দশমিনা (পটুয়াখালী) : উপজেলায় কৃষকরা পলিনেট ব্যবহার করে সবজি উৎপাদন করছেন -সংবাদ
পটুয়াখালীর দশমিনা উপজেলার ৭টি ইউনিয়নে বিষমুক্ত সবজি উৎপাদনে পলিনেট ব্যবহার বাড়ছে। কৃষকরা ফসল উৎপাদন ও ক্ষতির হাত থেকে রক্ষা পেতে এই আধুনিক পদ্ধতি ব্যবহার করছে।
জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাবের কারণে অত্র উপজেলায় ফসল উৎপাদন ও কৃষকদের জীবন এবং জীবিকায় উৎপাদনমুখী চিন্তা প্রভাবিত করেছে। বর্ষা মৌসুমে জলাবদ্ধতার কারণে জমিতে সবজি ফসল উৎপাদন করা সম্ভব হয় না।
ফলে উঁচু কৃষি জমি এবং জলাবদ্ধ জমির ওপর পলিনেট ব্যবহার করে ঝিঙ্গা, শসা, করলা, লাউসহ বিভিন্ন ধরনের বিষমুক্ত সবজি উৎপাদন করা হচ্ছে। সবজি উৎপাদনে পলিনেট ব্যবহার করায় কৃষক ও কৃষিতে বৈপ্লবিক পরিবর্তনের ছোঁয়া লেগেছে।
উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের পরামর্শে উপজেলার ৭টি ইউনিয়নের ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষক-কৃষাণী পলিনেট ব্যবহার করে সবজি উৎপাদন করছে।
জলবায়ুর বিরূপ প্রভাবের কারণে সবজি উৎপাদনে রোগবালাইয়ের আক্রমণ, কীটপতঙ্গের প্রতিরোধসহ নানাবিধ সুবিধার জন্য কৃষকরা পলিনেট ব্যবহার করছে। উপজেলার বাঁশবাড়িয়া ইউনিয়নের গছানী, দশমিনা সদর ইউনিয়নের লক্ষীপুর, রণগোপালদী ইউনিয়নের আউলিয়াপুর, বহরমপুর ইউনিয়নের দক্ষিণ বহরমপুর, বেতাগী-সানকিপুর ইউনিয়নের বড়গোপালদী, আলীপুরা ইউনিয়নের খলিমাখালী গ্রামের সবজি চাষিরা পলিনেট ব্যবহার করে সবজি উৎপাদন করছে। উপজেলায় পলিনেট ব্যবহার করে কৃষকরা বারমাস বিষমুক্ত বিভিন্ন ধরনের সবজি উৎপাদন করতে পারছে। প্রবল বর্ষন, জলাবদ্ধতা, তীব্র তাপদাহ, কীটপতঙ্গ ও ভাইরাসজনিত রোগ থেকে সবজি ফসল রক্ষার জন্য পলিনেট ব্যবহারে কৃষিতে পরিবর্তনের ছোঁয়া লেগেছে।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ মো.জাফর আহমেদ দৈনিক সংবাদ প্রতিনিধিকে বলেন, সবজি ফসল উৎপাদনে আধুনিক প্রযুক্তির সঙ্গে কৃষিতে পরিবর্তন এসেছে। পলিনেট ব্যবহার করে উপজেলার ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষক-কৃষাণীরা সারা বছর সবজি চাষ করতে পারবে।
দশমিনা (পটুয়াখালী) : উপজেলায় কৃষকরা পলিনেট ব্যবহার করে সবজি উৎপাদন করছেন -সংবাদ
রোববার, ১৩ জুলাই ২০২৫
পটুয়াখালীর দশমিনা উপজেলার ৭টি ইউনিয়নে বিষমুক্ত সবজি উৎপাদনে পলিনেট ব্যবহার বাড়ছে। কৃষকরা ফসল উৎপাদন ও ক্ষতির হাত থেকে রক্ষা পেতে এই আধুনিক পদ্ধতি ব্যবহার করছে।
জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাবের কারণে অত্র উপজেলায় ফসল উৎপাদন ও কৃষকদের জীবন এবং জীবিকায় উৎপাদনমুখী চিন্তা প্রভাবিত করেছে। বর্ষা মৌসুমে জলাবদ্ধতার কারণে জমিতে সবজি ফসল উৎপাদন করা সম্ভব হয় না।
ফলে উঁচু কৃষি জমি এবং জলাবদ্ধ জমির ওপর পলিনেট ব্যবহার করে ঝিঙ্গা, শসা, করলা, লাউসহ বিভিন্ন ধরনের বিষমুক্ত সবজি উৎপাদন করা হচ্ছে। সবজি উৎপাদনে পলিনেট ব্যবহার করায় কৃষক ও কৃষিতে বৈপ্লবিক পরিবর্তনের ছোঁয়া লেগেছে।
উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের পরামর্শে উপজেলার ৭টি ইউনিয়নের ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষক-কৃষাণী পলিনেট ব্যবহার করে সবজি উৎপাদন করছে।
জলবায়ুর বিরূপ প্রভাবের কারণে সবজি উৎপাদনে রোগবালাইয়ের আক্রমণ, কীটপতঙ্গের প্রতিরোধসহ নানাবিধ সুবিধার জন্য কৃষকরা পলিনেট ব্যবহার করছে। উপজেলার বাঁশবাড়িয়া ইউনিয়নের গছানী, দশমিনা সদর ইউনিয়নের লক্ষীপুর, রণগোপালদী ইউনিয়নের আউলিয়াপুর, বহরমপুর ইউনিয়নের দক্ষিণ বহরমপুর, বেতাগী-সানকিপুর ইউনিয়নের বড়গোপালদী, আলীপুরা ইউনিয়নের খলিমাখালী গ্রামের সবজি চাষিরা পলিনেট ব্যবহার করে সবজি উৎপাদন করছে। উপজেলায় পলিনেট ব্যবহার করে কৃষকরা বারমাস বিষমুক্ত বিভিন্ন ধরনের সবজি উৎপাদন করতে পারছে। প্রবল বর্ষন, জলাবদ্ধতা, তীব্র তাপদাহ, কীটপতঙ্গ ও ভাইরাসজনিত রোগ থেকে সবজি ফসল রক্ষার জন্য পলিনেট ব্যবহারে কৃষিতে পরিবর্তনের ছোঁয়া লেগেছে।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ মো.জাফর আহমেদ দৈনিক সংবাদ প্রতিনিধিকে বলেন, সবজি ফসল উৎপাদনে আধুনিক প্রযুক্তির সঙ্গে কৃষিতে পরিবর্তন এসেছে। পলিনেট ব্যবহার করে উপজেলার ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষক-কৃষাণীরা সারা বছর সবজি চাষ করতে পারবে।