চোরে না শুনে ধর্মের কাহিনী। তাদের কাছ থেকে মসজিদ-মন্দির কিছুই বাদ যায় না। বাসা-বাড়ি, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান চুরি করতে করতে শেষ পর্যন্ত আল্লাহর ঘর মসজিদে গিয়েও চুরি করছে চোরের দল। গতকাল রবিবার হবিগঞ্জ শহরের কোর্ট মসজিদে যোহরের নামাজ পড়তে যান হবিগঞ্জ সদর উপজেলার ফান্দ্রাইল গ্রামের বাসিন্দা আজমিরীগঞ্জ উপজেলার সাবেক পরিবার পরিকল্পনা অফিসার আব্দাল চৌধুরী। তিনি মসজিদে অযু শেষে ভেতরে যান এবং সাথে থাকা মূল্যবান জিনিসপত্র মসজিদের ভেতরে একটি স্থানে রাখেন। জামাত পড়ার সময় এক চোর সরাসরি মসজিদে প্রবেশ করে আব্দাল চৌধুরীর ৫ লিটার তেলের বোতল ও মূল্যবান জিনিস এবং তার চাকরির মূল সার্ভিস বই ইএলসিপি, ছুটির হিসাব বিবরণী, ফ্রিক্সেশন ফরমের মূলকপি নিয়ে যায়। যা সিসিটিভি ফুটেজে স্পট দেখা যায়। এ বিষয়ে তিনি সদর থানায় একটি সাধারণ ডায়েরী করেন। যার নং-৯০৩। প্রসঙ্গত, ইতোপূর্বেও একই কায়দায় চোরের দল কোর্ট মসজিদ থেকে জুতা ও মসুল্লিদের মালামাল নিয়ে যায়। জানা গেছে, কোর্ট মসজিদের আশেপাশেই চোরের সিন্ডিকেট আছে। যারা প্রায়ই উৎপেতে থাকে এবং মসজিদের ভেতর থেকে মূল্যবান জিনিসপত্র ও বারান্দা থেকে জুতা ও মোটর সাইকেল নিয়ে যায়। ইতোপুর্বে এক চোর জুতাসহ পুলিশের হাতে আটক হয়। এ ঘটনার পর থেকে মুসল্লিদের মাঝে আতংক দেখা দিয়েছে। এ ব্যপারে হবিগঞ্জ সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসি একে এম শাহীন জানান, আব্দাল চৌধুরী নামে এক ব্যক্তি থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করেছেন পুলিশ বিষয়টি নিয়ে কাজ করছে।
সোমবার, ১৪ জুলাই ২০২৫
চোরে না শুনে ধর্মের কাহিনী। তাদের কাছ থেকে মসজিদ-মন্দির কিছুই বাদ যায় না। বাসা-বাড়ি, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান চুরি করতে করতে শেষ পর্যন্ত আল্লাহর ঘর মসজিদে গিয়েও চুরি করছে চোরের দল। গতকাল রবিবার হবিগঞ্জ শহরের কোর্ট মসজিদে যোহরের নামাজ পড়তে যান হবিগঞ্জ সদর উপজেলার ফান্দ্রাইল গ্রামের বাসিন্দা আজমিরীগঞ্জ উপজেলার সাবেক পরিবার পরিকল্পনা অফিসার আব্দাল চৌধুরী। তিনি মসজিদে অযু শেষে ভেতরে যান এবং সাথে থাকা মূল্যবান জিনিসপত্র মসজিদের ভেতরে একটি স্থানে রাখেন। জামাত পড়ার সময় এক চোর সরাসরি মসজিদে প্রবেশ করে আব্দাল চৌধুরীর ৫ লিটার তেলের বোতল ও মূল্যবান জিনিস এবং তার চাকরির মূল সার্ভিস বই ইএলসিপি, ছুটির হিসাব বিবরণী, ফ্রিক্সেশন ফরমের মূলকপি নিয়ে যায়। যা সিসিটিভি ফুটেজে স্পট দেখা যায়। এ বিষয়ে তিনি সদর থানায় একটি সাধারণ ডায়েরী করেন। যার নং-৯০৩। প্রসঙ্গত, ইতোপূর্বেও একই কায়দায় চোরের দল কোর্ট মসজিদ থেকে জুতা ও মসুল্লিদের মালামাল নিয়ে যায়। জানা গেছে, কোর্ট মসজিদের আশেপাশেই চোরের সিন্ডিকেট আছে। যারা প্রায়ই উৎপেতে থাকে এবং মসজিদের ভেতর থেকে মূল্যবান জিনিসপত্র ও বারান্দা থেকে জুতা ও মোটর সাইকেল নিয়ে যায়। ইতোপুর্বে এক চোর জুতাসহ পুলিশের হাতে আটক হয়। এ ঘটনার পর থেকে মুসল্লিদের মাঝে আতংক দেখা দিয়েছে। এ ব্যপারে হবিগঞ্জ সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসি একে এম শাহীন জানান, আব্দাল চৌধুরী নামে এক ব্যক্তি থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করেছেন পুলিশ বিষয়টি নিয়ে কাজ করছে।