কক্সবাজারের হিমছড়ি সৈকতে গোসলে নেমে নিখোঁজ হওয়া চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) শিক্ষার্থী অরিত্র হাসানের সন্ধান ৬৩ ঘণ্টা পার হলেও পাওয়া যায়নি। ঘটনাস্থলে উদ্ধার তৎপরতা অব্যাহত রয়েছে বলে জানিয়েছে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ।
গত মঙ্গলবার (৮ জুলাই) সকাল ৮টার দিকে চবির ডেভেলপমেন্ট স্টাডিজ বিভাগের তিন শিক্ষার্থী হিমছড়ি সৈকতে গোসলে নেমে ভেসে যান। তাদের মধ্যে কে এম সাদমান রহমান সাবাবের (২১) মরদেহ আড়াই ঘণ্টার মাথায় উদ্ধার করা হয়। পরদিন সকালে নাজিরারটেক শুঁটকি মহাল এলাকায় পাওয়া যায় আরেকজন শিক্ষার্থী আসিফ আহমেদের (২২) মরদেহ।
নিখোঁজ অরিত্র হাসান বগুড়ার দক্ষিণ সনসনিয়া গ্রামের আমিনুল ইসলামের ছেলে। নিহত আসিফ আহমেদ বগুড়া সদরের রফিকুল ইসলামের ছেলে এবং সাবাব ঢাকার মিরপুরের বাসিন্দা কে এম আনিছুর রহমানের ছেলে। তাঁরা সবাই শহীদ মো. ফরহাদ হোসেন হলে আবাসিক ছিলেন।
ট্যুরিস্ট পুলিশের কক্সবাজার অঞ্চলের অতিরিক্ত ডিআইজি আপেল মাহমুদ বলেন, “উদ্ধার অভিযানে ফায়ার সার্ভিস, ট্যুরিস্ট পুলিশ, সি-সেফ ও বিচকর্মীরা যৌথভাবে কাজ করছে। উপকূলের বিভিন্ন এলাকায় বার্তা পাঠানো হয়েছে।”
সি-সেফ লাইফগার্ডের সুপারভাইজার ওসমান গনি জানান, মহেশখালী থেকে টেকনাফ পর্যন্ত উপকূলীয় এলাকায় দল ভাগ করে উদ্ধার অভিযান চলছে।
সি-সেফের আঞ্চলিক পরিচালক ইমতিয়াজ আহমেদ বলেন, “হিমছড়ি পয়েন্টে একাধিক গুপ্তখাল থাকায় সেখানে গোসলে নামা ঝুঁকিপূর্ণ। ভেসে যাওয়া শিক্ষার্থীরা এসব খালে আটকা পড়ে থাকতে পারেন।”
শুক্রবার, ১১ জুলাই ২০২৫
কক্সবাজারের হিমছড়ি সৈকতে গোসলে নেমে নিখোঁজ হওয়া চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) শিক্ষার্থী অরিত্র হাসানের সন্ধান ৬৩ ঘণ্টা পার হলেও পাওয়া যায়নি। ঘটনাস্থলে উদ্ধার তৎপরতা অব্যাহত রয়েছে বলে জানিয়েছে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ।
গত মঙ্গলবার (৮ জুলাই) সকাল ৮টার দিকে চবির ডেভেলপমেন্ট স্টাডিজ বিভাগের তিন শিক্ষার্থী হিমছড়ি সৈকতে গোসলে নেমে ভেসে যান। তাদের মধ্যে কে এম সাদমান রহমান সাবাবের (২১) মরদেহ আড়াই ঘণ্টার মাথায় উদ্ধার করা হয়। পরদিন সকালে নাজিরারটেক শুঁটকি মহাল এলাকায় পাওয়া যায় আরেকজন শিক্ষার্থী আসিফ আহমেদের (২২) মরদেহ।
নিখোঁজ অরিত্র হাসান বগুড়ার দক্ষিণ সনসনিয়া গ্রামের আমিনুল ইসলামের ছেলে। নিহত আসিফ আহমেদ বগুড়া সদরের রফিকুল ইসলামের ছেলে এবং সাবাব ঢাকার মিরপুরের বাসিন্দা কে এম আনিছুর রহমানের ছেলে। তাঁরা সবাই শহীদ মো. ফরহাদ হোসেন হলে আবাসিক ছিলেন।
ট্যুরিস্ট পুলিশের কক্সবাজার অঞ্চলের অতিরিক্ত ডিআইজি আপেল মাহমুদ বলেন, “উদ্ধার অভিযানে ফায়ার সার্ভিস, ট্যুরিস্ট পুলিশ, সি-সেফ ও বিচকর্মীরা যৌথভাবে কাজ করছে। উপকূলের বিভিন্ন এলাকায় বার্তা পাঠানো হয়েছে।”
সি-সেফ লাইফগার্ডের সুপারভাইজার ওসমান গনি জানান, মহেশখালী থেকে টেকনাফ পর্যন্ত উপকূলীয় এলাকায় দল ভাগ করে উদ্ধার অভিযান চলছে।
সি-সেফের আঞ্চলিক পরিচালক ইমতিয়াজ আহমেদ বলেন, “হিমছড়ি পয়েন্টে একাধিক গুপ্তখাল থাকায় সেখানে গোসলে নামা ঝুঁকিপূর্ণ। ভেসে যাওয়া শিক্ষার্থীরা এসব খালে আটকা পড়ে থাকতে পারেন।”