মাদক, সামাজিক অবক্ষয়, শিক্ষা ও সাংস্কৃতিক আগ্রাসনরোধে সুশীল, রাজনীীতবিদ, ইমাম, সাংবাদিক, শিক্ষকসহ পেশাজীবিদের অংশ গ্রহনে ঝিনাইদহ কালীগঞ্জে এক গোল টেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল শুক্রবার সকাল ১০ টায় কালীগঞ্জ পৌরসভার অডিটরিয়ামে বাংলাদেশ জাতীয়পার্টি (বিজেপি) এর আয়োজনে যুবসংহতির কেন্দ্রিয় কমিটির আহবায়ক ঝিনাইদহ - ৪ আসনের বিজেপি’র সম্ভাব্য প্রার্থী হারুন রশিদের সভাপতিত্বে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। গোলটেবিল বৈঠকে ইমাম, সুশীল সমাজের প্রতিনিধি, সাংবাদিক নেতা ও বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতৃবৃন্দ বক্তৃতা করেন। এ সময় বক্তারা বলেন, সমাজের যত ধরনের অপরাধমূলক কর্মকান্ড ঘটে তার বেশিরভাগই মাদককে ঘিরে ঘটে থাকে। একটি পরিবারে কেউ মাদকাসক্ত হয়ে পড়লে ওই পরিবারটাই ধবংস হয়ে যায়। ফলে পরিবারের অভিভাবকদেরও তাদের সন্তানদের চলাফেরা, আচার, আচারনের দিকে খেয়াল রাখতে হবে।
এছাড়াও সন্তানের বন্ধু, বান্ধবদের ধরন সম্পর্কে খোঁজ নিতে হবে। সরকারের পৃষ্টপোষকতায় খেলার মাঠগুলোকে প্রাণ ফেরাতে হবে। বক্তারা আরও বলেন, সবার আগে জনপ্রতিনিধি, রাজনৈতিক দলের নেতা, প্রশাসনসহ সমাজের সচেতন মানুষদেরকে অগ্রনী ভূমিকা পালন করতে হবে। কেননা শস্যের মধ্যে ভূত থাকলে সফলতা আসবে না। আর তখন যুবসমাজ মাদকাসক্ত হয়ে সমাজ তথা দেশ খাদে পড়বে। আর এরই সঙ্গে শেষ হয়ে যাবে আমাদের আগামীর বাংলাদেশ।
সব শেষে বাংলাদেশ জাতীয় পার্টির যুবসংগঠনের কেন্দ্রিয় কমিটির আহবায়ক হারুন অর রশিদ উপস্থিত সকলকে তার পার্টির মহাসচিব বারিষ্টার আন্দালিব রহমান পার্থের পক্ষ থেকে ধন্যবাদ জানান।
শনিবার, ১২ জুলাই ২০২৫
মাদক, সামাজিক অবক্ষয়, শিক্ষা ও সাংস্কৃতিক আগ্রাসনরোধে সুশীল, রাজনীীতবিদ, ইমাম, সাংবাদিক, শিক্ষকসহ পেশাজীবিদের অংশ গ্রহনে ঝিনাইদহ কালীগঞ্জে এক গোল টেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল শুক্রবার সকাল ১০ টায় কালীগঞ্জ পৌরসভার অডিটরিয়ামে বাংলাদেশ জাতীয়পার্টি (বিজেপি) এর আয়োজনে যুবসংহতির কেন্দ্রিয় কমিটির আহবায়ক ঝিনাইদহ - ৪ আসনের বিজেপি’র সম্ভাব্য প্রার্থী হারুন রশিদের সভাপতিত্বে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। গোলটেবিল বৈঠকে ইমাম, সুশীল সমাজের প্রতিনিধি, সাংবাদিক নেতা ও বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতৃবৃন্দ বক্তৃতা করেন। এ সময় বক্তারা বলেন, সমাজের যত ধরনের অপরাধমূলক কর্মকান্ড ঘটে তার বেশিরভাগই মাদককে ঘিরে ঘটে থাকে। একটি পরিবারে কেউ মাদকাসক্ত হয়ে পড়লে ওই পরিবারটাই ধবংস হয়ে যায়। ফলে পরিবারের অভিভাবকদেরও তাদের সন্তানদের চলাফেরা, আচার, আচারনের দিকে খেয়াল রাখতে হবে।
এছাড়াও সন্তানের বন্ধু, বান্ধবদের ধরন সম্পর্কে খোঁজ নিতে হবে। সরকারের পৃষ্টপোষকতায় খেলার মাঠগুলোকে প্রাণ ফেরাতে হবে। বক্তারা আরও বলেন, সবার আগে জনপ্রতিনিধি, রাজনৈতিক দলের নেতা, প্রশাসনসহ সমাজের সচেতন মানুষদেরকে অগ্রনী ভূমিকা পালন করতে হবে। কেননা শস্যের মধ্যে ভূত থাকলে সফলতা আসবে না। আর তখন যুবসমাজ মাদকাসক্ত হয়ে সমাজ তথা দেশ খাদে পড়বে। আর এরই সঙ্গে শেষ হয়ে যাবে আমাদের আগামীর বাংলাদেশ।
সব শেষে বাংলাদেশ জাতীয় পার্টির যুবসংগঠনের কেন্দ্রিয় কমিটির আহবায়ক হারুন অর রশিদ উপস্থিত সকলকে তার পার্টির মহাসচিব বারিষ্টার আন্দালিব রহমান পার্থের পক্ষ থেকে ধন্যবাদ জানান।