, সহকারী কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা হাসান মো. মোর্শেদ, উদ্ভিদ ও বীজ সংরক্ষণ কর্মকর্তা তপন কান্তি দে।
কৃষি অফিসার মো. আতিক উল্লাহ বলেন, সরকারি নির্দেশনা অনুযায়ী পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর ও আগ্রাসী প্রজাতির ইউক্যালিপটাস ও আকাশমনি গাছের চারা উৎপাদন, রোপণ ও বিক্রি সম্পূর্ণরূপে নিষিদ্ধ করেছে সরকার। এই গাছগুলো মাটি থেকে অতিরিক্ত পানি শোষণ করে যা মাটির আর্দ্রতা কমিয়ে উর্বরতা হ্রাস করে পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর প্রভাব ফেলে। এই গাছগুলো আশপাশের জীববৈচিত্র্য ধ্বংস করে। তাই এ ধরনের গাছ বর্জন করে পরিবেশবান্ধব দেশি প্রজাতির ফলদ বৃক্ষ রোপণে সবাইকে উদ্বুদ্ধ করা হচ্ছে। ভবিষ্যতে এসব গাছের চারা উৎপাদন ও বিক্রয় না করার শর্তে নার্সারি মালিকদের ক্ষতিপূরণ প্রদান করা হবে বলে জানান এ কর্মকর্তা