পূর্ব সুন্দরবনের শরণখোলা রেঞ্জ অফিসসংলগ্ন এলাকায় হঠাৎ বাঘের আনাগোনা বেড়েছে। এক সপ্তাহের ব্যবধানে দুইবার বাঘ অফিসসংলগ্ন এলাকার হরিণ ও সুকরকে তাড়া করে এতে বন রক্ষীদের মধ্যে কিছুটা আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। গত ৫ জুলাই ও ১৩ জুলাই দুটি বাঘ হরিণ তাড়া করে অফিসের সামনে চলে আসে পরে রেঞ্জ কর্মকর্তার কার্যালয় থেকে বনরক্ষীরা ফাঁকা গুলি ছুড়লে বাঘ বনে চলে যায়।
বন বিভাগ সূত্রে জানা যায়, সুন্দরবনে বাঘের সংখ্যা বৃদ্ধি পাওয়ায় ভোলা নদী সাঁতার কেটে রেঞ্জসংলগ্ন এলাকার বনে চলে আসে। বন রক্ষীরা আরও জানায় রেঞ্জসংলগ্ন এলাকায় দীর্ঘদিন ধরে বেশ কয়েকটি হরিণ ও শুকরের অবস্থান করায় তাদের টার্গেট করে বাঘ। গত এক সপ্তাহে দুবার হরিণও শুকর ধরার জন্য বাঘ তাদের তাড়া করে অফিসসংলগ্ন এলাকায় নিয়ে যায়। এ সময় রেঞ্জ অফিসে থাকা বন রক্ষীরা আতঙ্কিত হয়ে পড়ে। পরে ফাঁকা গুলি ছুড়লে বাঘ বনের মধ্যে চলে যায়।
এ ব্যাপারে শরণখোলা রেঞ্জ কর্মকর্তা এসিএফ রানা দেব বলেন, ভোলা নদীর নাব্যতা কমে যাওয়ায় বাঘ এই নদী সাঁতার কেটে রেঞ্জসংলগ্ন বলে চলে আসে। এ এলাকায় হরিণ থাকায় তাদেরকে ধরার জন্য বাঘ প্রায়ই চলে আসে।
সুন্দরবন পূর্ব বিভাগের বিভাগীয় বন কর্মকর্তা রেজাউল করিম চৌধুরী বলেন, সুন্দরবনের বাঘের সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে তাই বন থেকে বাঘ নদী সাঁতার কেটে বিভিন্ন এলাকায় চলে যায়।
তারই অংশ হিসেবে শরণখোলার রেঞ্জসংলগ্ন এলাকায় চলে এসেছে। তবে এতে আতঙ্কিত হবার কিছু নেই।
রোববার, ১৩ জুলাই ২০২৫
পূর্ব সুন্দরবনের শরণখোলা রেঞ্জ অফিসসংলগ্ন এলাকায় হঠাৎ বাঘের আনাগোনা বেড়েছে। এক সপ্তাহের ব্যবধানে দুইবার বাঘ অফিসসংলগ্ন এলাকার হরিণ ও সুকরকে তাড়া করে এতে বন রক্ষীদের মধ্যে কিছুটা আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। গত ৫ জুলাই ও ১৩ জুলাই দুটি বাঘ হরিণ তাড়া করে অফিসের সামনে চলে আসে পরে রেঞ্জ কর্মকর্তার কার্যালয় থেকে বনরক্ষীরা ফাঁকা গুলি ছুড়লে বাঘ বনে চলে যায়।
বন বিভাগ সূত্রে জানা যায়, সুন্দরবনে বাঘের সংখ্যা বৃদ্ধি পাওয়ায় ভোলা নদী সাঁতার কেটে রেঞ্জসংলগ্ন এলাকার বনে চলে আসে। বন রক্ষীরা আরও জানায় রেঞ্জসংলগ্ন এলাকায় দীর্ঘদিন ধরে বেশ কয়েকটি হরিণ ও শুকরের অবস্থান করায় তাদের টার্গেট করে বাঘ। গত এক সপ্তাহে দুবার হরিণও শুকর ধরার জন্য বাঘ তাদের তাড়া করে অফিসসংলগ্ন এলাকায় নিয়ে যায়। এ সময় রেঞ্জ অফিসে থাকা বন রক্ষীরা আতঙ্কিত হয়ে পড়ে। পরে ফাঁকা গুলি ছুড়লে বাঘ বনের মধ্যে চলে যায়।
এ ব্যাপারে শরণখোলা রেঞ্জ কর্মকর্তা এসিএফ রানা দেব বলেন, ভোলা নদীর নাব্যতা কমে যাওয়ায় বাঘ এই নদী সাঁতার কেটে রেঞ্জসংলগ্ন বলে চলে আসে। এ এলাকায় হরিণ থাকায় তাদেরকে ধরার জন্য বাঘ প্রায়ই চলে আসে।
সুন্দরবন পূর্ব বিভাগের বিভাগীয় বন কর্মকর্তা রেজাউল করিম চৌধুরী বলেন, সুন্দরবনের বাঘের সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে তাই বন থেকে বাঘ নদী সাঁতার কেটে বিভিন্ন এলাকায় চলে যায়।
তারই অংশ হিসেবে শরণখোলার রেঞ্জসংলগ্ন এলাকায় চলে এসেছে। তবে এতে আতঙ্কিত হবার কিছু নেই।