শ্রীমঙ্গলে বাংলাদেশ চা বোর্ডের ভ্রাম্যমাণ আদালত ভেজাল চা পাতা বিরোধী দুই দিনের অভিযানে বিপুল পরিমাণ ভারতীয় অবৈধ চা পাতা জব্দ, বিপুল পরিমাণ জরিমানা আদায় ও ভোক্তা অধিকার লঙ্ঘন ও অননুমোদিতভাবে মিনি চা কারখানা সিলগালা ও জরিমানাসহ এক ব্যবসায়ী এক মাসের কারাদণ্ড প্রদান করেছে।
গত ১০ জুলাই বাংলাদেশ চা বোর্ডের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও উপসচিব সাবিনা ইয়াসমিনের নেতৃত্বে শ্রীমঙ্গল উপজেলায় ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করা হয়। এ ছাড়া গত ৮ জুলাই শ্রীমঙ্গল উপজেলা শহরের বিভিন্ন এলাকায় চা পাতা প্রতিষ্ঠানে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান পরিচালিত হয়।
বাংলাদেশ চা বোর্ডের সহকারী পরিচালক (বাণিজ্য) মো. আব্দুল্লাহ আল বোরহান গণমাধ্যম কর্মীদের বলেন, এই অভিযান পরিচালনাকালে শ্রীমঙ্গল শহরস্থ হবিগঞ্জ রোডে স্থাপিত গ্রীন লিফটি ফ্যাক্টরি নামীয় একটি চা কারখানা পরিদর্শনকালে দেখা যায় যে, কারখানাটি চা বোর্ডের নিবন্ধন ব্যতিরেকে গ্রিনটি উৎপাদন করছে। চা বোর্ডের অনুমোদন ছাড়া গ্রিনটি উৎপাদের অপরাধে বর্ণিত কারখানাটি সিলগালা করা হয় ও ৫০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড প্রদান করা হয়।
শহরের স্টেশন রোড এলাকায় সোনার বাংলা রোডে অবস্থিত মেসার্স গাছপীর এন্টারপ্রাইজ এন্ডটি হাউস নামীয় অন্য একটি প্রতিষ্ঠানে অভিযান পরিচালনা করে শাহীবাগ আবাসিক এলাকায় তাদের সংরক্ষিত ৭৫ বস্তা ভারতীয় সিডি চা (প্রতি বস্তা ৭০কেজি) ৫২৫০ কেজি জব্দ করা হয়। এ অপরাধে ভ্রাম্যমান আদালত জুবেল মিয়া নামক ব্যবসায়ীকে এক মাসের কারাদণ্ড প্রদান করে।
চা বোর্ডের এ ভ্রাম্যমান আদালতের অভিযানে উপস্থিত ছিলেন বিটিআরআই পরিচালক ড. ইসমাইল হোসেন, চা বোর্ডের সহকারী পরিচালক (বাণিজ্য) মো আব্দুল্লাহ আল বোরহান, বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা সেলিনা আক্তার, শ্রীমঙ্গল থানার সহকারী উপ-পরিদর্শক নাজমূল প্রমুখ। গত ৮ জুলাই বিভিন্ন ধরনের অবৈধ ভারতীয় চা মজুদ ও বিক্রয়ের কারণে শ্রীমঙ্গল শহরের টুম্পাটি হাউস-এর ৮,৬৯,০০০ টাকার অবৈধ চা জব্দ ও ৫০,০০০ টাকা জরিমানা করা হয়। স্টেশন রোডসংলগ্ন পদ্মাটি সাপ্লাই-এর ৬২,৭২০ টাকার অবৈধ প্যাকেট জাত চা ও ২০,০০০ টাকা জরিমানা এবং গ্রীণ লিফটি -এর ৫৩,০০০ টাকার চায়ের অবৈধ প্যাকেট ও ৩,৫২০ টাকার চা এবং একটি প্যাকেজিং মেশিন জব্দ ও ২০,০০০ টাকা জরিমানা করা হয়।
রোববার, ১৩ জুলাই ২০২৫
শ্রীমঙ্গলে বাংলাদেশ চা বোর্ডের ভ্রাম্যমাণ আদালত ভেজাল চা পাতা বিরোধী দুই দিনের অভিযানে বিপুল পরিমাণ ভারতীয় অবৈধ চা পাতা জব্দ, বিপুল পরিমাণ জরিমানা আদায় ও ভোক্তা অধিকার লঙ্ঘন ও অননুমোদিতভাবে মিনি চা কারখানা সিলগালা ও জরিমানাসহ এক ব্যবসায়ী এক মাসের কারাদণ্ড প্রদান করেছে।
গত ১০ জুলাই বাংলাদেশ চা বোর্ডের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও উপসচিব সাবিনা ইয়াসমিনের নেতৃত্বে শ্রীমঙ্গল উপজেলায় ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করা হয়। এ ছাড়া গত ৮ জুলাই শ্রীমঙ্গল উপজেলা শহরের বিভিন্ন এলাকায় চা পাতা প্রতিষ্ঠানে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান পরিচালিত হয়।
বাংলাদেশ চা বোর্ডের সহকারী পরিচালক (বাণিজ্য) মো. আব্দুল্লাহ আল বোরহান গণমাধ্যম কর্মীদের বলেন, এই অভিযান পরিচালনাকালে শ্রীমঙ্গল শহরস্থ হবিগঞ্জ রোডে স্থাপিত গ্রীন লিফটি ফ্যাক্টরি নামীয় একটি চা কারখানা পরিদর্শনকালে দেখা যায় যে, কারখানাটি চা বোর্ডের নিবন্ধন ব্যতিরেকে গ্রিনটি উৎপাদন করছে। চা বোর্ডের অনুমোদন ছাড়া গ্রিনটি উৎপাদের অপরাধে বর্ণিত কারখানাটি সিলগালা করা হয় ও ৫০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড প্রদান করা হয়।
শহরের স্টেশন রোড এলাকায় সোনার বাংলা রোডে অবস্থিত মেসার্স গাছপীর এন্টারপ্রাইজ এন্ডটি হাউস নামীয় অন্য একটি প্রতিষ্ঠানে অভিযান পরিচালনা করে শাহীবাগ আবাসিক এলাকায় তাদের সংরক্ষিত ৭৫ বস্তা ভারতীয় সিডি চা (প্রতি বস্তা ৭০কেজি) ৫২৫০ কেজি জব্দ করা হয়। এ অপরাধে ভ্রাম্যমান আদালত জুবেল মিয়া নামক ব্যবসায়ীকে এক মাসের কারাদণ্ড প্রদান করে।
চা বোর্ডের এ ভ্রাম্যমান আদালতের অভিযানে উপস্থিত ছিলেন বিটিআরআই পরিচালক ড. ইসমাইল হোসেন, চা বোর্ডের সহকারী পরিচালক (বাণিজ্য) মো আব্দুল্লাহ আল বোরহান, বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা সেলিনা আক্তার, শ্রীমঙ্গল থানার সহকারী উপ-পরিদর্শক নাজমূল প্রমুখ। গত ৮ জুলাই বিভিন্ন ধরনের অবৈধ ভারতীয় চা মজুদ ও বিক্রয়ের কারণে শ্রীমঙ্গল শহরের টুম্পাটি হাউস-এর ৮,৬৯,০০০ টাকার অবৈধ চা জব্দ ও ৫০,০০০ টাকা জরিমানা করা হয়। স্টেশন রোডসংলগ্ন পদ্মাটি সাপ্লাই-এর ৬২,৭২০ টাকার অবৈধ প্যাকেট জাত চা ও ২০,০০০ টাকা জরিমানা এবং গ্রীণ লিফটি -এর ৫৩,০০০ টাকার চায়ের অবৈধ প্যাকেট ও ৩,৫২০ টাকার চা এবং একটি প্যাকেজিং মেশিন জব্দ ও ২০,০০০ টাকা জরিমানা করা হয়।