দুই বছরের প্রেমের পর অবশেষে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হলেন রাজশাহীর মেয়ে মোসা. চামেলী খাতুন ও চট্টগ্রামের ছেলে মো. আব্দুর রহমান নামের দুই শারীরিক প্রতিবন্ধী।
গত শুক্রবার বাদ যোহর নগরীর ছোট বনগ্রাম এলাকায় জাকজমক আয়োজনে দুই শারীরিক প্রতিবন্ধীর বিবাহের কাজ সম্পন্ন হয়।
স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিদের নিয়ে নিজ খরচে বিয়ের আয়োজন করেন, ওই এলাকার অটোরিকশা গ্যারেজ মালিক মো. শফিকুল ইসলাম।
গত বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় তাদের গায়ে হলুদের আয়োজন করা হয়। শুক্রবার বাদ যোহর কালমা রেজিস্ট্রি করে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হয় তারা। বিয়েতে ৮০ (আশি) হাজার টাকা দেনমোহর ধার্য করা হয়- যার মধ্যে ২ (দুই) হাজার টাকা নগদ পরিশোধ করেন মো. আব্দুর রহমান।
চামেলী খাতুন রাজশাহীর পবা থানার মাধইপাড়া এলাকার মো. করিম উদ্দিনের মেয়ে। মো. আব্দুর রহমান চট্টগ্রামের ছেলে। তিনি নিজেকে এতিম দাবি করেন।
জানা যায়, গত দুই বছর যাবত সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে পরিচয় হয় চামেলী ও আব্দুর রহমানের। এরপর শুরু হয় প্রেম ভালোবাসা।
পরবর্তীতে গত ২ মাস পূর্বে মো. আব্দুর রহমান চট্টগ্রাম থেকে প্রেমিকার খোঁজে খালি হাতে চলে আসে রাজশাহীতে। তারপর নগরীর ছোটবনগ্রাম এলাকায় চামেলীর বাসার পাশে এদিক-ওদিক ঘোরাফেরা করতে থাকে মো. আব্দুর রহমান। সে সময় পরিচয় হয় ওই এলাকার অটোরিকশা গ্যারেজ মালিক মো. শফিকুল ইসলামের সঙ্গে।
তারপর শফিকুলের কাছে তার প্রেম ভালোবাসার কথা খুলে বলেন মো. আব্দুর রহমান। আব্দুর রহমানের কথা শুনে অবশেষে নিজ গ্যারেজেই কাজ দেন মো. শফিকুল ইসলাম।
গ্যারেজে থাকা অবস্থায় চামেলী খাতুন ও মো. আব্দুর রহমানের প্রেমের সম্পর্ক আরও গভীর হয়। একপর্যায়ে তাদের প্রেম ভালোবাসার কথা এলাকায় জানাজানি হলে দুজনকে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ করে দেন এলাকাবাসী।
রোববার, ১৩ জুলাই ২০২৫
দুই বছরের প্রেমের পর অবশেষে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হলেন রাজশাহীর মেয়ে মোসা. চামেলী খাতুন ও চট্টগ্রামের ছেলে মো. আব্দুর রহমান নামের দুই শারীরিক প্রতিবন্ধী।
গত শুক্রবার বাদ যোহর নগরীর ছোট বনগ্রাম এলাকায় জাকজমক আয়োজনে দুই শারীরিক প্রতিবন্ধীর বিবাহের কাজ সম্পন্ন হয়।
স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিদের নিয়ে নিজ খরচে বিয়ের আয়োজন করেন, ওই এলাকার অটোরিকশা গ্যারেজ মালিক মো. শফিকুল ইসলাম।
গত বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় তাদের গায়ে হলুদের আয়োজন করা হয়। শুক্রবার বাদ যোহর কালমা রেজিস্ট্রি করে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হয় তারা। বিয়েতে ৮০ (আশি) হাজার টাকা দেনমোহর ধার্য করা হয়- যার মধ্যে ২ (দুই) হাজার টাকা নগদ পরিশোধ করেন মো. আব্দুর রহমান।
চামেলী খাতুন রাজশাহীর পবা থানার মাধইপাড়া এলাকার মো. করিম উদ্দিনের মেয়ে। মো. আব্দুর রহমান চট্টগ্রামের ছেলে। তিনি নিজেকে এতিম দাবি করেন।
জানা যায়, গত দুই বছর যাবত সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে পরিচয় হয় চামেলী ও আব্দুর রহমানের। এরপর শুরু হয় প্রেম ভালোবাসা।
পরবর্তীতে গত ২ মাস পূর্বে মো. আব্দুর রহমান চট্টগ্রাম থেকে প্রেমিকার খোঁজে খালি হাতে চলে আসে রাজশাহীতে। তারপর নগরীর ছোটবনগ্রাম এলাকায় চামেলীর বাসার পাশে এদিক-ওদিক ঘোরাফেরা করতে থাকে মো. আব্দুর রহমান। সে সময় পরিচয় হয় ওই এলাকার অটোরিকশা গ্যারেজ মালিক মো. শফিকুল ইসলামের সঙ্গে।
তারপর শফিকুলের কাছে তার প্রেম ভালোবাসার কথা খুলে বলেন মো. আব্দুর রহমান। আব্দুর রহমানের কথা শুনে অবশেষে নিজ গ্যারেজেই কাজ দেন মো. শফিকুল ইসলাম।
গ্যারেজে থাকা অবস্থায় চামেলী খাতুন ও মো. আব্দুর রহমানের প্রেমের সম্পর্ক আরও গভীর হয়। একপর্যায়ে তাদের প্রেম ভালোবাসার কথা এলাকায় জানাজানি হলে দুজনকে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ করে দেন এলাকাবাসী।