সুন্দরগঞ্জের বেলকা ইউনিয়নে পারিবারিক বিরোধের জের ধরে ভাতিজা সাইফুল ইসলামের ছুরিকাঘাতে চাচা জিয়ারুল ইসলাম খুন হয়েছেন। ঘটনাটি ঘটেছে গত শুক্রবার দিবাগত রাতে নিজ বাড়িতে। এ ঘটনায় জিয়ারুলের স্ত্রী ও ছেলে গুরুতর আহত অবস্থায় রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। জিয়ারুল বেলকা ইউনিয়নের তালুক বেলকা মাঝ বাড়ি গ্রামের জাফর আলীর ছেলে।
পুলিশ ও পরিবার সূত্রে জানা গেছে, ঘটনার দিন বাড়ির গাছের আম পাড়াকে কেন্দ্র কওে নিহতের বড় ভাই ইব্রাহিম আলী তার মা নছিরন বেওয়াকে গালমন্দ করেন। এ নিয়ে নিহত জিয়ারুল ইসলামের সঙ্গে বড়ভাই ইব্রাহিম আলীর বাকবিতন্ডা হয়। রাতে ইব্রাহিম আলীর ছেলে সাইফুল ইসলাম বাড়িতে এসে বিষয়টি জানতে পেয়ে বাবার অপমানের প্রতিশোধ নিতে চাচা জিয়ারুল ইসলামকে এলা পাতাড়ি ছুরিকাঘাত করে। এ সময় জিয়ারুলকে বাঁচাতে স্ত্রী আছমা বেগম এবং ছেলে ইসমাইল হোসেন এগিয়ে গেলে তাদের ও ছুরিকাঘাত করে সাইফুল পালিয়ে যায়। ঘটনা স্থলে ইজিয়ারুলের মৃত্যু হয়। স্থানীয়রা গুরুতর আহত স্ত্রী ও ছেলেকে উদ্ধার করে প্রথমে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও পওে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করায়।
এদিকে খবর পেয়ে পুলিশ রাতে ঘটনা স্থলে উপস্থিত হয়ে লাশের সুরুত হাল রিপোর্ট করেন এবং ময়নাতদন্তের জন্য থানায় নিয়ে আসেন।
থানার ওসি মো.আব্দুল হাকিম আজাদ বলেন, শনিবার লাশের ময়নাতদন্ত শেষে পরিবারের নিকট হস্তান্তর করা হয়েছে।
রোববার, ১৩ জুলাই ২০২৫
সুন্দরগঞ্জের বেলকা ইউনিয়নে পারিবারিক বিরোধের জের ধরে ভাতিজা সাইফুল ইসলামের ছুরিকাঘাতে চাচা জিয়ারুল ইসলাম খুন হয়েছেন। ঘটনাটি ঘটেছে গত শুক্রবার দিবাগত রাতে নিজ বাড়িতে। এ ঘটনায় জিয়ারুলের স্ত্রী ও ছেলে গুরুতর আহত অবস্থায় রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। জিয়ারুল বেলকা ইউনিয়নের তালুক বেলকা মাঝ বাড়ি গ্রামের জাফর আলীর ছেলে।
পুলিশ ও পরিবার সূত্রে জানা গেছে, ঘটনার দিন বাড়ির গাছের আম পাড়াকে কেন্দ্র কওে নিহতের বড় ভাই ইব্রাহিম আলী তার মা নছিরন বেওয়াকে গালমন্দ করেন। এ নিয়ে নিহত জিয়ারুল ইসলামের সঙ্গে বড়ভাই ইব্রাহিম আলীর বাকবিতন্ডা হয়। রাতে ইব্রাহিম আলীর ছেলে সাইফুল ইসলাম বাড়িতে এসে বিষয়টি জানতে পেয়ে বাবার অপমানের প্রতিশোধ নিতে চাচা জিয়ারুল ইসলামকে এলা পাতাড়ি ছুরিকাঘাত করে। এ সময় জিয়ারুলকে বাঁচাতে স্ত্রী আছমা বেগম এবং ছেলে ইসমাইল হোসেন এগিয়ে গেলে তাদের ও ছুরিকাঘাত করে সাইফুল পালিয়ে যায়। ঘটনা স্থলে ইজিয়ারুলের মৃত্যু হয়। স্থানীয়রা গুরুতর আহত স্ত্রী ও ছেলেকে উদ্ধার করে প্রথমে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও পওে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করায়।
এদিকে খবর পেয়ে পুলিশ রাতে ঘটনা স্থলে উপস্থিত হয়ে লাশের সুরুত হাল রিপোর্ট করেন এবং ময়নাতদন্তের জন্য থানায় নিয়ে আসেন।
থানার ওসি মো.আব্দুল হাকিম আজাদ বলেন, শনিবার লাশের ময়নাতদন্ত শেষে পরিবারের নিকট হস্তান্তর করা হয়েছে।