ময়মনসিংহের গৌরীপুরে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের গৌরীপুর-শ্যামগঞ্জ সড়কে সরকারি গাছ অবৈধভাবে কেটে বিক্রির অভিযোগে মঙ্গলবার (৮ জুলাই/২৫) গৌরীপুর রেঞ্জ অফিসের বনপ্রহরী মেহেদী হাসান রনিকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে।
বিষয়টি নিশ্চিত করেন ময়মনসিংহের বিভাগীয় বন কর্মকর্তা কাজী মুহাম্মদ নূরুল করিম। তিনি আরও বলেন, এ বিষয়ে আরও তদন্তও করা হবে। বনবিভাগের সহকারী বন কর্মকর্তা মো. সাদেকুল ইসলাম খান জানান, তার বিরুদ্ধে বন আইন ১৯২৭ অনুযায়ী শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেয়া হবে।
জানা যায়, শনিবার,(১২ জুলাই ২০২৫) গৌরীপুর-শ্যামগঞ্জ সড়কের গাভীশিমূল এলাকায় কয়েকজন গাছ কাটতে থাকেন। সন্দেহ হলে সুশাসনের জন্য নাগরিক (সুজন) গৌরীপুর উপজেলার যুগ্ম আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট মো. সাখাওয়াত হোসেন তসলিম ও এলাকাবাসী বাধা দেন। অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে ওইদিন সন্ধ্যায় বিক্রিত ৩টি কাটা গাছ জব্দ করেন সহকারী কমিশনার (ভূমি) সুনন্দা সরকার প্রমা।
গাছ কাটার নিয়োজিত শ্রমিক আব্দুল হামিদ, রানা ও মুরাদ হোসেন জানান, মেহেদি স্যার নিয়ে আসছেন। তাদের বাড়ি উপজেলার ডৌহাখলা ইউনিয়নের কলতাপাড়ায়। তারা মেহেদী স্যারের নির্দেশে গাছ কাটছেন। এ দিকে মেহেদি হাসানের বিরুদ্ধে গৌরীপুর কলতাপাড়া সড়ক, শাহগঞ্জ সড়ক, শ্যামগঞ্জ সড়ক ও বন বিভাগের সঙ্গে দেয়ালঘেঁষে থাকা গাছসহ শতাধিক গাছ কেটে বিক্রির জনশ্রুতি রয়েছে। গাভীশিমূল গ্রামের মৃত আবাল হোসেনের ছেলে আমির উদ্দিন, কসুম উদ্দিনের ছেলে মিজবাহ উদ্দিন, বসির উদ্দিন মুনশীর ছেলে সুরুজ ও নেকবর আলীর ছেলে আবুল হাসিম জানান, বনবিভাগের পোষাক পরিহিত লোকজন এসে গাছ কাটতে দেখেছি। গাছ যারা কাটছে তাদের বাড়ি কলতাপাড়া বলে জানিয়েছে।
এ প্রসঙ্গে গৌরীপুর এসএফএনটিসির ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. লুৎফর রহমান জানান, বনপ্রহরী মেহেদী হাসান রনি অবৈধভাবে ৩টি গাছ কর্তন করে সাড়ে ১৬ হাজার টাকায় বিক্রির বিষয়টি সত্যতা পাওয়া গেছে। এ বিষয়ে এ বিষয়ে বিভাগীয় বন কর্মকর্তার কাছে লিখিত তদন্ত প্রতিবেদন প্রেরণ করা হয়েছে। এ ঘটনা আর কেউ জড়িত নয়। বনপ্রহরী মেহেদী হাসান রনি জানান, তিনি নির্দোষ। স্থানীয় ইউপি মেম্বার শহিদ এ গাছ কেটে বিক্রি করেছে।
শনিবার, ১২ জুলাই ২০২৫
ময়মনসিংহের গৌরীপুরে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের গৌরীপুর-শ্যামগঞ্জ সড়কে সরকারি গাছ অবৈধভাবে কেটে বিক্রির অভিযোগে মঙ্গলবার (৮ জুলাই/২৫) গৌরীপুর রেঞ্জ অফিসের বনপ্রহরী মেহেদী হাসান রনিকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে।
বিষয়টি নিশ্চিত করেন ময়মনসিংহের বিভাগীয় বন কর্মকর্তা কাজী মুহাম্মদ নূরুল করিম। তিনি আরও বলেন, এ বিষয়ে আরও তদন্তও করা হবে। বনবিভাগের সহকারী বন কর্মকর্তা মো. সাদেকুল ইসলাম খান জানান, তার বিরুদ্ধে বন আইন ১৯২৭ অনুযায়ী শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেয়া হবে।
জানা যায়, শনিবার,(১২ জুলাই ২০২৫) গৌরীপুর-শ্যামগঞ্জ সড়কের গাভীশিমূল এলাকায় কয়েকজন গাছ কাটতে থাকেন। সন্দেহ হলে সুশাসনের জন্য নাগরিক (সুজন) গৌরীপুর উপজেলার যুগ্ম আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট মো. সাখাওয়াত হোসেন তসলিম ও এলাকাবাসী বাধা দেন। অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে ওইদিন সন্ধ্যায় বিক্রিত ৩টি কাটা গাছ জব্দ করেন সহকারী কমিশনার (ভূমি) সুনন্দা সরকার প্রমা।
গাছ কাটার নিয়োজিত শ্রমিক আব্দুল হামিদ, রানা ও মুরাদ হোসেন জানান, মেহেদি স্যার নিয়ে আসছেন। তাদের বাড়ি উপজেলার ডৌহাখলা ইউনিয়নের কলতাপাড়ায়। তারা মেহেদী স্যারের নির্দেশে গাছ কাটছেন। এ দিকে মেহেদি হাসানের বিরুদ্ধে গৌরীপুর কলতাপাড়া সড়ক, শাহগঞ্জ সড়ক, শ্যামগঞ্জ সড়ক ও বন বিভাগের সঙ্গে দেয়ালঘেঁষে থাকা গাছসহ শতাধিক গাছ কেটে বিক্রির জনশ্রুতি রয়েছে। গাভীশিমূল গ্রামের মৃত আবাল হোসেনের ছেলে আমির উদ্দিন, কসুম উদ্দিনের ছেলে মিজবাহ উদ্দিন, বসির উদ্দিন মুনশীর ছেলে সুরুজ ও নেকবর আলীর ছেলে আবুল হাসিম জানান, বনবিভাগের পোষাক পরিহিত লোকজন এসে গাছ কাটতে দেখেছি। গাছ যারা কাটছে তাদের বাড়ি কলতাপাড়া বলে জানিয়েছে।
এ প্রসঙ্গে গৌরীপুর এসএফএনটিসির ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. লুৎফর রহমান জানান, বনপ্রহরী মেহেদী হাসান রনি অবৈধভাবে ৩টি গাছ কর্তন করে সাড়ে ১৬ হাজার টাকায় বিক্রির বিষয়টি সত্যতা পাওয়া গেছে। এ বিষয়ে এ বিষয়ে বিভাগীয় বন কর্মকর্তার কাছে লিখিত তদন্ত প্রতিবেদন প্রেরণ করা হয়েছে। এ ঘটনা আর কেউ জড়িত নয়। বনপ্রহরী মেহেদী হাসান রনি জানান, তিনি নির্দোষ। স্থানীয় ইউপি মেম্বার শহিদ এ গাছ কেটে বিক্রি করেছে।